1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

চলন্ত ইঞ্জিনে আটকে মৃত্যু!

১৮ ডিসেম্বর ২০১৫

ঘটনাটা দু'দিন আগের, কিন্তু ভয়াবহ৷ ‘পুশব্যাক'-এর সময় পাইলট ও গ্রাউন্ড স্টাফের মধ্যে সমন্বয়ের অভাবে এয়ার ইন্ডিয়ার এক ইঞ্জিনিয়ারের শরীরটা ঢুকে যায় চলন্ত ইঞ্জিনের মধ্যে৷ আর সঙ্গেই সঙ্গেই মৃত্যু!

https://p.dw.com/p/1HQ5T
Flugzeug Air India
ছবি: Reuters/Mani Rana

বুধবার রাত৷ মুম্বইয়ের ছত্রপতি শিবাজি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অতি পরিচিত এয়ারবাস এ-৩১৯-এর চলন্ত ইঞ্জিনে ঢুকে গেল রবি সুব্রহ্মণমের শরীরটা৷ বিশ্বাস হচ্ছে না? ঘটনাটি অনেকটা এরকম৷

ঘটনাটা কিন্তু অসম্ভব মনে হলেও সত্য৷ জানা যায়, সে সময় রবির সামনে এয়ার ইন্ডিয়ার আরো একজন কর্মী ছিলেন৷ কিন্তু বিমানের অস্বাভাবিক গতিবিধি বুঝতে পেরেই সে নাকি মাটিতে বসে পড়ায় প্রাণে বেঁচে যান৷

কিন্তু রবির এই মর্মান্তিক মৃত্যুর জন্য কে দায়ী? প্রত্যক্ষদর্শী সেই ‘হেল্পার' জানান, ‘‘পুশব্যাক-এর সময় ‘স্ট্যান্ডার্ড অপারেটিং' পদ্ধতি ব্যবহার না করার কারণেই মাশুল গুনতে হলো রবি সুব্রহ্মণমকে৷''

তাঁর কথায়, ‘‘পুশব্যাক-এর সময় কোনো চক ব্যবহার করা হয়নি৷ আসলে বিমানের চাকার তলায় একটি বিশেষ জিনিস লাগানো থাকে, তাকেই বলে ‘চক'৷ এটা ব্যবহার করলে বিমানের চাকা নিজে থেকে চলতে পারে না৷ কিন্তু রবির কোনো নির্দেশই গ্রাহ্য করেননি পাইলট৷ আর তার ফলেই বিমানের দু'টো ইঞ্জিন আচমকা চালু হয়ে যায়৷ সে সময় কেউ খেয়ালই করেনি যে, রবি তখনও কানে হেডসেট নিয়ে ইঞ্জিনের দিকে পিছন করে দাঁড়িয়েছিলেন৷''

ডিজি/জেডএইচ

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য