1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বায়ার্ন মিউনিখ চ্যাম্পিয়নস লীগের কোয়ার্টার ফাইনালে

১০ মার্চ ২০১০

ইটালির ফ্লোরেন্সে ফিওরেন্তিনা’র কাছে ২-৩ গোলে হেরেও বায়ার্নের এই সাফল্য ‘এ্যাওয়ে গোল’, অর্থাৎ বিপক্ষের মাঠে করা গোলের আইনে৷ অথবা বলা যায় বায়ার্ন ফরোয়ার্ড আরিয়েন রবেন-এর কল্যাণে৷

https://p.dw.com/p/MOPk
বায়ার্নের হয়ে গোল দেবার পর আরিয়েন রবেন (বাঁয়ে)ছবি: AP

ফার্স্ট লেগে বায়ার্ন ফিওরেন্তিনা'কে হারিয়েছিল ২-১ গোলে, কাজেই এ্যাওয়ে গোলের হিসেবে স্কোর ছিল ২-২৷ অনুরূপভাবে মঙ্গলবারের ফলাফল দাঁড়ায় ৩-৪, বায়ার্নের পক্ষে৷ খেলার প্রথম সুযোগটাই ছিল ২৮ মিনিটের মাথায়, যখন বায়ার্নের গোলকীপার হান্স-ইয়র্গ বুট ফিওরেন্তিনা'র মার্কো মার্কিওন্নি'র একটি দূর থেকে নেওয়া শট কোনোক্রমে আটকায়৷ বলটা গিয়ে পড়ে ও'পক্ষের হুয়ান ভার্গাসের সামনে৷

Fußball, Champions League: AC Florenz - Bayern München
গোল দেবার পর বায়ার্নের অপর গোলন্দাজ: মার্ক ফ্যান বমেলছবি: AP

দ্বিতীয়ার্ধে ৫৪ মিনিটের মাথায় ফিওরেন্তিনা'র আলবের্তো গিলার্দিনো বলটা ঠেলে দেয় স্তেভান জোভেটিচের সামনে - আট মিটারের দূরত্ব থেকে গোল করতে জোভেটিচের কোনো অসুবিধে হয়নি৷ কিন্তু ফ্লোরেন্স ফ্যানদের উল্লাস থিতিয়ে আসার আগেই পাক্কা এক ঘণ্টার মাথায় বায়ার্নের ওলন্দাজ ক্যাপ্টেন মার্ক ফ্যান বমেল একটি জোরালো শটে এ্যাগ্রেগেট বা সামগ্রিক স্কোরটি সমান-সমান করে দেন৷ আরো চার মিনিট পরে জোভেটিচের নিকট পাল্লার গোলে স্কোর দাঁড়ায় ৩-১৷ এবং তার আরো এক মিনিট পরেই বায়ার্নদের দ্বিতীয় ওলন্দাজ আরিয়েন রবেনের গোল, সোজা ডান দিকে উঁচুতে নেটের কোণায়৷ - বায়ার্নের এই জিতে স্বভাবতই সবচেয়ে খুশী হয়েছেন তাদের তৃতীয় ওলন্দাজ, কোচ লুই ফ্যান খাল৷

ওদিকে লন্ডনে আর্সেনাল পোর্তো'কে হারিয়েছে ৫-০ গোলে, তার মধ্যে ছিল ডেনিশ স্ট্রাইকার নিক্লাস বেন্টনারের একটি হ্যাটট্রিক৷ কোয়ার্টার ফাইনালে কে উঠেছে, তা' নিশ্চয় বলে দিতে হবে না?

প্রতিবেদক: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই