1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘সাংবাদিকরা ক্ষমতার কাছে বন্দি'

১ জুলাই ২০১৬

‘সাংবাদিকরা সক্রিয় রাজনীতি সম্ভবত বাংলাদেশেই করে-' সাংবাদিকতার মান সম্পর্কে এই মন্তব্য ডয়চে ভেলের ফেসবুক পাতায় একজন পাঠকের৷ এর জন্য কেউ কেউ অবশ্য সরকারকেই দায়ী করেছেন৷

https://p.dw.com/p/1JHSq
Angel Ramirez Geschäftsführer der NGO Congreso Transparente
ছবি: DW/D. Olmos

বেশিরভাগ সাংবাদিকই নাকি সরকারের ‘পা-চাটা গোলাম'৷ তাছাড়া গণমাধ্যমগুলো নাকি কোনো মন্ত্রী কিংবা এমপি'র৷ অথবা সরকার দলীয় শিল্পপতিদের৷ আর বিরোধী দলীয়দের যে কয়টা চ্যানেল ছিল সেগুলোও নাকি বন্ধ করে দেওয়া হয়ছে৷ এসব তথ্যের সঙ্গে বাস্তব পরিস্থিতির বেশ পার্থক্য থাকলেও সাংবাদিকতার মান সম্পর্কে মন্তব্য করতে গিয়ে আমাদের ফেসবুকে এসব কথাই লিখেছেন পাঠক মাহমুদ কায়সার৷

তবে সম্রাট এ অমিতের মতে, সাংবাদিকতার মান না থাকলেও নাকি সাংবাদিকের দ্বারা কিছু রহস্য উন্মোচন হয়৷

সাংবাদিকরা সক্রিয় রাজনীতি সম্ভবত শুধু এই দেশেই করে এবং প্রতিটা দলেরই নাকি নিজস্ব সাংবাদিক সংগঠন রয়েছে বলে ধারণা পাঠক নিয়ামুল ইসলামের৷

পাঠক আপেল মাহমুদ, মো. শরীফ, এইচ এম মাসুদ তো সাংবাদিকদের ওপর খুবই ক্ষুব্ধ৷ তাঁদের মতে, সত্যিকার অর্থে সেরকম কোনো সাংবাদিকই নাকি নেই বাংলাদেশে৷

অন্যদিকে ‘সংবাদমাধ্যমগুলো একচেটিয়ে সংবাদ প্রকাশ করে' বলে অনুযোগ করেছেন পাঠক আবদুল করিম৷

আর শামীম খানের মতে, সংবাদপত্রগুলো নাকি শতকরা ৯০ভাগই মিথ্যে সংবাদ প্রকাশ করে৷

পাঠক শামীম খানের এই মন্তব্যের সাথে শামীম উদ্দিন যোগ করেছেন, ‘তা জাতির জন্য ভয়ংকর'৷ আর পল্লব বলছেন, ‘ভয়াবহ'৷

শ্যাম্পু আর ডিটারজেন্ট দিয়ে বানানো দুধের মান যেরকম হয়, বাংলাদেশেসাংবাদিকতার মান নাকি তেমনি৷ একথা বলছেন শাকিল আহমেদ৷

সাংবাদিকদের সম্পর্কে হিমান্দ্র হিমুর মন্তব্য, রক্ষকের কাছে নাকি সমস্ত জ্ঞান বিক্রিত৷

‘তাঁরা ‘নিরপেক্ষ ও গঠনমূলক খবর তুলে ধরবেন পাঠকদের কাছে'- বাংলাদেশের সাংবাদিকদের কাছে ডয়চে ভেলের পাঠক সজিব চৌধুরীর শুধু এটাই প্রত্যাশা৷

আর ইকবাল হোসেন সরাসরিই বলছেন, ‘সাংদিকরা ক্ষমতার কাছে বন্দি'৷

ওহিদুল ইসলাম খোকার মতে, সাংবাদিকতার মান মোটেই ভালো না আর এজন্য দায়ী নাকি দেশের সরকার৷

আর তারেক হোসেন খানিকটা রসিকতা করেই বলছেন, ‘‘সাংবাদিক কোথায় বাংলাদেশে?'' তাঁর মতে, সকলেই নাকি হয় আওয়ামীলীগ, না হয় বিএনপি'র লোক৷ আর বাবু ভুইঞা এ বিষয়টিকে খুবই লজ্জাজনক বলে মনে করেন৷

শাহীনসহ বেশ কয়েকজন পাঠকের মতে, বাংলাদেশের সংবাদমাধ্যম নাকি হলুদ সাংবাদিকতায় ভরে গেছে৷

সংকলন: নুরুননাহার সত্তার

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান