1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ব্রাসেলসে শত শত রাশিয়ান ও চীনা গুপ্তচর

১০ ফেব্রুয়ারি ২০১৯

কর্তৃপক্ষের বরাত দিয়ে একটি জার্মান পত্রিকা এ বিষয়ে একটি প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে৷ ইউরোপীয় ইউনিয়নের রাজধানীতে বিভিন্ন দেশের দূতদের সব রেস্টুরেন্টে খাবার খেতে যেতে নিষেধ করা হয়েছে৷

https://p.dw.com/p/3D5Eg
EU - Kommission Brüssel - Flaggen
ছবি: picture-alliance/dpa/T. Monasse

জার্মান পত্রিকা ‘ডি ভেল্ট'-এর রোববারের সংখ্যায় প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে যে, ইইউ'র পররাষ্ট্র দপ্তর থেকে সতর্কবার্তা জারি করা হয়েছে যে, শত শত রাশিয়ান ও চীনা গোয়েন্দা কর্মকর্তা ব্রাসেলসে কাজ করছে৷ উল্লেখ্য, বেলজিয়ামের রাজধানীতে ইইউ'র সদরদপ্তর অবস্থিত৷

ডি ভেল্ট বলছে, ইউরোপিয়ান এক্সটার্নাল অ্যাকশন সার্ভিস (ইইএএস)-এর হিসেবে ‘প্রায় ২শ' ৫০ চীনা ও ২শ' রাশিয়ান গুপ্তচর' কাজ করছে৷

কূটনীতিক ও সামরিক কর্মকর্তাদের ইইউ কোয়ার্টারের কাছাকাছি কিছু রেস্টুরেন্টে যেতে নিষেধ করা হয়েছে৷ এর মধ্যে একটি জনপ্রিয় স্টেকহাউস ও ইউরোপীয় কমিশনের মূল ভবনের কাছে একটি ক্যাফেও রয়েছে৷

ইইউ কূটনীতিক ফেডেরিকা মোঘেরিনি ইইএএস-এর প্রধান৷ সংস্থাটির মতে, এই গুপ্তচর বা এজেন্টরা মূলত দেশ দু'টির দূতাবাস ও ট্রেড মিশনে কাজ করেন৷ সংস্থাটির মতে, রাশিয়া যুগ যুগ ধরেই ব্রাসেলসকেন্দ্রিক বিপুল সংখ্যক গোয়েন্দা কর্মকর্তা মোতায়েন চালিয়ে এসেছে৷

ব্রাসেলস ইইউ'র ডি ফ্যাক্টো রাজধানী৷ তার ওপর ন্যাটোর সদরদপ্তরও এখানে৷ তাই ভিনদেশি গোয়েন্দারা সবসময়ই তৎপর এখানে৷

২০০৩ সালে এক কেলেঙ্কারির খবর ফাঁস হয়৷ তখন ইউরোপীয় কাউন্সিলের একটি ভবন এবং ব্রিটিশ, ফ্রেঞ্চ, জার্মান ও স্প্যানিশ দূতদের অফিস ভবনে ‘বাগিং ডিভাইস' পাওয়া যায়৷ এর পেছনে কারা আছে, তা কখনো প্রকাশ করা না হলেও ধারণা করা হয় এটি ইসরায়েল ও যুক্তরাষ্ট্রের কাজ৷

ডি ভেল্ট-এর প্রতিবেদনে আরো লেখা হয়েছে, রাশিয়া ও চীন ছাড়াও যুক্তরাষ্ট্র ও মরোক্কোর এজেন্টরা খুব তৎপর রয়েছেন৷

জেডএ/এসিবি (এএফপি, ডিপিএ)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য