1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

হোয়াইট হাউসের উপর নজরদারি

২৩ জুন ২০১৭

জার্মানির একটি গণমাধ্যমে প্রকাশিত প্রতিবেদন বলছে, হোয়াইট হাউসের কর্মীদের উপর কয়েক বছর নজরদারি করেছেন জার্মান গোয়েন্দারা৷ এর আগে ২০১৫ সালে ইইউ'র কয়েকটি সদস্যরাষ্ট্রের উপর নজরদারির তথ্য প্রকাশ হওয়ায় বিব্রত হয়েছিল বার্লিন৷

https://p.dw.com/p/2fFxB
ছবি: Getty Images/AFP/Y. Gripas

সংবাদ বিষয়ক সাপ্তাহিক ম্যাগাজিন ‘ডের স্পিগেল' বৃহস্পতিবার জানায়, তাদের কাছে এমন সব নথি এসেছে যেখানে হোয়াইট হাউসসহ যুক্তরাষ্ট্রের ব্যবসা প্রতিষ্ঠান ও সরকারের উপর জার্মানির নজরদারি করার প্রমাণ রয়েছে৷

জার্মানির বিদেশ বিষয়ক গোয়েন্দা সংস্থা বিএনডি ১৯৯৮ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত প্রায় চার হাজার সিলেক্টর কিওয়ার্ড দিয়ে হোয়াইট হাউসের ইমেল ঠিকানাগুলোর উপর নজর রাখে৷

হোয়াইট হাউস ছাড়াও মার্কিন পররাষ্ট্র ও অর্থ মন্ত্রণালয়, বিমানবাহিনী ও মেরিন কর্পসসহ কয়েকটি প্রতিরক্ষা সংস্থা এবং নাসার উপরও জার্মান গোয়েন্দারা নজরদারি চালিয়েছে বলে খবর প্রকাশিত হয়েছে৷

কয়েকশত বিদেশি দূতাবাস এবং আন্তর্জাতিক মুদ্রা তহবিল বা আইএমএফও এই নজরদারির বাইরে ছিল না বলে জানা গেছে৷

গণমাধ্যমে প্রকাশিত এই প্রতিবেদন নিয়ে মন্তব্য জানাতে অস্বীকার করেছে বিএনডি৷

বিব্রত বার্লিন

২০১৩ সালে এডওয়ার্ড স্নোডেনের প্রকাশ করা নথিতে দেখা গিয়েছিল যে, যুক্তরাষ্ট্র জার্মান চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেলের মোবাইল ফোনে আড়ি পেতেছে৷ সেই সময় বিষয়টি নিয়ে বেশ আলোচনা হয়েছিল৷ ম্যার্কেল তখন বলেছিলেন, ‘‘বন্ধুদের ওপর গোয়েন্দাগিরি করা ঠিক নয়৷''

কিন্তু পরবর্তীতে ইউরোপীয় ইউনিয়নে জার্মানির সহযোগী কয়েকটি রাষ্ট্রের উপর নজরদারি চালাতে মার্কিন সংস্থাকে জার্মানির সহায়তা করার খবর বের হলে বিব্রতকর অবস্থায় পড়েছিল বার্লিন৷

জার্মান সংসদ বিএনডির কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণের অঙ্গীকার করলেও এখন পর্যন্ত তা করতে পারেনি৷ চলতি বছরের শুরুতেএনএসএ অনুসন্ধান কমিটিকে ম্যার্কেল বলেছিলেন, তিনি বিএনডির কার্যক্রম সম্পর্কে কিছু জানেন না৷

জেডএইচ/এসিবি (এএফপি, ডের স্পিগেল)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য