1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সরকারি কর্মকর্তাদের অবসরের বয়সসীমা বাড়ছে

৬ ফেব্রুয়ারি ২০১১

নিপাহ ভাইরাসের কারণে উত্তরাঞ্চলের হাতিবান্ধা এলাকায় সর্বোচ্চ সতর্কতা জারির খবরটি গুরুত্ব পেয়েছে আজ প্রায় সবগুলো পত্রিকায়৷ অন্যদিকে দোররার আঘাতে কিশোরী মৃত্যুর ঘটনায় সরব হয়ে উঠেছে বাংলাদেশের শরীয়তপুর জেলা৷

https://p.dw.com/p/10BXs
ফাইল ছবিছবি: DW

নিপাহ ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে আরও তিনজনের মৃত্যু

খবরটি আজ প্রধান শিরোনাম হয়েছে মানবজমিন এ৷ এছাড়া নিপাহ ভাইরাস নিয়ে প্রতিবেদন ছেপেছে, সমকাল, কালের কন্ঠ, ইত্তেফাক, ডেইলি স্টার সহ অন্যান্য পত্রিকাগুলোও৷ তবে সর্বমোট মৃতের সংখ্যা নিয়ে পত্রিকাগুলোর তথ্যে ভিন্নতা রয়েছে৷ মানবজমিনে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, শনিবার লালমনিরহাট জেলার হাতিবান্ধায় আরও নতুন করে ১০ জন এই ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছে৷ ইতিমধ্যে উপজেলাটিতে লাল সতর্কতা জারি করেছে প্রশাসন৷ এদিকে নিপাহ ভাইরাস নিয়ে কালের কন্ঠের প্রতিবেদনের শিরোনাম ‘গবেষণায় এগিয়ে থেকেও প্রতিরোধের এই হাল!' এতে বলা হয়েছে, নিপাহ ভাইরাস নিয়ে গবেষণায় বাংলাদেশের আইসিডিডিআরবি অনেক দেশের চেয়ে এগিয়ে থাকলেও গত এক দশকে এর প্রতিরোধে তেমন কোন কাজ হয়নি৷ গত বছরগুলোতে নিয়মিতভাবেই বাংলাদেশে এই রোগের প্রকোপ দেখা যাচ্ছে৷

সংবাদ মাধ্যমে আজও হেনা হত্যা

খবরটি আজও বেশ গুরুত্ব পেয়েছে প্রথম আলো পত্রিকায়৷ শরীয়তপুরের সর্বস্তরের মানুষ এই ঘটনায় সোচ্চার হয়েছে৷ শনিবার নিহত হেনার পরিবারের সঙ্গে দেখা করেছেন সংসদের ডেপুটি স্পিকার অবসরপ্রাপ্ত কর্নেল শওকত আলী৷ তিনি এই হত্যাকান্ডের সঙ্গে জড়িতদের বিচারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন৷ এছাড়া বিভিন্ন মানবাধিকার সংগঠনগুলো গতকাল হেনা হত্যার বিচার চেয়ে মানব বন্ধন ও সমাবেশ করেছে৷ এদিকে ঘটনার মূল নায়ক মাহবুবকে এখন পর্যন্ত গ্রেফতার করতে পারেনি পুলিশ৷

সরকারি চাকরিজীবীদের অবসরের বয়স বাড়ছে

ইংরেজি দৈনিক নিউএইজ এর প্রধান শিরোনাম হয়েছে সরকারি চাকরিজীবীদের অবসরের বয়স বাড়ানো নিয়ে৷ এতে জানানো হয়েছে, সরকার অবসরের বয়স ৫৭ থেকে বাড়িয়ে ৬০ করার প্রস্তাব দিয়েছে৷ এছাড়া শৃংখলাজনিত কোন কারণে কারো বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হলে নিজ পক্ষ সমর্থনের সুযোগ না দিয়ে তাঁকে অবসর নিতে বাধ্য করা যাবে না৷ সরকার মনে করছে, এর ফলে প্রশাসনে ক্ষমতার অপব্যবহারের সুযোগ এতে কমবে৷

গ্রন্থণা: রিয়াজুল ইসলাম

সম্পাদনা: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী