1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

উত্তপ্ত আরব বিশ্ব, লিবিয়ায় অব্যাহত বিমান হামলা

২৫ মার্চ ২০১১

লিবিয়ায় উড়াল নিষেধাজ্ঞার নিয়ন্ত্রণ নিতে সম্মত ন্যাটো৷ তবে চলছে বিতর্ক৷ এদিকে, জুম্মাবারে উত্তপ্ত আরব বিশ্ব৷ সরকার বিরোধী বিক্ষোভ চলছে সিরিয়া, ইয়েমেন এবং বাহরাইনে৷

https://p.dw.com/p/10hXx
ছবি: dapd

লিবিয়ার বর্তমান পরিস্থিতি

লিবিয়ায় উড়াল নিষেধাজ্ঞা কার্যকর করতে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছিল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র, এখন সেই নেতৃত্বের দায়িত্ব নিচ্ছে ন্যাটো৷ তবে সেদেশে আন্তর্জাতিক পদাতিক বাহিনীর অভিযানের প্রয়োজন হলে এবং তা আন্তর্জাতিক অনুমোদন পেলে ন্যাটো অংশ নেবে কিনা তা নিয়ে এখনো বিতর্ক রয়েছে৷ ন্যাটো মহাসচিব আন্ডার্স ফগ রাসমুসেন জানিয়েছেন, দায়িত্ব বাড়ানোর বিষয়ে আলোচনা চলবে৷ সেদেশে বিমান হামলা অব্যাহত রেখেছে ব্রিটেন৷ গতরাতে লিবিয়ার আজদাবিয়ার কাছে গাদ্দাফি বাহিনীর উপর বিমান হামলা চালানো হয়৷ সেখানে বিরোধীদের সঙ্গে যুদ্ধে লিপ্ত আছে গাদ্দাফি বাহিনী৷

উত্তপ্ত সিরিয়া

জুম্মাবারে সিরিয়ার দক্ষিণের শহর ডারায় সমবেত হন কয়েক হাজার মানুষ৷ সেদেশে আন্দোলনের কেন্দ্রবিন্দু এই শহরে সাংবাদিকদের প্রবেশ করতে দিচ্ছে না সরকার৷ ডারার এক বিক্ষোভকারী জানিয়েছেন, আত্মসম্মান দিবসে অংশ নিতে রাস্তায় হাজার হাজার মানুষ ভিড় করেছে৷ কিন্তু সেনারা শহরটিকে অবরুদ্ধ রাখার চেষ্টা করছে৷ তবে, সিরিয়ার রাষ্ট্রীয় টেলিভিশন ডারার পরিস্থিতি শান্ত বলে দাবি করেছে৷ অথচ নিরাপত্তা বাহিনীর গুলিতে এই শহরেই বেশ কয়েকজন নিহতের খবর প্রকাশ করেছে একাধিক বার্তা সংস্থা৷ সিরিয়ায় সর্বশেষ সংঘর্ষে ঠিক কতজন মারা গেছে তা নিশ্চিত করে কোন সংস্থা জানাতে পারছে না৷

Krieg in Libyen
লিবিয়ার বিদ্রোহীরাছবি: AP


সানায় ফাঁকা গুলি

সানায় সংঘর্ষ ঠেকাতে ফাঁকা গুলি ছুঁড়েছে সেনাবাহিনী৷ সেদেশের প্রেসিডেন্ট আলী আবদুল্লাহ সালেহ'র সমর্থকরা সরকারবিরোধী আন্দোলনকারীদের উপর চড়াও হতে চাইলে সেনাবাহিনী বাধা দেয়৷ এতে হতাহতের কোন খবর এখনো পাওয়া যায়নি৷ সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ যে ঘোষণা ইয়েমেনের প্রেসিডেন্ট শুক্রবার দিয়েছেন, তা হচ্ছে নিরাপদ কারো কাছে ক্ষমতা হস্তান্তরে রাজি তিনি৷ তবে, বিরোধী পক্ষকে বিশ্বাস করেন না সালেহ৷ তিনি বিরোধীদের সংখ্যালঘু মাদক ব্যাপারী হিসেবে আখ্যা দিয়েছেন৷

বাহরাইনের পরিস্থিতি


বাহরাইনে শুক্রবার এক শিয়া নেতার ধর্মীয় নসিহতে অংশ নেন কয়েক হাজার মানুষ৷ এসময় প্রার্থনাস্থলের আশেপাশে পুলিশ এবং সেনা পাহারা ছিল৷ আকাশে চক্কর দিয়েছে জঙ্গি বিমান৷ তবে, ধর্মীয় প্রার্থনার পর বাহরাইনে বড় কোন প্রতিবাদ বিক্ষোভের খবর শোনা যায়নি৷

প্রতিবেদন: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: ফাহমিদা সুলতানা

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান