1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

বার্লিনে অং সান সু চি

১১ এপ্রিল ২০১৪

মিয়ানমারের বিরোধী নেত্রী ও নোবেল শান্তি পুরস্কার জয়ী অং সান সু চি তিন দিনের সরকারি সফরে বৃহস্পতিবার বার্লিনে পৌঁছেছেন৷ আন্তর্জাতিক ভিলি ব্রান্ট পুরস্কার গ্রহণ ছাড়াও তিনি জার্মান নেতৃবন্দের সঙ্গে আলোচনা করছেন৷

https://p.dw.com/p/1Bfqw
Amtseid Suu Kyi Birma
ছবি: AP

অং সান সু চি মিয়ানমারের প্রেসিডেন্ট বা শীর্ষ কোনো পদে নেই৷ কিন্তু হোয়াইট হাউস থেকে শুরু করে যেখানেই তিনি যান না কেন, তাঁর প্রতি যে সম্মান ও শ্রদ্ধা দেখানো হয়, তাঁকে ঘিরে যে মুগ্ধতা চোখে পড়ে, তা খুবই বিরল দৃশ্য৷ বার্লিনে তাঁর প্রথম সরকারি সফরেও এর ব্যতিক্রম ঘটছে না৷ তিন দিনের সফরের শুরুতে জার্মান প্রেসিডেন্ট ইওয়াখিম গাউক তাঁকে মধ্যাহ্নভোজে আপ্যায়ন করেন৷ গত ফেব্রুয়ারি মাসে মিয়ানমার সফরে গিয়ে গাউক সু চি-র সঙ্গে সাক্ষাৎ করেছিলেন৷ বার্লিনে সেই সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে উন্মুখ হয়ে ছিলেন চ্যান্সেলর আঙ্গেলা ম্যার্কেল, পররাষ্ট্রমন্ত্রী ফ্রাংক ভাল্টার স্টাইনমায়ার, সংসদের নিম্ন কক্ষ বুন্ডেসটাগ-এর স্পিকার নরবার্ট লামার্ট সহ অনেক শীর্ষস্থানীয় নেতা৷

Aung San Suu Kyi
আগামী বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেনছবি: AP

জার্মানিতে সু চি-র প্রথম সরকারি সফরের কর্মসূচির অন্যতম প্রধান বিষয় হলো ভিলি ব্রান্ট পুরস্কার গ্রহণ৷ মিয়ানমারে গণতন্ত্রের জন্য অহিংস অভিযানের স্বীকৃতি হিসেবে তাঁকে প্রয়াত জার্মান চ্যান্সেলরের নামাঙ্কিত এই পুরস্কার দেওয়া হচ্ছে৷ প্রায় ১৫ বছর গৃহবন্দি থাকা সত্ত্বেও অং সান সু চি মিয়ানমারের সামরিক শাসক ও তাদের সমর্থিত প্রশাসনের সঙ্গে সংলাপের পথে যেতে দ্বিধা করেননি৷ দেশে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় তাঁর গঠনমূলক ভূমিকার প্রশংসা করা হয়ে তাঁকে৷ সংসদ সদস্য হিসেবে তিনি আপাতত এই প্রক্রিয়ায় সরাসরি অংশ নিচ্ছেন৷

মিয়ানমারের বিরোধী নেত্রী আগামী বছরের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন, এমন সম্ভাবনা বেশ উজ্জ্বল৷ সেখানকার পরিস্থিতি সম্পর্কে জানতেও আগ্রহী জার্মানির নেতৃবৃন্দ৷ শুক্রবার বার্লিনে এসপিডি দলের দপ্তর ভিলি ব্রান্ট হাউসে ৬৮ বছর বয়স্ক নোবেলজয়ী এই নারী-র ভাষণ শুনতে অপেক্ষা করে রয়েছে অনেকেই৷

এসবি/এপিবি (রয়টার্স, এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য