বাংলাদেশের প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সংবাদ সম্মেলনে সন্ত্রাস ও জঙ্গি দমনের কথা বলে অনলাইনের ওপর নানা ধরণের নিয়ন্ত্রণ আরোপের কথাও বলেছেন এবং শেষে ফেসবুক বন্ধ করেছেন৷ দেশ থেকে ফেসবুকে ঢোকা বন্ধ থাকার পরও যখন আমারা বন্ধুদের কাছ থেকে এত মন্তব্য পাচ্ছি, তখন স্বাভাবিকভাবেই ফেসবুকে আমাদের প্রশ্ন ছিল যে, কীভাবে তাঁরা মন্তব্যগুলো পাঠাচ্ছেন? বন্ধুদের মন্তব্য পড়ে অবশ্য মনে হচ্ছে যে, তাঁরা আসল কথা জানাতে ভয় পাচ্ছেন পাচ্ছেন, পাছে সেটাও বন্ধ হয়ে যায়!
এই এ সালাম লিখেছেন, বলুম না....আবার যদি এইডাও বন্ধ কইরা দেয়...৷''
মো. অরুন রফিক অন্যদের সাবধান করে দিয়ে লিখেছেন, ‘‘কেউ বলবেন না!''
বন্ধু রনির কথায়, ‘‘আপনাদের বলবো কেন?''
বাংলাদেশ থেকে যেহেতু ফেসবুক বন্ধ করা হযেছে তাই আসল উত্তরে না গিয়ে পাঠক আবদুল্লাহ বিন হাবিব দুষ্টুমি করে লিখেছেন, ‘‘আমি বাংলাদেশ থেকে ফেসবুক ব্যবহার করছি না৷ কখনো ফ্রান্স, কখনো স্পেন, আবার কখনো জাপান কিংবা জার্মানি থেকে ‘ইউজ' করছি৷''
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
পাসওয়ার্ড নিজের কাছে রাখুন
কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটের পাসওয়ার্ড যেন কখনই এক না হয়৷ আর ব্যাংক কার্ড-এর সঙ্গে যেন এই পাসওয়ার্ডের মিল না থাকে৷ এছাড়া কম্পিউটার, স্মার্টফোন বা ট্যাবলেটে কোনো পাসওয়ার্ড লিখে রাখবেন না৷ এর ফলে আপনার তথ্য চুরির সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যায়৷ বাড়ির বাইরে গেলে এগুলি ‘লক’ করে যাবেন৷
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
নামে ‘গুগল অ্যালার্ট’ ব্যবহার করুন
এটা খুব সহজ পন্থা, আপনি যদি দেখতে চান ইন্টারনেটে আপনার সম্পর্কে সবাই কী বলছে৷ সোজা এই ঠিকানায় যান – http://www.google.com/alerts এবং আপনার নাম লিখুন৷ তারপর আপনার নামের বিভিন্ন ধরন লিখে, তার আগে ও পরে ‘কোটেশন মার্ক’ জুড়ে দিন৷
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
ব্যবহারের পর লক্ষ্য রাখা
আপনি যদি অন্য কারো কম্পিউটার বা ট্যাবলেট ব্যবহার করেন, তবে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ জিনিস লক্ষ্য রাখা প্রয়োজন৷ আপনার পর যিনি সেটা ব্যবহার করবেন, তিনি যাতে আপনার অ্যাকাউন্টে প্রবেশ করতে না পারে – সেটা খেয়াল রাখুন৷ আপনি যদি এটা করতে ভুলে যান, তাহলে ফলাফল ভয়াবহ হতে পারে৷
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
ফোন, ই-মেল বা জিপ কোড ব্যবহার করতে না দেয়া
অচেনা কোনো মানুষ এই নম্বরগুলো জানতে চাইলে, আপনারা দেবেন না৷ দেখা যায় কোনো অফিস তাঁর কর্মীর কাছ থেকে এ সব তথ্য চাইলে, অনেকেই সেচ্ছ্বায় তা দিয়ে দেয়৷ বহু অফিস এ নিয়ে একটি প্রোফাইল তৈরি করে৷ আপনার কিন্তু এ সব তথ্য না দেয়ার অধিকার আছে৷ তাই আপনি যদি এতে স্বাচ্ছ্বন্দ্যবোধ না করেন, তবে দেবেন না৷
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
কার্ড নয় ক্যাশ
আপনি যদি চান আপনি যে পণ্যটি কিনছেন, সেই কোম্পানি আপনারা পরিচয় না জানুক, তবে নগদ অর্থে জিনিস কিনুন৷
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
ফেসবুকে নিরাপত্তার জন্য ‘ফ্রেন্ডস’ ব্যবহার করুন
ফেসবুকে সবসময় ‘সিকিউরিটি’ বা নিরাপত্তা পরীক্ষা করুন৷ পোস্ট করার পর লক্ষ্য রাখুন আপনি আপনার ছবি বা মন্তব্য ‘ফ্রেন্ডস’ করে রেখেছেন, নাকি ‘পাবলিক’ করেছেন৷ আপনি যদি ‘স্পেশ্যাল’ নির্বাচন করেন এবং ঠিক করে দেন কে কে আপনার পোস্ট দেখতে পাবে, তবে সেটা আপনার তথ্য নিরাপত্তার জন্য তুলনামূলকভাবে ভালো৷
-
তথ্য গোপন রাখার সাতটি সহজ উপায়
‘হিস্ট্রি’ এবং ‘কুকিস’ মুছে ফেলুন
আপনি সবশেষ কবে এটা করেছেন? আপনি যদি নিশ্চিত না হন, ব্রাউজারে গিয়ে এটা পরিবর্তন করুন৷ ব্রাউজারের ‘প্রাইভেসি সেটিংস’-এ যান, সেখানে ‘নেভার রিমেমবার হিস্ট্রি’ নির্বাচন করুন৷ এর ফলে ইন্টারনেটে আপনাকে ‘ট্র্যাক’ করাটা হ্যাকারদের জন্য কঠিন হবে৷ এছাড়া আপনি ‘অ্যাড অন’-ও ব্যবহার করতে পারেন৷
লেখক: অমৃতা পারভেজ
তারেক মাহমুদ কোনোভাবেই ডয়চে ভেলেকে জানাতে রাজি নন যে, তাঁরা কীভাবে ফেসবুকে ঢুকছেন৷ মনে হয় তাঁরও ভয় রয়েছে৷ তিনি অন্য বন্ধুদের লক্ষ্য করে লিখেছেন, ‘‘আরে আমার বাংলাদেশি বেকুব বন্ধুরা....কেন বলে দিচ্ছ....গোপন কাহিনি...৷''
মজা করতে ছাড়েননি ডয়চে ভেলের ফেসবুক বন্ধু সাদমান ইসলাম রফিও৷ তাঁর মন্তব্য, ‘‘ইন্টারনেট কানেকশন অন করে, মজিলা ফায়ারফক্সে ঢুকে, ওয়েব অ্যাড্রেস-এর যায়গায় www.facebook.com লিখে এন্টার প্রেস করেছি, ব্যাস!''
মনে হয় প্রযুক্তিতে সিদ্ধ হস্ত বন্ধু অন্তর রাজ চক্রবর্তী৷ তাঁর মন্তব্য, ‘‘আমি মোবাইল দিয়ে ফেসবুক চালাচ্ছি৷ যতদিন ইন্টারনেট আছে ততদিন কোনো কিছুই ফেসবুক বন্ধ করতে পারবে না, যত মত, তত পথ৷ কিন্তু লক্ষ্য হচ্ছে ফেসবুক৷''
‘‘চালাইতেছি না, আমার ফেসবুক বন্ধ গত দু'দিন থেকে৷'' এই মন্তব্যটি দেখলে কি মনে হয় যে, ফেসবুক বন্ধ থাকায় কেউ দুঃখিত? এই মন্তব্যের লেখক সাদেক হোসেন৷ প্রায় একই ধরণের মন্তব্য বন্ধু মাসুদ হাসান ও বিজয়ের৷ সাজ্জাদুল করিম বিজয় লিখেছেন, ‘‘আমরা তো বাংলাদেশ নামক গ্রহের স্বল্প সংখ্যক ‘এলিয়েন'....তাই না বন্ধুরা?''
বন্ধু মারুফ হোসেন এ বিষয়ে কিছুই বলতে চান না ভয়ে৷ আত্মবিশ্বাসী শাফিন মাহমুদের মন্তব্য, ‘‘বুকে হাত দিয়ে বললাম! সরকার যদি তার ১০০টা পথ অবলম্ভন করে, তবে আমি ২০০টা পথ পথ ব্যবহার করবো!!!''
মহিনউদ্দিনও বলতে চান না৷ তাঁর ভাষায়, ‘‘কমু না, দালালরা কইয়া দিবে৷''
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
সবার সেরা রোনাল্ডো
ফেসবুকে বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ক্রীড়াবিদ হচ্ছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনাল্ডো৷ রেয়াল মাদ্রিদের হয়ে খেলা এই পর্তুগিজ তারকার ফেসবুক ভক্তের সংখ্যা দশ কোটির বেশি৷ টুইটারে তাঁর অনুসারী তিন কোটি৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
টুইটার মেসির বিষয় নয়
আর্জেন্টিনার ফুটবল তারকা লিওনেল মেসি গত বছর ফিফার বিশ্বসেরা খেতাবটি জিততে পারেননি৷ সেটা নিয়েছেন রোনাল্ডো৷ ফেসবুকেও মেসি তাঁর পেছনে রয়েছেন৷ ভক্তের সংখ্যা সাড়ে সাত কোটির মতো৷ তবে টুইটারে মেসির ভক্ত মাত্র ২০ লাখ৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
এগিয়ে যাচ্ছেন নেইমার
রোনাল্ডো বা মেসির পর্যায়ে না পৌঁছালেও দ্রুত এগিয়ে যাচ্ছেন নেইমার৷ ২২ বছর বয়সি এই ব্রাজিলীয় ফুটবল তারকার ভক্তের সংখ্যা প্রায় পাঁচ কোটি৷ টুইটারে চতুর্থ জনপ্রিয় ক্রীড়াবিদ তিনি৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
অনলাইনে জনপ্রিয় কাকা
ফুটবল ক্যারিয়ারের ভালো সময়গুলো সম্ভবত ইতোমধ্যে পার করে ফেলেছেন কাকা (ছবিতে স্ত্রী ক্যারোলিনের সঙ্গে কাকা)৷ ৩২ বছর বয়সি এই তারকার টুইটার অনুসারীর সংখ্যা দুই কোটির বেশি৷ মাইক্রো ব্লগিং সাইটটিতে দ্বিতীয় জনপ্রিয় ক্রীড়াবিদ তিনি৷ আর ফেসবুকে তাঁর ভক্তের সংখ্যা প্রায় চার কোটি৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
ব্যতিক্রমী কিং জেমস
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে জনপ্রিয়দের তালিকায় শুরুর দিকে অধিকাংশই ফুটবলার৷ ব্যতিক্রম শুধু এনবিএ সুপারস্টার লিব্রন৷ ফেসবুকে তাঁর ভক্তের সংখ্যা সোয়া দুই কোটির মতো, আর টুইটারে দেড় কোটির বেশি৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
ও্যাজিলও কম যান না
প্রথমে খারাপ ছিল ফর্ম, এখন ইনজুরির কবলে৷ বিশ্বকাপ জয়ী জার্মান দলের তারকা মেসুত ও্যজিল বর্তমানে সম্ভবত কঠিন সময় পার করছেন৷ তবে সময়টা তিনি দিব্যি কাটিয়ে দিতে পারেন অনলাইন ভক্তদের সঙ্গে৷ ফেসবুকে তাঁর ভক্তের সংখ্যা প্রায় তিন কোটি, টুইটারে প্রায় ১ কোটি৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
অনলাইনে মন্থর বোল্ট
বিশ্বের সবচেয়ে দ্রুততম মানব ইউসেইন বোল্ট অনলাইন জগতে বেশ পিছিয়ে আছেন৷ ফেসবুকে তাঁর ভক্তের সংখ্যা মাত্র ১৬ মিলিয়ন! আর টুইটারে সাড়ে তিন মিলিয়নের মতো৷
-
ফেসবুকে জনপ্রিয় যাঁরা
বেকহাম এখনো জনপ্রিয়
ফুটবল মাঠে খেলোয়াড়ের বেশে এখন আর দেখা যাচ্ছে না ডেভিড বেকহামকে৷ তবে তাই বলে ইংল্যান্ড দলের সাবেক এই অধিনায়কের ফেসবুক জনপ্রিয়তায় ভাটা পড়েনি৷ ফেসবুকে পাঁচ কোটি ভক্ত রয়েছে তাঁর৷
লেখক: স্টেফেন নেসলার / এআই
বাংলাদেশের মানুষ যে এরই মধ্যে তথ্য-প্রযুক্তিতে এগিয়ে গেছে, সেকথাই জানিয়েছেন ডিডাব্লইউ-র পাঠক বন্ধু জোবায়ের হোসেন৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘সরকার যেভাবে ফেসবুক বন্ধ করছে, আমরা তার বিপরীত পথে চালু করেছি...৷ দেশ ডিজিটাল না হলেও দেশের মানুষ যে ডিজিটাল হয়েছে এটা তারই প্রমাণ!''
সত্য কথাটা কিছুতেই আমাদের জানাবেন না জামিল হোসেন৷ তাই তিনি মজা করে লিখেছেন, ‘‘ডয়চে ভেলে যেভাবে ফেসবুক ব্যবহার করছে, তিনিও ঠিক সেভাবেই করছেন৷''
মাহবুবুর রহমানেরও প্রায় একই কথা৷ অর্থাৎ ‘‘আগে যেভাবে ব্যবহার করতাম সেভাবেই!''
বন্ধু রাব্বির বলছেন, ‘‘জনতার ভয়ে আর কী করবে শেখ হাসিনা?''
‘‘এটা অতি গোপন কথা, বলবো না'' – এই মন্তব্য মো.জাহিদুল ভুঁইঞার৷
ভিপিএন, প্রক্সি ফেসবুক ব্যবহার করা নাকি কোনো ব্যাপারই না পাঠক সামি মঞ্জিলের কাছে৷
নন্দিনীও জানিয়েছেন যে, ভিপিএন এবং ইউসি ব্রাউজারের সাহায্যে তিনি ফেসবুকে ঢুকছেন৷
অমিত সরকার, আল ইমরান এবং আরো কেউ কেউ-ও ভিপিএন-এর মাধ্যমে ফেসবুকে ঢুকছেন৷
মো. ওমর সনিও বলতে চান না, তবে আমরা অন্য কিছু জানতে চাইলে কিন্তু তিনি বলতে রাজি আছেন৷
নাহিদুজ্জামানও বলবেন না৷ তাঁর ভাষায়, ‘‘জানতে চাইলেই বলে দেবো!''
ফরহাদ হোসেনও বলবেন না৷ তবে তিনিও দুষ্টুমি করে লিখেছেন, ‘‘বাংলাদেশ থেকে চালাই না, নেট চালানোর জন্য ফ্রান্সে আছি৷''
পাঠক রাতুল সরকার নাকি ‘অপেরা' দিয়ে ফেসবুক চালাচ্ছেন৷
রানা রাসেল নিশ্চিত যে, ফেকবুক বন্ধ করার ক্ষমতা নাকি কারো নেই৷
সারজিল হোসেন বলছেন, ‘‘‘জয় বাংলা' লিখলেই সব ব্যবহার করা যায়৷''
মোখলেসুর রহমানের মতে, ফেসবুকে ঢোকার নাকি অনেক ব্যবস্থা রয়েছে৷
মো. তানভীর আহম্মেদ ১১০০ মডেলের নকিয়া থেকে ফেসবুকে ঢুকছেন৷
লতিফ বিনয়ের সাথে জানিয়েছেন, ‘‘ভাই, বলতে ভয় করে৷''
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
ইন্টারনেটে তথ্য
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীরা প্রতিদিনই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে কিছু না কিছু তথ্য যোগ করেন৷ স্মার্টফোনের বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশনগুলোও ব্যবহারকারীদের ধারণার চেয়ে বেশি তথ্য নিয়ে থাকে৷
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
মেটাডাটা
গুপ্তচর বিভাগ বেশি আগ্রহী ‘মেটাডাটা’ সম্পর্কে৷ নেট ব্যবহারকারী সম্পর্কে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য ওয়েবভিত্তিক বিষয়বস্তুর সঙ্গে পাওয়া যায়, যাকে বলা হয় মেটাডাটা৷
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
মেটাডাটার তথ্য
কে কাকে ই-মেল করছেন, সেই ব্যক্তির পরিচয়, সময় সম্পর্কে তথ্য থাকে মেটাডাটায় যা গুপ্তচর বিভাগ পেতে চায়৷ প্রেরক, ঠিকানা, তারিখ থেকে শুরু করে যে সার্ভার ব্যবহার করে ই-মেলটি করা হয়েছে, সেই তথ্যও এভাবে সংগ্রহ করা সম্ভব৷
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
ডার্কনেটের ব্যবহার
ডার্কনেটের মাধ্যমে পরিচয় গোপন রেখে যোগাযোগ করা সম্ভব৷ প্রযুক্তিগত কারণে এখনো সরকার বা নিরাপত্তা কর্মীরা বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ডার্কনেট ব্যবহারকারীদের সনাক্ত করতে পারেন না৷
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
ফ্রিনেট
সবচেয়ে আলোচিত ডার্কনেটের নাম ফ্রিনেট৷ তাদের ওয়েবসাইটে গেলে বিনামূল্যে একটি সফটওয়্যার ডাউনলোড করা যায়৷
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে তথ্য
ফেসবুক এবং টুইটারে একজন ব্যবহারকারী শুধু নিজের সম্পর্কে সাধারণ তথ্যই জানান না, তাঁরা তাঁদের পছন্দ, অপছন্দ, এমনকি বিনোদনমূলক কর্মকাণ্ড সম্পর্কেও জানান৷ ব্লগে সমাজ সচেতনতা, মানবাধিকার, সরকার বিরোধী লেখাও লেখা হয়৷
-
ডার্কনেটের ব্যবহার বাড়ছে
বাংলাদেশে ডার্কনেট
বাংলাদেশে ডার্কনেটের ব্যবহার আগে না হয়ে থাকলেও খুব শিগগিরই যে সেটা শুরু হয়ে যাবে, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না৷
লেখক: অমৃতা পারভেজ
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: দেবারতি গুহ