1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জিতল হামবুর্গ, হেরে হতভম্ব শালকে

১২ এপ্রিল ২০১০

পড়তে পড়তে উঠে দাঁড়ালো হামবুর্গ৷ বোখুমকে হারালো তারা ২-১ গোলে৷ ভল্ফসবুর্গ হারাল ন্যুরেনবার্গকে৷ আর হানোফারের কাছে ৪-২ হেরে হতভম্ব শালকে৷

https://p.dw.com/p/MtMo
ছবি: AP

একটানা, যাকে বলে পরপর ম্যাচ হারছিল হামবুর্গ৷ তিনটে ম্যাচ তারা পরপর হেরেছে বুন্দেসলিগায়৷ তাই ধারণা করা হচ্ছিল, রোববারের বোখুমের বিরুদ্ধে ম্যাচটাতেও হেরেই যাবে বুঝি হামবুর্গ৷ কিন্তু রোববার শেষ পর্যন্ত বোখুমকে ২-১ গোলে হারিয়ে কিছুটা সম্মান বজায় রাখতে সফল হয়েছে হামবুর্গ৷

রোববারের অন্যান্য খেলার মধ্যে অবশ্যই উল্লেখযোগ্য শালকে বনাম হানোফারের ম্যাচ৷ এই মরশুমে বেশ বেকায়দায় থাকা হানোফার যে ফেলিক্স ম্যাগাথের কোচিং-এ থাকা শালকে কে হারাতে পারে, তাও আবার ৪-২ ফলাফলে, সেটা না ঘটলে অবিশ্বাস্যই ছিল৷ যে কারণে ম্যাচের শেষে ম্যাগাথ তাঁর নিজের দল প্রসঙ্গে মন্তব্য করতে গিয়ে বেশ বিঁধিয়ে কথা বলেছেন দলের ছেলেদের উদ্দেশে৷ ম্যাগাথের বক্তব্য, আমার দল বুন্দেসলিগা সেরা হওয়ার জন্য খুবই ‘নরম'৷ হয়তো এই ভোকাল টনিকে পরবর্তীকালে, মানে আগামী খেলাগুলোতে উদ্বুদ্ধ হয়ে উঠবে তাঁর শালকে দল৷ তবে হানোফারের কাছে হেরে গিয়ে সত্যিই হতভম্ব শালকের খেলোয়াড়রা নিজেরাও৷

পোল্যান্ডের প্রেসিডেন্ট লেখ কাচিনস্কি এবং তাঁর বিমানে অন্যান্য সহযাত্রীদের মৃত্যুর পীড়াদায়ক ঘটনার শোক দেখা গেছে বুন্দেসলিগার মাঠেও৷ শনিবার আর রবিবার দুদিনেই জন্মসূত্রে পোলিশ পোডলস্কি সহ অনেক খেলোয়াড়ই মাঠে নেমেছেন কব্জিতে শোকের চিহ্নস্বরূপ কালো ফিতে লাগিয়ে৷ জার্মান পত্রপত্রিকাগুলিতেও এই মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় শোকের ছায়া দেখা গেছে৷

প্রতিবেদক: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম