1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নোয়াখালীতে ধর্ষণের শিকার শিশুর আত্মহত্যা

২১ সেপ্টেম্বর ২০১০

শিশুমৃত্যুর হার কমানোয় জাতিসংঘ পুরস্কার লাভ করলো বাংলাদেশ৷ রবিবার নিউইয়র্কে এই পুরস্কার গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ রয়েছে যুদ্ধাপরাধের বিচারে অগ্রগতির কথা৷ আর নোয়াখালীতে ধর্ষণের শিকার শিশুর আত্মহত্যার খবর৷

https://p.dw.com/p/PHrJ
লোকলজ্জার ভয়ে আত্মহত্যা করছে ধর্ষণের শিকার মেয়েরা (প্রতিকি ছবি)

মূল ইস্যু এমডিজি

একই বিষয়ে প্রায় একই ধরণের শিরোনাম করেছে তিন দৈনিক৷ প্রথম আলো লিখেছে, ‘জাতিসংঘ পদক গ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী'৷ দৈনিক সমকালের শিরোনাম, ‘জাতিসংঘ পুরস্কার গ্রহণ করলেন প্রধানমন্ত্রী'৷ দৈনিক ইত্তেফাকের কথায়, ‘জাতিসংঘ পদক গ্রহণ করলেন শেখ হাসিনা'৷ জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য বা এমডিজি অর্জনে সাফল্যের জন্য বাংলাদেশ জাতিসংঘ পুরস্কার পেয়েছে৷ রবিবার নিউইয়র্কে বাংলাদেশের পক্ষে এই পদক গ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷ এখানে বলা প্রয়োজন, শিশুমৃত্যুর হার কমানোয় সফল হওয়ায় এই অর্জন বাংলাদেশের৷

যুদ্ধাপরাধের বিচার

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমের মূল শিরোনাম, ‘পিরোজপুরে একাত্তরে ৩০ হাজার মানুষ হত্যা, দাবি তদন্তদলের'৷ আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের তদন্ত দল জানিয়েছে এই তথ্য৷ মূলত পাকিস্তানি বাহিনী এবং রাজাকার-আলবদরের হাতে পিরোজপুরে প্রাণ হারায় ৩০ হাজার মানুষ৷ সেখানে মোট ১২টি বদ্ধভূমি রয়েছে৷ এছাড়া দৈনিক যুগান্তরের শিরোনাম, ‘সাক্ষ্য-প্রমাণ পাওয়া গেছে ১২ যুদ্ধাপরাধীর বিরুদ্ধে'৷ এই তালিকায় জামায়াতের কয়েক শীর্ষনেতা ছাড়াও রয়েছে এক বিএনপি নেতার নাম৷

নোয়াখালীতে শিশু ধর্ষণ

দৈনিক কালের কণ্ঠ দিয়েছে এই খবর৷ শিরোনাম, ‘নোয়াখালীতে ধর্ষণের শিকার চতুর্থ শ্রেণীর ছাত্রীর আত্মহত্যা'৷ বখাটে চাচাতো ভাইয়ের ধর্ষণের শিকার হয় ১২ বছর বয়সি সুখি আক্তার পলি৷ এরপর লোকলজ্জার ভয়ে গলায় ফাঁস লাগিয়ে আত্মহত্যা করে সে৷ এই ঘটনায় মামলা দায়ের করা হলেও ধর্ষক স্বপন এখনো পলাতক রয়েছে৷

শিশু শ্রমিকরা বঞ্চনার শিকার

‘কচি বয়সে হাড়ভাঙা খাটুনি, তাতেও বঞ্চনা' - শিরোনাম করেছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম৷ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় এলাকার বিভিন্ন হল, মেস এবং দোকানে পাঁচ শতাধিক শিশু শ্রমিক কাজ করছে৷ কিন্তু নানা কারণে এই শিশু শ্রমিকরা ঠিকঠাক মজুরি পাচ্ছে না৷ অথচ তাদেরকে কঠোর পরিশ্রম করতে হয়, অনেক সময় মারও খেতে হয়৷ এদের আবাসনেরও ভালো কোন ব্যবস্থা নেই৷

গ্রন্থনা: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই