ডয়চে ভেলেকে বিশিষ্টজনদের শুভেচ্ছা বার্তা | ডিডাব্লিউ'কে জানুন | DW | 03.05.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

ডিডাব্লিউ'কে জানুন

ডয়চে ভেলেকে বিশিষ্টজনদের শুভেচ্ছা বার্তা

সেই ১৯৫৩ সালের ৩রা মে থেকে তার যাত্রা শুরু করে ডয়চে ভেলে৷ প্রথমে রেডিও, তারপর টেলিভিশন এবং সবশেষে প্রযুক্তির আরেকটা দুয়ার খুলে যায় – অনলাইন৷ এই দীর্ঘ ৬০ বছরে ডয়চে ভেলের পরিচয় হয়েছে বিশ্ববন্দিত নানা ব্যক্তিত্বের সঙ্গে৷

শিরিন এবাদি

‘‘অনেক আগে, যেদিন প্রথম ডয়চে ভেলের সম্প্রচার শুনেছিলাম, নিরপেক্ষতা এবং বস্তুনিষ্ঠতার ব্যাপারটি খুব উপভোগ করেছিলাম সেদিন৷ তখন সবসময় সংবাদ এবং প্রতিবেদনগুলো শুনতাম৷ পরে ডিডাব্লিউ যখন ফার্সি ভাষায় অনলাইন সার্ভিস চালু করল, তখন বেতার অনুষ্ঠানের বাইরের সময়েও শুধু একটা ‘ক্লিক' করেই সব খবরাখবর জানতে লাগলাম৷ ডিডাব্লিউ ফার্সির বস্তুনিষ্ঠ খবর, ছবি নিয়ে সুন্দর সব আয়োজনও খুব আগ্রহ নিয়ে অনুসরণ করি আমি৷ ডয়চে ভেলের ৬০ বছর পূর্তিতে আমি সকল সাংবাদিক এবং সম্পাদকদের ধন্যবাদ এবং অভিনন্দন জানাচ্ছি৷''

শিরিন এবাদি ইরানের একজন আইনজীবী এবং মানবাধিকার কর্মী৷ ইরানে গণতন্ত্র, নারী, শিশু এবং শরণার্থীদের উন্নয়নে বিশেষ ভূমিকার জন্য নোবেল শান্তি পুরস্কার পান তিনি৷

আই ওয়েওয়ে

‘‘৬০ বছর পূর্তিতে ডিডাব্লিউকে অভিনন্দন৷ এই ৬০ বছরে ডিডাব্লিউ রাজনীতি এবং সাংস্কৃতিক ক্ষেত্রে খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছে৷ বিশেষ করে ডিডাব্লিউ'র চীনা বিভাগ চীনে মুক্ত গণমাধ্যম এবং মত প্রকাশের স্বাধীনতার পক্ষে ভালো কাজ করেছে এবং করছে৷ চীনা ভাষার প্রোগ্রাম ভবিষ্যতে আরো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে এ কামনাই করছি৷''

আই ওয়েওয়ে চীনের খ্যাততম ভিন্নমতাবলম্বী শিল্পীদের মধ্যে গণ্য৷ ইউরোপ-অ্যামেরিকায় তাঁর শিল্পকর্মের বহু প্রদর্শনী হয়েছে৷ ২০০৮ সালে বেইজিং অলিম্পিকের প্রখ্যাত পাখির বাসা স্টেডিয়ামের ডিজাইনেও তাঁর অবদান ছিল৷ অন্যদিকে বিভিন্ন সামাজিক আন্দোলনে তাঁর সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে আই ওয়েওয়ে চীনা কর্তৃপক্ষের কুনজরে পড়েছেন বহুবার৷ ডয়চে ভেলের সেরা অনলাইন অ্যাক্টিভিজম অ্যাওয়ার্ড বা ‘দ্য বব্স' প্রতিযোগিতার চীনা ভাষার বিচারকও ছিলেন তিনি৷

সিমা সমর

‘‘স্কুলে পড়ার সময় থেকেই আমি ডয়চে ভেলে শুনি৷ একটা সময় ছিল, যখন ভাষা শিক্ষার অনুষ্ঠানও মন দিয়ে শুনতাম৷ আমি মনে করি, আফগানিস্তানের সংবাদ মাধ্যমের ওপর ডয়চে ভেলের প্রভাবটা খুব ইতিবাচক৷ অনুষ্ঠান খুব উন্নত মানের হয় বলেই আফগান গণমাধ্যমের কাছে ডিডাব্লিউ এখন রোল মডেলের মতো৷ মানবাধিকার রক্ষার দীর্ঘ এক আন্দোলন চলছে আফগানিস্তানে৷ আর ডয়চে ভেলে তাতে খুব উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রেখেছে৷''

সিমা সমর রামোন ম্যাগসেসে পুরস্কারপ্রাপকদের একজন৷ আফগানিস্তানে নারী আন্দোলনের সঙ্গে দীর্ঘ দিন যাবৎ জড়িত তিনি৷ বর্তমানে দেশটির মানবাধিকার কমিশনের প্রধান সিমা সমর৷

নির্বাচিত প্রতিবেদন