1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

মিশায়েল শুমাখার শারীরিকভাবে ফিট, বললেন তাঁর ডাক্তার

৩ ফেব্রুয়ারি ২০১০

ফর্মুলা ওয়ান মোটর রেসিং-এ সাতবারের বিশ্বচ্যাম্পিয়ন, জার্মানদের প্রিয় ‘শুমি’ ফিরছেন গ্রঁ প্রী সার্কিটে৷ কিন্তু তাঁর ঘাড়ের চোট পুরোপুরি সেরে উঠেছে তো?

https://p.dw.com/p/Lq8P
সোমবার ভ্যালেন্সিয়ায় শুমিছবি: AP

এটাও বলা দরকার, মার্সিডিজের কিংবদন্তীপ্রতিম ‘সিলভার এ্যারো' গাড়িতে ড্রাইভার হিসেবে শুমি'র দলীয় সতীর্থ হল নিকো রসবের্গ, সে'ও জার্মান, কাজেই একটি ‘অল জার্মান' দল৷ যে দলের আবার ম্যাকলারেনের ‘অল ইংল্যান্ড' দলের মোহড়া নেবার কথা৷ এ'সব মিলিয়ে জার্মানিতে শুমি উত্তেজনা এখন চরমে৷ যেমন সোমবার স্পেনের ভ্যালেন্সিয়ায় রিকার্ডো টোর্মি সার্কিটে আনকোরা নতুন সিলভার এ্যারোয় প্রথমবারের মতো ৪০ টি ল্যাপ বা রাউন্ড দিলেন শুমাখার৷ অন্যান্য দলেরাও সেখানে ঐ ট্রেনিং সেসনে৷ ল্যাপের হিসেবে শুমাখার করলেন দিনের তৃতীয় সেরা সময় - ফর্মুলা ওয়ান থেকে তিন বছর আগে অবসর নেওয়ার পর৷ শুমির বয়স আজ ৪১, দলীয় সতীর্থ নিকো রসবের্গের তার অর্ধেক৷ কিন্তু রসবের্গকে আধ সেকেন্ডের বেশী পিছনে ফেলে দিয়েছেন শুমাখার৷

শুমি'র ঘাড় কি বলে?

বস্তুত সোমবারের আসল প্রশ্ন ছিল: শুমি'র ঘাড় কি বলে? ২০০৯ সালের ফেব্রুয়ারিতে একটি মোটরসাইকেল এ্যাক্সিডেন্ট করে ঘাড়ে চোট পান শুমাখার৷ সেই কারণেই গতবছর তাঁর ফেরারি'র হয়ে সেই বহুঘোষিত এবং বহুপ্রতীক্ষিত ‘কামব্যাক'-টি সম্ভব হয়নি৷ এবং যে কারণে তাঁর ডাক্তার ডক্টর ইয়োহান্নেস পাইল সোমবার সার্কিটেই ছিলেন এবং মঙ্গলবার সার্টিফিকেট দিয়েছেন যে, শুমাখার এখন স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেছেন এবং স্বাভাবিক ভাবেই ট্রেনিং করতে পারবেন৷ - শুমি অবশ্য মঙ্গলবার ককপিটে বসেননি, যদিও রসবের্গ ঠিকই তার রাউন্ডগুলো দিয়েছে৷ তবে শেষের দিন বুধবারে শুমি'র আবার সিলভার এ্যারো'য় বসার কথা৷ আর শুমি ফ্যানরা ভাবছেন, কি করে ১৪ই মার্চ বাহরেন গ্রঁ প্রী'র টিকিট পাওয়া যায়৷ সেদিন আবার নতুন মরশুমের শুরু - শুমি'কে নিয়ে৷

প্রতিবেদক: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম