1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ফেসবুক প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গ’কে নিয়ে ছবি

২৭ সেপ্টেম্বর ২০১০

নাম, ‘‘ফেসবুক - দ্য সোসাল নেটওয়ার্ক’’৷ পরিচালক ছবিটিকে তুলনা করেছেন অর্সন ওয়েলস’এর ক্ল্যাসিক ছবি ‘‘সিটিজেন কেন’’-এর সাথে৷ বিষয় তো একই: মিডিয়া উচ্চাশা৷

https://p.dw.com/p/PNHr
facebook Mark Zuckerberg
ফেসবুকের প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জুকারবার্গছবি: AP

ছবিটি নাকি অস্কার পেতে পারে, ইতিমধ্যেই গুজব উঠেছে৷ আর ফেসবুকের ৫০ কোটি রেজিস্ট্রীকৃত ব্যবহারকারীদের একটি ক্ষুদ্র অংশও যদি ছবিটি দেখার সিদ্ধান্ত নেন, তাহলে বক্স অফিস সাফল্যও বাঁধা৷

হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের স্নাতক থেকে ফেসবুকের স্রষ্টা, আজ ২৬ বছর বয়সী মার্ক জুকারবার্গের এই ক্যারিয়ার অতুলনীয় এবং অভূতপূর্ব৷ বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় ওয়েবসাইট হল ফেসবুক৷ টেলিফোনের উদ্ভাবন যাবৎ আর কোনো আবিষ্কার এভাবে মানুষ কিভাবে মানুষের সঙ্গে যোগাযোগ রাখে, তার সংজ্ঞাই পাল্টে দেয়নি৷

জুকারবার্গ আজ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ধনীদের তালিকায় ৩৫তম স্থানে৷ তাঁর সম্পত্তির মূল্য: ৬.৯ বিলিয়ন ডলার৷ অথচ তিনি কিন্তু এখনও প্রায় একটি সাধারণ জীবনই যাপন করছেন৷ তাঁর স্থায়ী বান্ধবী হলেন ডাক্তারির ছাত্রী, হার্ভার্ডেই দু'জনের পরিচয় হয়৷ জুকারবার্গ থাকেন একটি ভাড়া বাড়িতে, যেখানে একটা টেলিভিশন পর্যন্ত নেই৷ একটা গাড়ি আছে বটে, কিন্তু খুব চোখ-ধাঁধাঁনো কি দামী নয়৷

তাঁকে নিয়ে ছবির সংঘাত ও রোমাঞ্চ কিন্তু আসছে তাঁর চরিত্রের অপর কয়েকটি দিক থেকে: জুকারবার্গ যে ফেসবুকের অনেক বৈশিষ্ট্য তাঁর কলেজ জীবনের সঙ্গীসাথীদের কাছ থেকে বিনামূল্যে সংগ্রহ করেছেন, এ' অভিযোগ অনেকদিনের৷ এ' নিয়ে আদালতে মামলা হয়েছে এবং বহু অর্থের বিনিময়ে সে সব মামলা চোকানো হয়েছে৷

দ্বিতীয়ত, জুকারবার্গের চরিত্রের নাকি একটি কঠিন, দাম্ভিক দিক আছে৷ তিনি নাকি অন্যদের তখনই গুরুত্ব দেন, যদি তারা তাঁর পরিকল্পনায় কোনো অবদান রাখতে পারে৷ জুকারবার্গ স্বয়ং তাঁকে নিয়ে অননুমোদিত ছবিটি নাকি সহ্য করতে পারেন না৷ অপরদিকে ‘দ্য নিউ ইয়র্কার ম্যাগাজিন'-কে দেওয়া সাক্ষাৎকারে জুকারবার্গ বলেছেন: ‘‘আমার ধারণা আমি বড় হয়েছি এবং অনেক কিছু শিখেছি৷''

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য