1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মানির জাতীয় দিবসের ঢাকায় জমকালো অনুষ্ঠান

৪ অক্টোবর ২০১০

ঢাকায় জার্মানির জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠানকে আলোকিত করেন দেশের বিশিষ্ট জনরা৷ তারা বাংলাদেশ-জার্মানির ঐতিহাসিক সম্পর্ক আরো সুদৃঢ় করার কথা বলেন৷ রোববার সন্ধ্যায় জার্মানির জাতীয় সংগীতের মূর্ছনায় শুরু হয় অনুষ্ঠান৷

https://p.dw.com/p/PTWG
ডয়চে ভেলে রেডিও-কে একান্ত সাক্ষাৎকার দিচ্ছেন জার্মান রাষ্ট্রদূতছবি: DW/ Harun Ur Rashid Swapan

এরপর জার্মান শিল্পীদের কন্ঠে বাংলাদেশের জাতীয় সংগীত শুনে বিমোহিত হন অভ্যাগত সবাই৷ মঞ্চে বাংলাদেশ আর জার্মানির জাতীয় পতাকা৷ আর সেই মঞ্চে দাঁড়িয়ে জার্মান রাষ্ট্রদূত হোলগার মিশায়েল ২০ বছর আগে দুই জার্মানি এক হওয়ার মাহেন্দ্রক্ষণের কথা বলেন৷ তিনি বলেন, ৪৫ বছর বিভক্ত থাকার পর তাদের স্বপ্ন পূরণের কথা৷

জমকালো এই অনুষ্ঠানে হাজির হয়ে তথ্যমন্ত্রী আবুল কালাম আজাদ শুভেচ্ছা জানান, কাটেন কেক৷ জানান বাংলাদেশ-জার্মানির ঐতিহাসিক সম্পর্কের কথা৷ তিনি বলেন, একাত্তরে জার্মানি বাংলাদেশের অস্থায়ী সরকারকে স্বীকৃতি দিয়েছিল৷ আর এখন তারা বাংলাদেশের উন্নয়নে সহায়তা করছে৷

সাবেক রাষ্ট্রপতি হুসেইন মোহাম্মদ এরশাদ বলেন, একটি মধ্য আয়ের দেশে পরিণত হতে জার্মানির সহায়তা বাংলাদেশের খুব প্রয়োজন৷ বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য এম কে আনোয়ার বলেন, জার্মানির সঙ্গে বাংলাদেশের সুসম্পর্ক বহুদিনের৷ জার্মানি বাংলাদেশের অন্যতম উন্নয়ন সহযোগী৷ অনুষ্ঠানে নির্বাচন কমিশনার ছহুল হোসাইন বলেন, জার্মানির মত দেশের সহায়তা আমাদের সব সময়ের জন্য প্রয়োজন৷

ঢাকার একটি হোটেলে সন্ধ্যায় শুরু হওয়া জাতীয় দিবসের অনুষ্ঠান চলে অনেক রাত পর্যন্ত৷ সেখানে নানা আয়োজনের পাশাপাশি ছিল জার্মানিতে উৎপাদিত বিভিন্ন পণ্যের ছোট ছোট স্টল৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম