1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বাংলা - ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে শুনানি আজ

২৫ মে ২০১০

নানা সংবাদে মুখরিত আজ বাংলাদেশের সংবাদপত্রগুলো৷ প্রায় প্রতিটি সংবাদপত্র লিখেছে এভারেস্ট চূড়োয় ওঠা প্রথম বাংলাদেশী পর্বাতোরোহী মুসা ইব্রাহিম বেস ক্যাম্পে ফিরে আসছেন, সেই সংবাদ৷ এসেছে ঘূর্ণিঝড় আইলার বছরপূর্তির সংবাদও৷

https://p.dw.com/p/NVy8
বঙ্গোপসাগরছবি: picture alliance/dpa

তবে এই সব সংবাদের মাঝে কিছু সংবাদ উঠে এসেছে আলোচনায়৷ তেমনি এক সংবাদ জেএমবি প্রধান গ্রেফতারের খবরটি৷

দৈনিক ইত্তেফাক এ সংক্রান্ত একটি বিস্তারিত সংবাদ প্রকাশ করেছে৷ নিষিদ্ধ ঘোষিত এই জঙ্গি সংগঠন, জামায়াতুল মুজাহিদীন বাংলাদেশ, এর আমীর মাওলানা সাইদুর রহমানকে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনী গ্রেফতার করে চারদিন আগে৷ বিষয়টি গোপন রাখা হয়েছিল৷ ইত্তেফাক জানাচ্ছে, প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে মাওলানা সাইদুর রহমান জেএমবি নেটওয়ার্ক, গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও ক্ষমতাসীন দলের শীর্ষ নেতাদের উপর হামলা এবং যুদ্ধাপরাধীদের বিচারকার্য ব্যাহত করতে যে কোন ধরনের নাশকতামূলক ঘটনার পরিকল্পনার কথা বলেছেন৷

চোরাচালান মামলায় জট

বিপন্ন প্রজাতির কচ্ছপ আটক হয়েছে ঢাকায়৷ আজ প্রায় সকল সংবাদপত্রে কচ্ছপ আটকের ঘটনাটি এসেছে৷ দৈনিক যুগান্তর একই সঙ্গে চোরাচালানের মামলা সংক্রান্ত একটি বিশেষ প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে৷ যেখানে তারা বলছে. অবহেলা, আলামত গায়েব, তদন্তকারী কর্মকর্তার দুর্নীতি এবং বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের গাফিলতিতে প্রায় ৭৫ হাজার কোটি টাকার প্রায় ৪৫ হাজার চোরাচালান মামলার নিষ্পত্তি করা যাচ্ছে না৷ পত্রিকাটি বলছে, চোরাচালান মামলায় প্রত্যক্ষভাবে প্রকৃত চোরাচালানিদের আসামি না করায় গডফাদাররা নেপথ্যে থেকে মামলার তদন্তের মোড় ঘুড়িয়ে দিচ্ছে৷

Turtle
ছবি: AP

বাংলা ও ভারত আন্তর্জাতিক সমুদ্রসীমা বিরোধ নিয়ে শুনানি

ইংরেজী দৈনিক নিউ এইজ ও প্রকাশিত সংবাদে বলা হচ্ছে, সমুদ্রসীমা নিয়ে বাংলাদেশ এবং ভারতের মধ্যে দীর্ঘ দিনের বিরোধ নিষ্পত্তির জন্য জার্মানির হামবুর্গে অবস্থিত আন্তর্জাতিক সালিশী আদালত দুই পক্ষকে তলব করেছে৷ আর দু্ই পক্ষকে তলব করেছেন ঐ আদালতের প্রেসিডেন্ট রুডিগার ভল্ফরাউম৷ আজ মঙ্গলবার বাংলাদেশ এবং ভারতের নিয়োগ করা উকিল স্ব স্ব পক্ষে নিজেদের যুক্তিতর্ক আদালতের সামনে উপস্থাপন করবেন বলেই পত্রিকাটির খবর৷

আদালতে ফতোয়া সংক্রান্ত বিষয়ে রুল জারি

এ সংক্রান্ত একটি সংবাদ প্রায় সকল পত্রিকায় এসেছে৷ প্রথম আলো এবং দৈনিক সংবাদের খবরে বলা হয়েছে, ফতোয়া ও শরিয়াহর নামে বিচারবহির্ভূত শাস্তি দেওয়াকে কেন অবৈধ ও মৌলিক অধিকার পরিপন্থী ঘোষণা করা হবে না, তা জানাতে সরকার ও সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিদের প্রতি রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট৷ আদালত একই সঙ্গে স্কুল, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসাসহ বিভিন্ন পর্যায়ের পাঠ্যসূচিতে বিচারবহির্ভূত শাস্তি প্রদান নিরুৎসাহিত করা বিষয়ে প্রবন্ধ অন্তর্ভুক্তির নির্দেশ কেন দেওয়া হবে না, তাও জানতে চেয়েছেন৷

গ্রন্থণা: সাগর সরওয়ার

সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী