1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘মেক অ্যামেরিকা গ্রেট এগেইন!'

২৩ জানুয়ারি ২০১৯

গত সপ্তাহে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের গর্ভপাতবিরোধী একটি সমাবেশে অদ্ভূত পরিবেশ৷ একদিকে স্থানীয় ‘নেটিভ অ্যামেরিকান' বা আদিবাসী গোষ্ঠীর মানুষেরা প্রতিবাদে ব্যস্ত, অন্যদিকে দাঁড়িয়ে চরমপন্থি মনোভাবাপন্ন তরুণেরা৷

https://p.dw.com/p/3C0A2
Bildergalerie Fotoprojekt 11 Wochen, 23 Stunden, 59 Minuten – Illegale Abtreibung in Argentinien
ছবি: Lisa Franz, Guadalupe Gómez Verdi, Léa Meurice

এই সমাবেশের একটি ভিডিও ঘিরেই উত্তাল সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম৷ ‘মেক অ্যামেরিকা গ্রেট এগেইন!' মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের সময় ডোনাল্ড ট্রাম্পের এই উক্তি মুখে মুখে ঘুরছিল৷ অ্যামেরিকাকে অন্যদের হাত থেকে মুক্ত করে প্রকৃত ‘অ্যামেরিকানদের' হাতে ফিরিয়ে দেওয়ার এই আহ্বানের সমালোচনা করেছিলেন অনেকে৷

বলা হয়, এই উক্তি আসলে ‘হোয়াইট সুপ্রিমেসিস্ট' বা বর্ণবাদী৷ এই উক্তিটি ঘিরে আবার বিতর্কে অ্যামেরিকা৷

গত শনিবারের একটি  গর্ভপাতবিরোধী সমাবেশেতাঁকে উদ্দেশ্য করে বর্ণবাদী বিদ্রুপ করা হয় বলে অভিযোগ তোলেন ন্যাথান ফিলিপস৷

সমাবেশে প্রতিবাদের পন্থা হিসাবে ন্যাথান বেছে নেন নেটিভ অ্যামেরিকান গান ও ঢোল৷

ট্রাম্পপন্থি কয়েকজন তরুণ মাথায় ‘মেক অ্যামেরিকা গ্রেট এগেইন!' লেখা টুপি পরে তাঁকে ঘিরে হাসাহাসি করার একটি ভিডিও ছড়িয়ে পড়লে বাধে বিতর্ক৷

হলিউডের নামিদামি ব্যক্তিত্বরা দাঁড়ান ন্যাথানের পাশে৷ অন্যদিকে শোনা যায়, বর্ণবাদের অভিযোগ নাকি মনগড়া! আসলে নাকি এমন কিছুই ঘটেনি!

এই বিতর্কের কোনো সুরাহা এখনো না হলেও ঘটনাটির ভিডিও সোশাল মিডিয়ায় তোলপাড় তুলেছে৷

শুধুমাত্র টুইটারেই ন্যাথানের একটি ভিডিও দেখা হয়েছে ৪৪ লক্ষবার৷

ইউটিউবের বিভিন্ন চ্যানেলে রয়েছে এই ভিডিও৷ সেখানেও ভিডিওটি দেখা হয়েছে কয়েক লক্ষবার৷

কোন পক্ষের বয়ান ঠিক, তা না জানলেও শিরোনামে আবার ফিরেছে ‘মেক অ্যামেরিকা গ্রেট এগেইন!'

এসএস/এসিবি