1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মাশরাফির জন্য আইসিসি’র অলিখিত পরামর্শ চাইলো বিসিবি

২২ ফেব্রুয়ারি ২০১১

লিবিয়ায় বাংলাদেশি নাগরিকদের জিম্মি, বিশ্বকাপ এবং যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পদে আত্মস্বীকৃত দুর্নীতিবাজদের পদায়ন এসবই আজকের পত্রিকার প্রধান খবর৷

https://p.dw.com/p/10LXi
ছবি: AP

জিম্মি

ঠিক কতজন বাংলাদেশি জিম্মি আছেন তা নিয়ে একেক পত্রিকা একেক খবর দিয়েছে৷ প্রথম আলো ও ডেইলি স্টার প্রায় সাড়ে চারশো বাংলাদেশি জিম্মি হওয়ার কথা বলছে৷ দুটি পত্রিকাই বিবিসিকে এই খবরের উৎস হিসেবে উল্লেখ করেছে৷ আর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম বলছে জিম্মি হয়েছে মোট ৩০০ জন৷ এর মধ্যে বাংলাদেশির সংখ্যা ১০০'র বেশি৷ ইত্তেফাক আর কালের কন্ঠও একই সংখ্যক বাংলাদেশির জিম্মি হওয়ার কথা বলছে৷ এদিকে বিডিনিউজ বলছে লিবিয়ার বাংলাদেশ মিশন ঘটনা সম্পর্কে জেনে সেদেশের পুলিশের সাহায্য চেয়েছে৷ কিন্তু এলাকাটি সরকারবিরোধীদের ঘাঁটি হওয়ায় পুলিশ অভিযান চালাতে পারেনি বলে জানা গেছে৷ এছাড়া মিশনের এক কর্মকর্তা বলেছেন তাঁরা জিম্মিকারীদের সঙ্গে যোগাযোগের চেষ্টা করছেন৷ এদিকে সব পত্রিকায় ১৫ জন বাংলাদেশি আহত হওয়ার খবরটিও আছে৷

বিশ্বকাপ

মাশরাফির বিশ্বকাপে খেলার সম্ভাবনা নিয়ে প্রতিবেদন রয়েছে সমকাল আর ইত্তেফাকে৷ প্রয়োজন হলে মাশরাফিকে কীভাবে দলে নেয়া যায় সে ব্যাপারে আইসিসির টেকনিক্যাল কমিটির কাছে ক্রিকেট বোর্ডের পক্ষ থেকে এরই মধ্যে অলিখিত পরামর্শ চাওয়া হয়েছে বলে খবর দিয়েছে সমকাল৷ এছাড়া নাম না প্রকাশ করার শর্তে বোর্ডের এক কর্মকর্তা সমকালকে বলেছেন দলের স্বার্থে যদি মনে হয় মাশরাফিকে প্রয়োজন, তাহলে যে কোনো বিকল্প পথেই তাকে দলে নেওয়া হতে পারে৷ আগামী দু-একটি ম্যাচে বাংলাদেশ কীরকম করে সেটা দেখার পর মাশরাফির ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেয়া হতে পারে বলে আভাস দিয়েছে সমকাল৷

যোগাযোগ মন্ত্রণালয়

প্রথম আলো'র প্রধান প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় গঠিত ট্রুথ কমিশনে যারা দুর্নীতির কথা স্বীকার করে অর্থদণ্ড দিয়েছিলেন তাদের মধ্যেই কেউ কেউ এখন যোগাযোগ মন্ত্রণালয়ের শীর্ষ পদে বসে আছেন৷ ফলে মন্ত্রণালয়ের অন্যান্য কর্মকর্তাদের মধ্যে হতাশা বিরাজ করায় কাজের গতি ব্যাহত হচ্ছে বলে জানিয়েছে পত্রিকাটি৷ এইসব দুর্নীতিবাজ কর্মকর্তাদের মধ্যে একজন হলেন সড়ক ও জনপথ বিভাগের প্রধান প্রকৌশলী৷ এছাড়া পদ্মা সেতুর মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পের পরিচালক হিসেবে যাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে তাকে তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সময় ঘুষের টাকা লেনদেনের সময় হাতেনাতে আটক করা হয়েছিল৷

প্রতিবেদন: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী