1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ভারত-মার্কিন সম্পর্ক

৮ জুন ২০১৬

পরমাণু শক্তি থেকে প্রতিরক্ষা প্রযুক্তির ক্ষেত্রে কাঙ্ক্ষিত ছাড়পত্র, ভারত-মার্কিন কৌশলগত সম্পর্ক আরও দৃঢ় করার অঙ্গীকারের মতো সাফল্য সত্ত্বেও ভারতের প্রধানমন্ত্রীর অ্যামেরিকা সফর নিয়ে নানা প্রশ্ন উঠছে৷

https://p.dw.com/p/1J2PB
মোদী ও ওবামা
ছবি: Reuters/J. Ernst

মাত্র দু'বছরের মধ্যে ভারত-মার্কিন সম্পর্কের রসায়নকে নতুন মাত্রা দিয়েছেন নরেন্দ্র মোদী৷ বিদায়ী মার্কিন প্রেসিডেন্ট ওবামা ছাড়াও দলমত নির্বিশেষে সার্বিকভাবে মার্কিন রাজনৈতিক শিবিরের সঙ্গে উষ্ণ সম্পর্ক গড়ে তোলার কৃতিত্বও তাঁকে দিচ্ছেন অনেক বিশেষজ্ঞ৷ কিন্তু শেষ পর্যন্ত বাস্তবে ভারত এই ‘বিশেষ সম্পর্ক' থেকে কতটা লাভবান হবে?

দায়িত্বশীল পরমাণু শক্তিধর দেশ হিসেবে ভারতের স্বীকৃতি আরও জোরদার করতে জোরালো উদ্যোগ চালিয়ে যাচ্ছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী৷ প্রতিরক্ষার ক্ষেত্রেও উচ্চ মানের প্রযুক্তি আমদানির পথ খুলে দিতে চান তিনি৷ এ ক্ষেত্রে সংশ্লিষ্ট দেশগুলির সমর্থন আদায় করতে মোদী নিজেই আসরে নেমেছেন কিন্তু শেষ পর্যন্ত ভারত তার লক্ষ্য কতটা পূরণ করতে পারবে?

ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী ও মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা প্রকাশ্যে পরস্পরের প্রতি যে ব্যক্তিগত উষ্ণতা দেখিয়ে আসছেন, তা নিয়ে সংবাদ মাধ্যমের একাংশে প্রবল উচ্ছ্বাস দেখা যায়৷

উষ্ণ আলিঙ্গন, করমর্দন, হাসিমুখের আড়ালে ভারত-মার্কিন সম্পর্কের আসল রসায়ন নিয়ে চলছে নানা জল্পনা-কল্পনা৷

বিশেষ করে দক্ষিণ এশিয়ায় ওয়াশিংটন নিজস্ব স্বার্থ বজায় রাখতে ভারতকে কতটা কাছে টানছে এবং পাকিস্তান ও চীনের সঙ্গে অ্যামেরিকার সম্পর্ক এ ক্ষেত্রে কতটা গুরুত্ব পাচ্ছে, সেই প্রশ্ন বার বার উঠে আসছে৷

প্রধানমন্ত্রী মোদী নিজে কোনো দেশের শীর্ষ নেতার সঙ্গে ব্যক্তিগত উষ্ণতার বিষয়টিকে ভারতের জন্য গৌরবের বিষয় হিসেবে তুলে ধরতে অভ্যস্ত৷ অনেক পর্যবেক্ষকের মতে, বিদেশি নেতারাও সহজে আলিঙ্গন বা সেলফি তোলার এমন ‘নাটক'-এর অংশ হয়ে পড়েন৷

মোদীর ব্যক্তিগত ‘স্টাইল' ও তাঁর চরিত্রের অনেক বৈশিষ্ট্য ভবিষ্যতের সম্ভাব্য মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্পের মধ্যেও দেখা যায় বলে মনে করছেন কিছু পর্যবেক্ষক৷

এসবি/এসিবি (এএফপি, রয়টার্স)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য