1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

চন্দ্রগ্রহণের দৃশ্য

অমৃতা পারভেজ২৫ জানুয়ারি ২০১৪

চন্দ্রগ্রহণের দৃশ্য দেখার আগ্রহ প্রায় সবারই থাকে৷ আর সেই আগ্রহের কারণে যখনই চন্দ্রগ্রহণ হয় এবং বাংলাদেশ থেকে তা দেখার সম্ভাবনা থাকলে ঢাকার বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিত্সু চক্র খোলা মাঠে হাজির হন টেলিস্কোপ নিয়ে৷

https://p.dw.com/p/1Awn7
Totale Mondfinsternis in Zagreb Kroatien
ছবি: picture alliance/PIXSELL

পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণ হলেই এবং বাংলাদেশ থেকে তা দেখা গেলে ঢাকার বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিত্সু চক্র তা সাধারণ মানুষকে দেখার সুযোগ করে দেয়৷ আয়োজন করে ক্যাম্প৷ কখণো ঢাকার ধানমন্ডি মাঠে, কখনোবা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার প্রাঙ্গণে৷ টেলিস্কোপে পূর্ণ চন্দ্রগ্রহণের দৃশ্য দেখতে ভিড় জমে যায়৷

২০১১ সালে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান নভোথিয়েটার প্রাঙ্গণে রেডিও টেলিস্কোপে পূর্ণ চন্দ্র গ্রহণের দৃশ্য দেখানো হয়৷ উদ্দেশ্য ছিল সাধারণ মানুষকে গ্রহণ দেখানো এবং তথ্য সংগ্রহ৷ সেসময় রেডিও টেলিস্কোপের মাধ্যমে চন্দ্রগ্রহণের দৃশ্য ধারণ করে সেইসব ছবি যুক্তরাজ্যের আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান অ্যাসোসিয়েশনে পাঠিয়েছিল ঢাকার বিজ্ঞান সংগঠন অনুসন্ধিত্সু চক্র৷ আর এর মাধ্যমে চাঁদের রহস্য আবিষ্কারে বাংলাদেশও যুক্ত হয়৷ ঢাকা থেকে পাঠানো এসব ছবি বিশ্লেষণের মাধ্যমে চাঁদের অনাবিষ্কৃত দিকগুলো চিহ্নিত করার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে আন্তর্জাতিক জ্যোতির্বিজ্ঞান অ্যাসোসিয়েশন৷ রেডিও টেলিস্কোপের সাহায্যে জ্যোতির্বিদরা মহাশূণ্য সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য অতি দ্রুত গতিতে লাভ করতে সক্ষম হন৷

Sonnenfinsternis in Bangladesch Flash-Galerie
সূর্যগ্রহণ দেখার বিকল্প উপায়ও আছেছবি: picture-alliance/ dpa

তারিফ রশীদ শান্ত বাংলাদেশের অন্যতম বেতার জ্যোতির্বিদ৷ যিনি ২০১১ সালে রেডিও টেলিস্কোপকে অনলাইন ভার্সন এ রূপ দেন৷ বাংলাদেশের প্রথম অনলাইন রেডিও টেলিস্কোপটি তাঁরই তৈরি৷ এই অনলাইন ভার্সনে একটি ওয়েবপেজে সরাসরি প্রতি ঘণ্টায় রেডিও টেলিস্কোপের তথ্যগুলো অটোমেটিক আপডেট হত৷ তাই প্রতি ঘন্টায় সেই ওয়েবপেজ থেকে আয়নস্ফিয়ারের পরিবর্তন ও কখন কোনো সোলার ফ্লেয়ার হলো কিনা, সেগুলো জানা যেত পৃথিবীর যেখান থেকে খুশি৷ তবে আর্থিক সমস্যার কারণে এই অনলাইন রেডিও টেলিস্কোপটি চালাতে পারেননি তিনি৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য