1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

গৃহস্থালি কাজে নতুন গ্যাস সংযোগ দেয়া বন্ধ

২৩ আগস্ট ২০১০

বাংলাদেশের সর্বত্র এখন সবচেয়ে বড় সমস্যা হিসাবে দাঁড়িয়েছে জ্বালানি৷ দেশের বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুতের দাবিতে বিক্ষোভও হয়েছে৷ ঘটেছে সরকারি অফিস ভাঙচুরের ঘটনাও৷ এক কথায় যদি বাংলাদেশকে বলা হয় জ্বালানি ক্ষুধার্ত দেশ, তা মোটে

https://p.dw.com/p/OtwA
ছবি: AP

দিন দিন গ্যাস এবং বিদ্যুতের চাহিদা বাড়ছে৷ কিন্তু এর উৎপাদন বাড়ানোর জন্য প্রয়োজনীয় যা যা করা প্রয়োজন, তা করা হয়নি বলেই এই সমস্যা৷

বর্তমান সরকার জ্বালানি সমস্যার কথা চিন্তা করে স্বল্প মেয়াদী, মধ্য মেয়াদী এবং দীর্ঘ মেয়াদী পরিকল্পনার বাস্তবায়ন শুরু করছে৷ এই সব পরিকল্পনা বাস্তবায়িত হতে থাকলে আগামী মার্চ মাসের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে সংযোগ হবে আরও ১ হাজার ৫২০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ৷ আশা করা হচ্ছে, তখন বিদ্যুৎ সংকটের আপাত সমাধান হবে৷

কিন্তু হালের সমস্যা কী করে মোকাবিলা করা হচ্ছে? বিশেষ করে বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য সেই প্রয়োজনীয় গ্যাসের ব্যবস্থাপনা কী করে করা হচ্ছে? এই প্রশ্নের উত্তরে বাংলাদেশে গ্যাসের সবচেয়ে বড় বিতরণ এবং সঞ্চালন কোম্পানি তিতাস গ্যাসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক আব্দুল আজিজ খান বলেন, এ জন্য তারা বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছেন৷ এর মধ্যে সিএনজি গ্যাস স্টেশন দিনপ্রতি একটি নির্দিষ্ট সময়ে বন্ধ রাখা হচ্ছে, বন্ধ করে দেয়া হয়েছে অনেকগুলো সার কারখানা৷ এছাড়া বাংলাদেশে বাসা বাড়িতে গ্যাস সংযোগ দেয়া বন্ধ রাখা হয়েছে৷ সব মিলিয়ে এখন কিছুটা উন্নতি লক্ষ্য করা যাচ্ছে৷ বিদ্যুৎ ব্যবস্থার অনেকটাই উন্নতি হয়েছে বলে জানালেন আবদুল আজিজ খান৷

প্রতিবেদক: সাগর সরওয়ার

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন