পাঠক জসিম উদ্দিন মনে করেন, ফেসবুক ব্যবহার নিয়ন্ত্রণ করে কোনো লাভ হবে না৷ তিনি পালটা প্রশ্ন রেখেছেন, ‘‘সিগারেটের উপরে চড়া শুল্ক বসিয়ে সরকার কি পেরেছে তামাকের গ্রাস থেকে সাধারণ মানুষকে নিবৃত্ত করতে?'' পাঠক জসিমের বিশ্বাস, ‘‘এগুলো শুধু সচেতনতা সৃষ্টির মাধ্যমেই সম্ভব, কোনো নিষেধাজ্ঞা বা নিয়ন্ত্রণের মাধ্যমে নয়৷''
ডয়চে ভেলের আরেক পাঠক হানিফ লাবু লিখেছেন, ‘‘তরুণ প্রজন্মকে পড়াশোনায় আরো মনোযোগী করতে বাংলাদেশের জন্যে একটু আলাদা করে শিক্ষাব্যবস্থা তৈরি করতে হবে, মানে ‘মাস্টারপ্ল্যান'৷ অন্য দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কপি করে কিছু হবে না৷ যেহেতু ভৌগোলিকভাবে আমরা একটু ভিন্ন৷''
-
ওরা ইন্টারনেটে যা দেখে
অতিরিক্ত ইন্টারনেট টিন-এজারদের নিঃসঙ্গ করে তোলে
সম্প্রতি ১২ থেকে ১৮ বছর বয়সি ২,৪০০ কিশোর-কিশোরীদের নিয়ে একটি জরিপ করা হয়েছিলো৷ যারা দিনের ৬ ঘণ্টাই কম্পিউটার, ল্যাপটপ, মোবাইল বা ট্যাবলেটের সামনে বসে সময় কাটায়, তাদের সমবয়সি বা বন্ধুবান্ধবদের সাথে মেশার তেমন কোনো আগ্রহ নেই৷ কারণ সামনে থাকা যন্ত্রটিই তাদের বড় বন্ধু ৷
-
ওরা ইন্টারনেটে যা দেখে
কম্পিউটার গেম
যখন মানুষের বন্ধুত্ব গড়ে ওঠার সবচেয়ে ভালো সময় ঠিক সেসময়ই যদি তারা দিনের এতটা সময় কম্পিউটার গেম বা যৌন বিষয়ক ওয়েবসাইট নিয়ে ব্যস্ত সময় কাটায় তাহলে কারো সাথে বন্ধুত্ব হওয়া খুব কঠিন৷ এ কথা বলেন গবেষক টিমের প্রধান ডা.মানফ্রেড বয়টেল৷
-
ওরা ইন্টারনেটে যা দেখে
নেশা
যাদের নিয়ে গবেষণা করা হয়, তাদের মধ্যে শতকরা ৩.৪ শতাংশই ইন্টারনেটে নেশাগ্রস্ত৷ অর্থাৎ তারা দিনে ৬ ঘণ্টার বেশি অনলাইনে থাকে, অন্য কিছুর প্রতি তাদের কোনো আগ্রহ নেই৷ ১৩.৮ শতাংশ কিশোর-কিশোরীদের নেশা না হলেও তারাও ইন্টারনেটের প্রতি খুবই আগ্রহী৷ সময়ের দিক থেকে ছেলেমেয়ে সমানভাবেই ইন্টারনেট ব্যবহার করে থাকে৷
-
ওরা ইন্টারনেটে যা দেখে
ছেলে-মেয়ের পার্থক্য
সময়ের দিক থেকে পার্থক্য না থাকলেও ছেলে এবং মেয়েদের মধ্যে কিছুটা পার্থক্য রয়েছে বিষয় নির্বাচনের ক্ষেত্রে৷ যেমন মেয়েরা বেশি সময় কাটায় সামাজিক যোগাযোগ এবং অনলাইন শপিং-এ, আরা ছেলেরা বেশি সময় খরচ করে কম্পিউটার গেম এ, এবং যৌনআনন্দে৷
-
ওরা ইন্টারনেটে যা দেখে
বন্ধু চাই
যেসব টিন-এজ বা কিশোর-কিশোরীরা সমাজে ভালোভাবে মেলামেশা করতে পারেনা, তারা এমন অনলাইন কার্যক্রমে ব্যস্ত থাকে যেগুলোতে সামাজিক যোগাযোগ কম হয়৷ এ তথ্য জানান ড.বয়টেল তাঁদের ক্লিনিকের আউটডোর পেশেন্ট হিসেবে আসা কম্পিউটারে ‘নেশা’ টিন-এজারদের সম্পর্কে৷
-
ওরা ইন্টারনেটে যা দেখে
সামাজিকভাবে মেলামেশার পরামর্শ
এরকম ছেলে-মেয়েদের বাবা-মা এবং শিক্ষকদের প্রতি ডা.মানফ্রেড বয়টেলের পরামর্শ, টিন-এজারদের প্রযুক্তির উন্নয়ন ব্যবহারের পাশাপাশি সামাজিকভাবে মেলামেশার বিষয়টির দিকেও সমান গুরুত্ব দেওয়া এবং লক্ষ্য রাখা উচিত৷
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার
আরব আলী মনে করেন, ‘‘ফেসবুক ব্যবহার সীমিত না করে ফেসবুকের মাধ্যমে যে সকল ভুল তথ্য ছড়ানো হয়, তা বন্ধ করা অথবা সীমিত করা বেশি প্রয়োজন৷''
অন্যদিকে পাঠক সজীব সাহা সাজু এ বিষয়ে কিছু পরামর্শ দিয়েছেন৷ তাঁর পরামর্শগুলো এরকম: ‘‘ফেসবুক চালানোর জন্য একটা সময় নির্ধারণ করা উচিত৷ সারাদিনে একটা নির্দিষ্ট সময়, মানে অমুক ঘণ্টা পর্যন্ত চলার পর অটোমেটিক্যালি বন্ধ হয়ে যাবে৷ বিশেষ করে ছাত্র-ছাত্রীরা এবং ১৮ বছরের কম বয়সিরা ব্যবহার করতে পারবে না৷ অ্যাকাউন্ট ওপেন করতে ‘সিম' এর মতো আসল ডকুমেন্টস বাধ্যতামূলক করা হোক৷ এতে করে ভূয়া ব্যবহারকারী কমে যাবে এবং নোংরামীও বন্ধ হবে৷''
ডয়চে ভেলের আরেক পাঠক আল হাসান সরকার নিয়মিত ফেসবুক ব্যবহার করেন৷ তিনি স্পষ্টভাবেই লিখেছেন, ‘‘ফেসবুকে না ঢুকলে খারাপ লাগে৷ তবে আমি পড়াশোনায় খারাপ না৷ এমনিতেই অল্প পড়ি, পরীক্ষার রেজাল্ট আমি যা আশা করি, তেমনি হচ্ছে৷ ফেসবুক ব্যবহারের প্রভাব না পড়লে হয়তো আরো ভালো হতো৷'' তিনি আরো লিখেছেন, ‘‘অনেকেই ফেসবুকটাকে খারাপভাবে ব্যবহার করছে, যা তরুণ সমাজের জন্য ক্ষতিকর৷''
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
দেখুন কে আপনাকে ফিরিয়ে দিলো
আপনি যদি দেখতে চান কে কে আপনার বন্ধুত্বের আহ্বানে সাড়া দেননি, তাহলে সুসংবাদ (অথবা দুঃসংবাদ, নির্ভর করছে আপনি কতটা জনপ্রিয়)৷ খুব সহজেই করতে পারেন৷ কোনো ব্রাউজারে (অ্যাপে নয়) ফেসবুক খুলুন৷ ফ্রেন্ড রিকোয়েস্ট ট্যাবে ক্লিক করুন, ভিউ অলে চাপ দিন৷ ‘ভিউ সেন্ট রিকোয়েস্ট’-এ যান৷ পেয়ে যাবেন৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
অজানা মানুষের সঙ্গে যুক্ত হোন
আপনার ফেসবুক নিউজফিডে নিশ্চয়ই একের পর এক লাইভ ভিডিও আসতেই থাকে৷ কিন্তু জানেন কি, আপনি ফেসবুক লাইভ ম্যাপ দিয়ে দেখতে পারেন এই মুহূর্তে সারাবিশ্বে কে কে লাইভে আছেন? সহজ উপায়৷ লাইভ ভিডিও আইকনে গিয়ে বাম দিকের নেভিগেশন বারে গিয়ে দেখতে পারেন কে কে এই মুহূর্তে লাইভ ভিডিও করছেন৷ অথবা ইংরেজিতে ফেসবুক ডট কমের পরে স্ল্যাশ দিয়ে লাইভম্যাপস লিখলেও চলে আসবে৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
আপনার ‘অন্য’ ইনবক্স দেখেন কি?
আপনার আদার বা অন্য ইনবক্সটি খেয়াল রাখেন তো? যদি ফেসবুক মনে করে কোনো একটি মেসেজ স্প্যাম, তাহলে সেটি আপনার মেসেজ রিকোয়েস্ট ইনবক্সে চলে যায়৷ একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত সেখানে থাকে৷ এরপর ফিলটার্ড হয়ে যায়৷ ফিলটার্ড মেসেজও আপনি চাইলে দেখতে পারবেন, ক্লিক করুন ‘See Filtered Message’৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
ক’টা ছবি লাইক করলেন এ পর্যন্ত
দেখে নিন এ পর্যন্ত ক’টা ছবি লাইক দিয়েছেন ফেসবুকে৷ আপনার প্রোফাইলে গিয়ে সার্চ বাটনে লিখুন ‘Photos Liked By Me’৷ কে কে এখন পর্যন্ত আপনার ছবি লাইক দিয়েছে তা-ও জেনে নিন৷ লিখুন, ‘Photos Liked by .....’৷ খালি জায়গায় ঐ ব্যক্তির নামটি লিখুন৷ আপনি এছাড়াও বছর ও জায়গা দিয়েও ছবি সাজাতে পারেন৷ করলেন? এবার ছবি দেখে দেখে স্মৃতি রোমন্থন করুন৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
গেমস খেলুন মেসেঞ্জারে
মেসেঞ্জার অ্যাপ যারা আলাদা করে ব্যবহার করেন, তারা নীচে গেমস অপশনে গিয়ে বন্ধুদের সঙ্গে জমিয়ে নানা গেমস খেলতে পারেন৷ চেস, স্কি, বাস্কেটবলসহ অনেক গেমস৷ চাইলে চ্যালেঞ্জও ছুঁড়ে দিতে পারেন বন্ধুদের৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
লগ আউট করতে ভুলে গেছেন?
হয়তো আপনি অন্য কারো কম্পিউটার বা অফিসের কম্পিউটারে বা কোনো সাইবার ক্যাফের কোনো পিসিতে বসে ফেসবুক লগইন করেছিলেন৷ কিন্তু ফেরার সময় লগ আউট করতে ভুলে গেছেন৷ কোনো সমস্যা নেই৷ অন্য কোথাও লগইন করুন৷ সেটিংসের সিকিউরিটি অপশনে যান৷ এরপর যেখানে লগইন করেছেন সেই জায়গায় যান এবং ‘log out’ চাপুন৷ ব্যস হয়ে গেল৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
যারা চোখে দেখতে পান না তাদের জন্য..
দু’বছর আগে ফেসবুক নতুন একটি ভয়েস টুল চালু করে যারা চোখে দেখতে পান না তাদের জন্য৷ সেই টুল বলে দেয় একটি ছবিতে কী কী বস্তু আছে৷ কয়েক মাস আগে তারা ফেস রিকগনিশন টুলটি আপগ্রেড করেছে৷ এখন টুলটি বলে দেয়, একটি ছবিতে কে কে আছেন তাদের পরিচয়, কারা সেখানে লাইক বা রিঅ্যাক্ট করেছে তাদের পরিচয় এবং কমেন্টে কী কী লেখা হয়েছে সেগুলো৷
-
ফেসবুকের কিছু ‘সিক্রেট’
রক্ত দিন, জীবন বাঁচান
ফেসবুক বাংলাদেশে একটি বিশেষ ফিচার চালু করেছে৷ সেখানে যার রক্ত প্রয়োজন এবং যারা রক্ত দাতা, তারা রেজিস্টার করতে পারবেন৷ তাতে দেশটিতে খুব সহজে রক্তের ঘাটতি পূরণ হবে বলে মনে করে ফেসবুক৷
লেখক: যুবায়ের আহমেদ
ফেসবুক ব্যবহার না করলে বিভিন্ন তথ্য জানা থেকে বঞ্চিত হবেন বলে মনে করেন না ডয়চে ভেলের পাঠক এমএইচ হক৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘দেখুন, ২০০৪ সালের আগেও মানুষ তথ্য পেতো৷ আর তথ্য না পেলে মানুষের জীবন থেমে যেতো না৷ বাস্তবতা হচ্ছে, সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমগুলো মানুষকে সামাজিক না করে অসামাজিক ও বিভিন্নভাবে ক্ষতি করছে৷ যেমন ধরুন, এগুলোর সহজলভ্যতার জন্য অনেকেই প্রয়োজনীয় অনেক কাজ বাদ দিয়ে এগুলোতে ব্যস্ত থাকে৷ মিথ্যা পরিচয় ও তথ্য দিয়ে অনেকেই মেয়েদের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলছে এবং তারপর বিভিন্নভাবে ধর্ষণ ও ক্ষতির স্বীকার হচ্ছে৷ পড়াশোনার বারোটা বাজছে, অনেকের সংসার ভাঙছে৷ আরও অনেকভাবেই ক্ষতি হচ্ছে৷ উপকারের চেয়ে অপকারিতাই বেশি৷''
তবে পাঠক আশিকের ধারণা, নিয়ম মেনে এবং আইডি কার্ড ব্যবহারের মাধ্যমে ফেসবুক চালালে সমস্যা হবে না৷
সরকারের ফেসবুক ব্যবহার সীমিত করার পরিকল্পনাকে যুক্তিযুক্ত বলে মনে করেন পাঠক মহসিন রাজু৷ যদিও তিনি নিজে নাকি সারাদিনই ফেসবুকে থাকেন৷
পাঠক হযরত আলী, শাহীন রশিদ, নাজমুল হকসহ অনেকেই সরকারের পরিকল্পনার সাথে একমত৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী
-
প্রযুক্তি ব্যবহারের মন্দ দিক
ইয়ারফোনে গান শোনা দুর্ঘটনার কারণ
প্রায়ই দেখা যায় আজকালকার তরুণরা কানে ইয়ারফোন লাগিয়েগান শুনতে শুনতে রাস্তায় চলাফেরা করছে৷ কানে ইয়ারফোন থাকায় অনেক সময় রাস্তার সতর্ক সংকেত বা গাড়ি, সাইকেলের শব্দ শুনতে পায় না তারা৷ ফলে ঘটে অ্যাক্সিডেন্ট৷ এ কথা জানান জার্মান হাসপাতালগুলোর জরুরি বা ‘এমারজেন্সি’ বিভাগের ‘ট্রমা সার্জারি’-র প্রফেসার রাইনহার্ড হফমান৷
-
প্রযুক্তি ব্যবহারের মন্দ দিক
ছবি তোলাতেই যেন বেশি আনন্দ!
যে কোনো ধরনের স্মৃতিকেই মানুষ ক্যামেরাবন্দি করে রাখতে চায়৷ বিশেষ করে, দেশ-বিদেশে ঘুরতে বা বেড়াতে গেলে তো কথাই নেই! কিন্তু ছবির প্রতি সমস্ত মনোযোগ দিতে গিয়ে পর্যটকরা এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়েন যে, ভ্রমণ থেকে ফিরে আসার পর ছবি তোলার জায়গাগুলোর কথা আর সেভাবে মনে করতে পারেন না৷ সাইকোলজিক্যাল সায়েন্স ম্যাগাজিন থেকে এই তথ্য জানা গেছে৷
-
প্রযুক্তি ব্যবহারের মন্দ দিক
ডিসপ্লে থেকে জীবাণু যায় শরীরে
স্মার্টফোন, ট্যাবলেট কিংবা আইফোন ছাড়া যেন আজকাল কারুর চলেই না৷ যদিও এ সবে অসংখ্য জীবাণু, ছত্রাক আর ব্যাকটেরিয়া লুকিয়ে থাকে৷ এই জীবাণু থেকেো কিন্তু আপনি অসুস্থ হতে পারেন৷ বিশেষ করে যাদের শরীরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা দুর্বল, তাদের জন্য এই ঝুঁকি আরো বেশি৷ তাই এগুলো নিয়মিত পরিস্কার রাখা জরুরি৷
-
প্রযুক্তি ব্যবহারের মন্দ দিক
ইন্টারেনেটে বই পড়া
বই হাতে নিয়ে পড়াটা যেন আজকাল উঠেই যাচ্ছে, বিশেষ করে তরুণ প্রজন্মের মধ্যে৷ আসলে আজকাল যে ইন্টারনেটে মুহূর্তের মধ্যেই সব রকম তথ্য পাওয়া যায়৷ অবশ্য আরাম করে বই হাতে নিয়ে পড়ার থেকে ইন্টারনেটে পড়লে যে বেশি ক্লান্ত বোধ হয়, তা অনেকেই হয়ত স্বীকার করবেন৷ আর এ কথাটিই প্রমাণ করেছেন জার্মানির ট্যুবিঙ্গেন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা৷
-
প্রযুক্তি ব্যবহারের মন্দ দিক
কফি মেশিনে জীবাণু!
আজকাল নানা ধরনের কফি মেশিন পাওয়া যায় আর খুব সহজেই নানা স্বাদের কফি তৈরি করা যায়৷ একেক মেশিনের একেকটি বোতামে টিপ দিলে ভিন্ন ভিন্ন স্বাদের কফি বেরিয়ে আসে৷ দেখলেই অবাক লাগে, তাই না? কিন্তু সেই মেশিনই নিয়মিত পরিষ্কার না রাখলে রয়েছে জীবাণুর ভয়৷ তাই সাবধান!
লেখক: নুরুননাহার সাত্তার