‘মিড-ডে মিল রান্নার স্বাস্থ্যসম্মত জায়গা নেই’ | পাঠক ভাবনা | DW | 22.07.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘মিড-ডে মিল রান্নার স্বাস্থ্যসম্মত জায়গা নেই’

‘স্কুলের মিড-ডে মিল স্কিমের গলদ কোথায়’ শিরোনামে প্রতিবেদনটি দেখলাম৷ মিড-ডে মিল স্কিমের গলদটা আসলে কোথায় তা বোঝাতে গিয়ে যে কথাগুলি বলেছেন, তা ভালো হলেও মেনে চলা খুবই কুশকিল৷

মিড-ডে মিলে যে সব খাদ্যসামগ্রী ব্যবহার করা হয়, যেমন চাল, ডাল, তেল, সবজি ইত্যাদির গুণগত মান পরীক্ষা করা হয় না৷ এটা করবে কে?? রান্নার পরেও তা করা হয় না৷ কাগজে-কলমে যেটা করা বাধ্যতামূলক৷ নিয়মবিধি অনুসারে মিড-ডে মিলে প্রোটিন, ক্যালরির পরিমাণ ঠিক আছে কিনা – তাও পরীক্ষা করার কথা৷ কিন্তু এ সব করতে গেলে তো প্রতি স্কুলে একজন বিশেষজ্ঞ ডাক্তার রাখতে হবে৷ এমনকি মিড-ডে মিল রান্নার স্বাস্থ্যসম্মত জায়গা নেই বেশির ভাগ স্কুলেই৷ মিড-ডে মিল বিষয়টা স্কুলে পড়াশুনা চালানোর পরিপন্থী নয়৷ একে তো শিক্ষক কম, তার উপর নানা কাজ, সঙ্গে পড়াশুনা আর মিড-ডে মিল৷ পুরো ব্যবস্থাপনাটাই বিপদজনক৷

বিজ্ঞান পরিবেশ বিভাগে ‘মূত্র দিয়ে মোবাইল ফোন চার্জ' শিরোনামে প্রতিবেদনটি পরে বেশ অবাক হলাম৷ তবে বিষয়টি কার্যকর হওয়ার অপেক্ষায় আছি৷ নেলসন ম্যান্ডেলাকে নিয়ে ছবিঘর দারুণ হয়েছে৷ মহ. হাফিজুর রহমান, চুপী, পূর্বস্থলী, বর্ধমান থেকে লিখেছেন৷

‘বাংলাদেশের স্কুল বাচ্চাদের সাহায্যে জার্মানি' প্রতিবেদনে জার্মান ফুটবল তারকা টোমাস ম্যুলার এবং জার্মানির ডিপার্টমেন্টাল স্টোর রেভে ও ইউনিলিভার কোম্পানি যে বাংলাদেশের শিশুদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করার লক্ষ্যে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচির উদ্যোগে স্কুলে খাবার যোগাচ্ছেন – সে সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য ভালো লাগলো৷

অন্বেষণ পর্বে এইডস-এর বিরুদ্ধে সংগ্রামে নতুন আশার আলো, সৌর বিদ্যুৎ বদলে দিতে পারে ভারতের অপ্রচলিত শক্তি উৎপাদনের মানচিত্র এবং বসার অভিনব টুল নিয়ে বিস্তারিত পরিবেশনা দেখে নেবার সাথে সাথে ওয়েবসাইট থেকে নতুন তথ্য পড়ে উপকৃত হলাম৷ শুভেচ্ছা রইলো, সুভাষ চক্রবর্তী নতুন দিল্লি থেকে লিখেছেন৷

- ধন্যবাদ বন্ধুরা!

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন