1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কাতারে আজ শুরু হচ্ছে এশিয়ান কাপ

৭ জানুয়ারি ২০১১

যেহেতু কাতার ২০২২ সালের ফুটবল বিশ্বকাপ অনুষ্ঠানের দায়িত্ব পেয়েছে, সেজন্য এবারের এশিয়ান কাপের উপর নজর সারা বিশ্বের৷

https://p.dw.com/p/zuY9
Sport, Football, Qatar, Asian, Cup, আজ, এশিয়ান কাপ, ফুটবল, বিশ্বকাপ, India, Asia,
আজ শুরু হচ্ছে এশিয়ান কাপছবি: picture alliance/dpa

ডয়চে ভেলে'র হয়ে দোহা গিয়ে এশিয়ান কাপের খবরাখবর নিচ্ছেন এবং দিচ্ছেন অরুণাভ চৌধুরী৷ গভীর রাতে হোটেলের রুমে তাঁকে ঘুম থেকে তুলে প্রশ্ন: কাতারের প্রস্তুতি এবং আবহাওয়া কেমন? জানালেন, ‘‘প্রথম যখন আমি দোহাতে নামলাম, তখন দেখলাম যে, বিমানবন্দরটা ততো বড় না৷ তবে যা দরকারি তার সব কিছুই আছে৷ এশিয়ান কাপ ডেস্ক আছে৷ আমার আধ ঘণ্টা পরে ভারতীয় জাতীয় দল এসে পৌঁছলো৷ তাদের বাস একদম সামনেই দাঁড়িয়ে ছিল৷ সারা শহরে প্ল্যাকার্ড সাজানো এএফসি কাপের৷ পতাকা দিয়ে একেবারে মোড়ানো শহরের চারিদিক৷ বেশ সুন্দর৷ আর আবহাওয়াও চমৎকার৷ ২২-২৩ ডিগ্রি তাপমাত্রা৷ শীতকালে আর কি চাই আমরা?''

ভারতীয় দলের হালচাল সম্পর্কে অরুণাভ বললেন: ‘‘গতকাল ভারতীয় দল এবং তাদের কোচ বব হাউটন'এর সাথে দেখা হয়েছে৷ কথাও হয়েছে৷ তবে তারা সবাই চিন্তিত কারণ তাদের তারকা খেলোয়াড় বাইচুং ভুটিয়া হয়তো বা পুরো টুর্নামেন্টেই খেলতে পারবে না৷ হয়তো তাকে শেষ মুহূর্তে বাদ দিতে হবে৷ তবে দেখা যাক, অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচ আছে সোমবার৷ এখন ভারত কী করতে পারে, তা দেখার অপেক্ষায় আছে সবাই৷''

Fußball, Asien-Cup in Kuala Lumpur, Irak gewinnt gegen Südkorea
ফাইল ছবিছবি: AP

এশিয়ান ফুটবল কনফেডারেশনের সম্মেলন সম্পর্কে অরুণাভ'র বিবরণ: ‘‘সবচেয়ে বড় ঘটনা হলো নির্বাচনে জর্ডানের প্রিন্স আলি দক্ষিণ কোরিয়ার চুং'কে হারিয়েছেন যিনি অনেক বছর ধরেই এএফসি এবং ফিফা নির্বাহী পরিষদে ছিলেন৷ এখানে একটি রাজনৈতিক বিষয় আছে ফিফা প্রধান সেপ ব্লাটার এবং এএফসি প্রধান মোহাম্মদ বিন হাম্মামের মধ্যে৷ আর দক্ষিণ এশিয়ার জন্য ভালো খবর হলো যে, পাঁচজন দক্ষিণ এশিয়া থেকে বিজয়ী হলো৷ একদিকে শ্রীলঙ্কার মনিলাল ফের্নান্ডো ফিফা নির্বাহী পরিষদে ঢুকতে পারলো৷ অন্য তিন জনের একজন বাংলাদেশ, একজন ভারত এবং একজন নেপাল থেকে এএফসির নির্বাহী পরিষদে ঢুকল৷ আরো একজন ঢুকেছে ফিফার নীতি-নির্ধারণী পরিষদে৷ ফলে দক্ষিণ এশিয়ার জন্য এটা একটা বড় আনন্দের দিন৷''

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই