1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

৭ই জানুয়ারি থেকে শুরু হচ্ছে এশিয়ান কাপ ২০১১

৪ জানুয়ারি ২০১১

আসছে শুক্রবার অর্থাৎ ৭ই জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে এএফসি এশিয়ান কাপ৷ টুর্নামেন্ট চলবে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত৷ আয়োজক দেশ কাতার৷ এবারের আয়োজকদের উচ্ছ্বাস পূর্ণ মাত্রায়, কারণ ২০২২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলও অনুষ্ঠিত হবে কাতারে৷

https://p.dw.com/p/ztRE
Logo, Asian, Cup, Qatar, 2011, এশিয়ান, কাপ, ২০১১, লোগো, জানুয়ারি, কাতার, এএফসি, ফুটবল, খেলা, ক্রীড়া, Sports, Football,
এশিয়ান কাপ ২০১১ এর লোগোছবি: www.the-afc.com

আসছে শুক্রবার অর্থাৎ ৭ই জানুয়ারি থেকে শুরু হতে যাচ্ছে এএফসি এশিয়ান কাপ৷ টুর্নামেন্ট চলবে ২৯ জানুয়ারি পর্যন্ত৷ আয়োজক দেশ কাতার৷ এবারের আয়োজকদের উচ্ছ্বাস পূর্ণ মাত্রায়, কারণ ২০২২ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলও অনুষ্ঠিত হবে কাতারে৷

জার্মান ফুটবল দলের সাবেক গোলকিপার লুৎস ফানেনস্টিল প্রতিটি মহাদেশেই ফুটবল খেলেছেন, সে অভিজ্ঞতা তাঁর আছে৷ কাতারে এশিয়ান কাপ প্রসঙ্গে তিনি বলেন, ‘আমি মনে করি এখানে ফুটবল খেলা আয়োজন করা হয়েছে বেশ গোছানো পরিবেশে৷ এর কারণ হল আরব বিশ্ব অনেক দিন ধরেই ফুটবল খেলছে আর গত কয়েক বছরে দেশগুলো যথেষ্ট ভাল করছে৷ আমার মনে হয় এবারের এই টুর্নামেন্ট সবাই উপভোগ করবে৷'

এর আগে ২০০৭ সালে অনুষ্ঠিত হয়েছিল এশিয়ান কাপ৷ কাপ জিতেছিল ইরাক৷ খেলেছিল সৌদি আরবের বিপক্ষে৷ আয়োজক ছিল চারটি দেশ৷ ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড এবং ভিয়েতনাম৷ গতবারের প্রথম তিনটি স্থান অধিকারী দেশকে কোয়ালিফাই করতে হয়নি৷ দেশগুলো হচ্ছে ইরাক, সৌদি আরব, এবং দক্ষিণ কোরিয়া৷

এবারের উদ্বোধনী খেলায় দেখা যাবে স্বাগতিক দেশ কাতার এবং উজবেকিস্তানকে৷ ভারত অনেক দিন পর অংশগ্রহণ করছে এশিয়ান কাপে৷ ২৭ বছর পর৷ ভারতের কাছে আমাদের প্রত্যাশা কী ? সে সম্পর্কে বললেন, হিন্দুস্তান টাইমসের ফুটবল বিশেষজ্ঞ ধীমান সরকার৷ তিনি জানান, ‘‘আমার কাছে ভারতের এশিয়ান কাপে খেলতে যাওয়াটা একট বড় ব্যাপার৷ এরপরে যা-ই করবে ভারত তা হবে আমাদের জন্য বোনাস৷ আমরা এশিয়ান কাপে ২৭ বছর পর খেলতে যাচ্ছি৷ সাতাশ বছর অনেক দীর্ঘ সময়৷ বলা যেতে পারে, ভারত যখন শেষ এশিয়ান কাপে খেলতে গিয়েছিল তখন শচীন টেন্ডুলকারের নাম কেউ শোনেনি৷ এটা অনেকটা অস্ট্রেলিয়ার বিশ্বকাপ খেলতে যাওয়ার মত৷ তারা শেষ বিশ্বকাপ খেলেছিল ১৯৭৪ সালে এরপর আবার ২০০৬ সালে৷ এর মাঝে ছিল ২৮ বছরের একটা ব্যবধান৷ ভারতের ২০১১ সালে খেলতে যাওয়াটা আমার কাছে একটা বড় ব্যাপার৷''

প্রতিবেদন: মারিনা জোয়ারদার

সম্পাদনা: আব্দুল্লাহ আল-ফারূক