1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ব্যর্থতার দায় নিয়ে কোলন থেকে সলডোর বিদায়

২৫ অক্টোবর ২০১০

শেষ পর্যন্ত রক্ষা পেলেন না ক্রোয়েশীয় কোচ সভোনিমির সলডো৷ বুন্ডেসলিগার চলতি মৌসুমে খুঁড়িয়ে চলা কোলন ছাঁটাই করল কোচ সলডোকে৷ হানোফারের কাছে ২-১ গোলে পরাজয়ের পর রবিবার এমন কড়া সিদ্ধান্ত কোলনের৷

https://p.dw.com/p/Pmcx
সভোনিমির, সলডো, কোলন, Koeln, Trainer, Soldo, বুন্ডেসলিগা,
সভোনিমির সলডোছবি: AP

৪২ বছর বয়সি কোচ সলডোর অপসারণে খুব একটা হোঁচট খাননি কোলন ভক্তরা৷ কারণ চলতি মৌসুমে কোলনকে মাত্র একটি জয় এনে দিতে পেরেছেন সলডো৷ নয়টি খেলার পর কোলনের অবস্থান পয়েন্ট তালিকার একেবারে নিচে৷ সাবেক স্টুটগার্ট খেলোয়াড় সলডো ২০০৯ সালের জুলাই মাসে কোলনের দায়িত্ব নিয়েছিলেন৷ তবে তেমন কোন সাফল্য এনে দিতে পারেননি দলকে৷ ক্লাব প্রেসিডেন্ট ভোল্ফগাঙ্গ ওফারাথ বেশ দুঃখের সাথেই বললেন, ‘‘এই সিদ্ধান্ত নেওয়াটা খুব সহজ ছিল না৷ কিন্তু একের পর এক হারতে থাকার ধারাটা কোনভাবেই ঠেকাতে পারছিল না সলডো৷ হানোফারের বিপক্ষে দল এতোটাই খারাপ খেলেছে যে আমরা এটা করা অত্যন্ত জরুরি বলেই মনে করেছি৷''

বুন্ডেসলিগার চলতি মৌসুমে ছাঁটাই হওয়া দ্বিতীয় কোচ সলডো৷ তাঁর আগে চলতি মাসের শুরুতে সুইস কোচ ক্রিস্টিয়ান গ্রোসকে বিদায় দিয়েছে স্টুটগার্ট৷ সলডোর বিদায়ের পর কোলনের দায়িত্ব নিতে যাচ্ছেন হামবুর্গ এবং ডর্টমুন্ডের সাবেক কোচ থমাস ডোল, এমনটিই শোনা যাচ্ছে৷ সম্প্রতি তুর্কি ক্লাব গেনক্লেরবির্লিগি থেকে ছাঁটাই হয়েছেন ডোল৷

এদিকে, রবিবার বায়ার লেভারকুজেনকে ১-০ গোলে হারিয়ে বুন্ডেসলিগার শীর্ষে চলে গেছে মাইন্স৷ খেলার ৭০ মিনিটে অস্ট্রীয় তারকা আন্দ্রেয়াজ ইভানশিৎস এর গোলের ফলেই মাইন্সের এই সাফল্য৷ নয়টি খেলার আটটিতেই জয় পেয়েছে মাইন্স৷ ফলে এপর্যন্ত নিজেদের ঝুলিতে ২৪ পয়েন্ট৷ ১৫ পয়েন্ট নিয়ে পঞ্চম স্থানে লেভারকুজেন৷ তালিকার দ্বিতীয় ঘরে রয়েছে বোরুসিয়া ডর্টমুন্ড ২২ পয়েন্ট নিয়ে৷ এপর্যন্ত সাতটি খেলায় জয় পেয়েছে ডর্টমুন্ড৷ তবে রবিবার ১-১ গোলে ড্র হলো হফেনহাইমের সাথে৷ ১৬ পয়েন্ট নিয়ে তৃতীয় ঘরে হানোফার এবং ১৫ পয়েন্ট নিয়ে হফেনহাইমের অবস্থান চতুর্থ৷

দিনের অপর খেলায় জাঙ্কট পাউলিকে ২-০ গোলে হারিয়েছে স্টুটগার্ট৷ ফলে বিপদসীমা থেকে কিছুটা উপরে উঠে এখন ১৪তম স্থানে দাঁড়িয়েছে স্টুটগার্ট৷ নতুন কোচ ইয়েন্স কেলার দায়িত্ব গ্রহণের পর এটিই প্রথম জয়৷ সাফল্য দিয়েই শুরু করলেন কেলার৷ খেলার ১৯ মিনিটে প্রথম গোল করেন গেয়র্গ নিডারমায়ার৷ অপর গোলটি আসে ৭৯ মিনিটে সার্বীয় মধ্যমাঠের খেলোয়াড় স্রাভকো কুচমানোভিচের পা থেকে৷

প্রতিবেদন: হোসাইন আব্দুল হাই

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য