1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

সাকিবের হাত ধরে ঐতিহাসিক জয়

১৫ অক্টোবর ২০১০

নিজ মাঠে বাংলাদেশের ঐতিহাসিক জয়, দেশজুড়ে দুর্গাপূজা উৎসব, বিরোধীদলের রাজনৈতিক কর্মসূচি, ভোজ্যতেল ও চিনির ডিও প্রথা তুলে দেওয়ার সিদ্ধান্তের খবরগুলো অধিকাংশ জায়গা দখল করেছে আজকের পত্র-পত্রিকার৷

https://p.dw.com/p/PeZm
Bangladeshi, flag, cricket, Dhaka, Bangladesh, Shakib, Al Hasan, সাকিব, ক্রিকেট, বাংলাদেশ
উল্লসিত ক্রিকেটপ্রেমী জনতাছবি: AP

আজকের প্রায় সব পত্রিকার শীর্ষ খবর হয়েছে টাইগারদের ঐতিহাসিক সাফল্য৷ অধিকাংশ পত্রিকাই এই জয়ের নানাদিক নিয়ে প্রকাশ করেছে একাধিক প্রতিবেদন৷ রয়েছে কৃতি ক্রিকেটার এবং বিশ্লেষকদের নানা মন্তব্যসহ আনন্দ-উল্লাসের খবর৷ দৈনিক সমকালের কথায়, মাঠে এর আগেও বহুবার গানটি বেজেছে৷ কখনও গায়ে কাঁটা দেয়নি৷ কিন্তু বৃহস্পতিবার শেষ বিকেলে যখন বেজে উঠল 'আমরা করবো জয় নিশ্চয়...' তখন শাহারিয়ার নাফীস চোখের জল আটকে রাখতে পারেননি৷ এদিন নাফীসদের আনন্দঅশ্রুতেই লেখা হলো একটি ইতিহাস৷ প্রথমবারের মতো নিউজিল্যান্ডকে সিরিজে হারালো বাংলাদেশ৷ প্রথমবারের মতো ঘরের মাঠে বর্তমান টেস্ট খেলুড়ে কোনো দেশকে মাথা নত করালো বাংলাদেশ৷ শুধু ৯ রানের টেনশনে ভরা জয় নয়, পাঁচ ম্যাচের সিরিজ এক ম্যাচ হাতে রেখেই ৩-০ তে দিব্যি জিতে নিল সাকিবরা৷

প্রতিদিন হারিয়ে যাচ্ছে প্রায় ২২০ হেক্টর কৃষিজমি

হারিয়ে যাচ্ছে কৃষিজমি৷ ধেয়ে আসছে খাদ্য নিরাপত্তা ঝুঁকি৷ নানা কারণে প্রতিদিন প্রায় ২২০ হেক্টর কৃষিজমি হারিয়ে যাচ্ছে৷ দৈনিক জনকণ্ঠ প্রকাশ করেছে এবিষয়ে বিশেষ প্রতিবেদন৷ এতে বলা হচ্ছে, প্রতি দশ বছরে কৃষিজমি কমছে ১৫ দশমিক ৩ শতাংশ হারে৷ কৃষিশুমারির তথ্যানুযায়ী সরকারি হিসেবেই বলা হয়েছে, শিল্পায়ন, নগরায়ন এবং জনসংখ্যা বৃদ্ধির ফলে প্রতিবছর দেশের মোট ভূমির প্রায় এক শতাংশ কৃষিজমি হ্রাস পাচ্ছে৷ এভাবে প্রতিবছর কৃষিজমি অব্যাহতভাবে কমতে থাকায় বছরে ২০ লাখ লোক নতুন করে খাদ্য নিরাপত্তাহীন হয়ে পড়ছে৷ যদিও সরকারি ভাবে বলা হচ্ছে, দেশে খাদ্য ঘাটতির কোন সম্ভাবনা নেই৷ তবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দীর্ঘমেয়াদে অবশ্যই বাংলাদেশ ভয়াবহ খাদ্য নিরাপত্তাহীনতার মুখোমুখি হতে যাচ্ছে৷ তাই সতর্ক হওয়ার সময় এখনই, বলছেন বিশেষজ্ঞরা৷

আবার সচল চট্টগ্রাম বন্দর

চট্টগ্রাম বন্দরে আবার স্বাভাবিক অবস্থা ফিরে এসেছে৷ সেনা মোতায়েনের পর ১২টি বার্থের সবগুলোতে কাজ চলছে৷ খবরটি বিশেষভাবে স্থান পেয়েছে দৈনিক ইত্তেফাক, জনকণ্ঠ, যুগান্তর, নিউ এইজ, কালের কণ্ঠের প্রথম পাতায়৷ খবরে বলা হয়েছে, শ্রমিকদের অধিকাংশ কাজে যোগদান করেছেন৷ তবে নেতাদের অনেকে এখনো কাজে যোগ দেননি বলে জানা গেছে৷ বন্দরে দুই কোম্পানি সৈন্য মোতায়েন করা হয়েছে৷ এদিকে, সেনা মোতায়েনের পর বন্দরের সার্বিক অবস্থা নিয়ে বৃহস্পতিবার বন্দর ভবনে এক বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়৷ বৈঠকে বন্দরের সার্বিক নিরাপত্তা, অপারেশন কার্যক্রমসহ সুষ্ঠুভাবে বন্দর চলার বিভিন্ন উপায় নিয়ে আলোচনা হয়েছে৷ চট্টগ্রাম বন্দরের চেয়ারম্যান কমোডর আরইউ আহমেদ জানিয়েছেন, সেনা মোতায়েন কোন স্থায়ী সমাধান নয়৷ শ্রমিকদের দাবি মেনে নেয়ার পরও শ্রমিক নেতা ও শ্রমিকদের মধ্যে ভুল বুঝাবুঝির সৃষ্টির পরিপ্রেক্ষিতে সেনা মোতায়েন ছাড়া বিকল্প ছিলো না৷

গ্রন্থনা: হোসাইন আব্দুল হাই

সম্পাদনা: সাগর সরওয়ার