1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ইংল্যান্ডের কাছে ছয় উইকেটে হারল বাংলাদেশ

২৮ ফেব্রুয়ারি ২০১০

তামিম ইকবালের ঝড়ো শতকের পরও প্রথম একদিনের ম্যাচে ৬ উইকেটে হারতে হলো বাংলাদেশকে৷ অ্যালিস্টার কুক ও পল কলিংউডের অপরাজিত অর্ধ-শতকের সুবাদে ইংল্যান্ড জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় চার উইকেটে৷

https://p.dw.com/p/MEWS
ইংল্যান্ডের অধিনায়ক কুক (ফাইল ছবি)ছবি: AP

৪ ওভার বাকি থাকতেই ২২৯ রানের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় কুকের দল৷ এই জয়ের ফলে তিন ম্যাচের একদিনের সিরিজে ইংল্যান্ড ১-০ তে এগিয়ে গেল৷

ঢাকায় রবিবার প্রথম একদিনের ম্যাচে প্রথমে ব্যাট করে বাংলাদেশ সব উইকেট হারিয়ে রান করে ২২৮৷ খেলেছে ৪৫ ওভার ৪ বল৷ স্টুয়ার্ট ব্রডের বলে সরাসরি বোল্ড হওয়ার আগে তামিম করেন ১২৫ রান৷ তাঁর ১২০ বলের ইনিংসে রয়েছে ১৩টি চার ও তিনটি ছক্কা৷

রবিবার চমৎকার সূচনা করেন বাংলাদেশের দুই উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েস৷ দলীয় ৬৩ রানের মাথায় ইমরুল কায়েস ১৫ রান করে বিদায় নিলেও তামিম খেলে যান আক্রমণাত্মক ভঙ্গীতে৷ স্টুয়ার্ট ব্রডের বলে নবম ব্যাটসম্যান হিসেবে সরাসরি বোল্ড হওয়ার আগে তামিম করেন ১২৫ রান৷

ইমরুল কায়েসের বিদায়ের পর নিয়মিত বিরতিতে উইকেট পড়তে থাকে বাংলাদেশের৷ দলের সঙ্গে আট যোগ হতেই প্যাভিলিয়নে ফিরে যান জুনায়েদ সিদ্দিকী৷ হিসাবের খাতাই খুলতে পারেননি তিনি৷ ৮২ রানের মাথায় দুর্ভাগ্যজনক রান-আউটের শিকার হন আফতাব আহমেদ (২)৷ অধিনায়ক সাকিব আল হাসান করেন ১২৷ তখন দলের রান ছিল ১১২৷ মুশফিকুর রহিম ২২ রান করে দলীয় ১৪৬ রানের মাথায় রান আউট হন৷ শূন্য রানে মাঠ ছাড়েন মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ৷

এরপর দলের সঙ্গে ৬৩ রান যোগ হওয়ার পর নাইম ইসলাম বিদায় নেন ২৫ রান করে৷ মাশরাফি বিন মর্তুজা নেমেই চার মারেন৷ এরপর আর কোনো রান করতে পারেননি৷ গ্রায়েম সোয়ানের বলে এলবিডব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন তিনি৷ ২২৮ রানের মাথায় শেষ ব্যাটসম্যান হিসেবে আউট হন আব্দুর রাজ্জাক (২)৷ তখন অপর প্রান্তে শফিউল ইসলাম ১১ বলে ১১ রান করে অপরাজিত থাকেন৷ ম্যাচ সেরার পুরস্কার পেলেন তামিম ইকবাল৷

প্রতিবেদন: হোসাইন আব্দুল হাই, সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন