1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘সেবিট ২০১০'এ বাংলাদেশ

৫ মার্চ ২০১০

বাংলাদেশের কয়েকটি সংস্থা হানোফারে সেবিট মেলায় প্রায় প্রতি বছরই উপস্থিত থাকে৷ এবারেও তারা নেদারল্যান্ডস সরকারের এক প্রকল্পের আওতায় মেলায় এসেছে৷

https://p.dw.com/p/MKxY
ছবি: DW/Behzad Keshmiripour

কোন বাণিজ্য মেলায় কতটা ভিড় হয়, তা কি আদৌ মেলার সাফল্যের জন্য গুরুত্বপূর্ণ? অনেক মানুষই তো হুজুগের বশে এমন মেলায় যান৷ কিন্তু স্টল ভাড়া করে যারা ব্যবসা বাড়াতে এসেছেন, তাদের জন্য এমন উপহার-শিকারি দর্শক তেমন একটা গুরুত্বপূর্ণ নয়৷ ফলে এবারের মেলায় ভিড় অনেক কমে গেলেও অনেক সংস্থাই তেমন চিন্তিত নয়৷ তাছাড়া বিশ্বব্যাপী আর্থিক ও অর্থনৈতিক সঙ্কটের কালো ছায়ার কথাও ভুললে চলবে না৷ স্পেনের বার্সেলোনা শহরে ‘মোবাইল ওয়ার্ল্ড কংগ্রেস'এর মত মেলার বেড়ে চলা সাফল্যের কারণেও সেবিট'এর আকর্ষণ কিছুটা কমে গেছে৷ কিন্তু মেলা হিসেবে সেবিট কতটা গুরুত্বপূর্ণ? বহু বছর ধরে এই মেলায় আসছেন স্পেকট্রাম সংস্থার শীর্ষ প্রতিনিধি মুশফিকুর রহমান৷ তাঁর কণ্ঠেও এমন ইতিবাচক সুর শোনা গেল৷

নেদারল্যান্ডস সরকার উন্নয়নশীল দেশগুলিতে তথ্য প্রযুক্তি ক্ষেত্রে উন্নতি ঘটাতে ‘সিবিআই' নামের এক প্রকল্প চালাচ্ছে৷ এই প্রকল্পেরই আওতায় বাংলাদেশ সহ এশিয়ার কিছু দেশ এবারের সেবিট মেলায় একই মঞ্চে অংশ নিয়েছে৷ আন্তর্জাতিক আঙিনায় তথ্য প্রযুক্তি জগতে বাংলাদেশ এখনো নিজস্ব ভাবমূর্তি গড়ে তুলতে পারে নি৷ তা সত্ত্বেও বাংলাদেশের বেশ কিছু সংস্থা ইতিমধ্যেই এক্ষেত্রে সক্রিয় হয়ে উঠেছে৷ মেলায় উপস্থিত ঢাকার ‘আপলোড ইয়োরসেল্ফ' সংস্থার প্রধান ফারহানা রহমান, ঢাকার বাণিজ্য ও শিল্প চেম্বারের প্রধান এবং ‘স্পিনোভেশন' সংস্থার শীর্ষ কর্মকর্তা টিআইএম নরুল কবীর, লিডসফট সংস্থার প্রতিনিধি শামসুল আরেফিন সহ অনেকেই৷

প্রতিবেদন: সঞ্জীব বর্মন, সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল ফারূক