1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নাশকতার আশঙ্কায় থার্টিফার্স্ট এ কঠোর নিরাপত্তা

৩১ ডিসেম্বর ২০১০

ইংরেজি নববর্ষের শুরুতে থার্টিফার্স্ট এ নাশকতার আশঙ্কায় রাজধানী জুড়ে নেয়া হয়েছে ব্যাপক নিরাপত্তা৷ কয়েকটি এলাকায় যানবাহন এবং জন চলাচল নিয়ন্ত্রিত থাকবে৷আর ব়্যাব নিয়োজিত থাকবে বিশেষ বিশেষ পয়েন্টে৷

https://p.dw.com/p/zroF
dhaka, bangladesh, new year, ঢাকা, বাংলাদেশ, বিশ্ববিদ্যালয়, থার্টি ফার্স্ট, পুলিশ, নববর্ষ, 2011, 2010, ২০১০, ২০১১, ৩১ ডিসেম্বর
ছবি: AP

থার্টিফার্স্ট রাতের নিরাপত্তা ঢেলে সাজানো হয়েছে৷ উত্তরা, গুলশান, তেজগাঁও, মিরপুর, মতিঝিল, লালবাগ ও ওয়ারী - এই সাত ভাগে ভাগ করা হয়েছে রাজধানী ঢাকাকে৷ মোট সাত হাজার পুলিশ মোতায়েন থাকবে সাতটি অঞ্চলে৷ আর বিশেষ কয়েকটি এলাকার জন্য থাকছে বিশেষ সতর্কতা৷ কোন ধরনের নাশকতা যাতে না ঘটে সেজন্যই এই ব্যবস্থা৷ ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার বেনজীর আহমেদ প্রেস ব্রিফিংয়ে জানিয়েছেন এসব তথ্য৷

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার বাসিন্দাদের রাত ৯ টার মধ্যে যার যার বাসায় ফেরার অনুরোধ জানানো হয়েছে৷ আর গুলশান-বনানীসহ অভিজাত এলাকায় থার্টিফার্স্ট রাতে বহিরাগতদের প্রবেশ নিরুৎসাহিত করা হয়েছে৷ পুলিশ কমিশনার জানান, গোয়েন্দা তথ্য এবং অতীতের অভিজ্ঞতার আলোকে এসব ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে৷ কারণ গত থার্টিফার্স্ট রাতে চার জন নিহত হয়েছিল৷

অন্যদিকে পুলিশের পাশাপাশি দায়িত্ব পালন করবে ব়্যাব৷ ব়্যাব মহাপরিচালক মোখলেছুর রহমান ডয়চে ভেলেকে জানিয়েছেন, থার্টিফার্স্ট এ কোন ধরনের উচ্ছৃঙ্খলতা সহ্য করা হবে না৷ আইন-শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে থাকবে ব়্যাবের ভ্রাম্যমান দল, চেক পোস্ট ও ঝটিকা তল্লাশি৷ দেশের অন্যান্য অঞ্চলেও সক্রিয় থাকবে তারা৷

আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী থার্টিফার্স্ট রাতের নিরাপত্তা এবং শৃঙ্খলা রক্ষায় নগরবাসীর সহায়তা চেয়েছে৷

প্রতিবেদন: হারুন উর রশীদ স্বপন, ঢাকা

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই