‘জার্মানিতে প্রতিবছর গড়ে কমপক্ষে ২৬০,০০০ জন অভিবাসীর প্রয়োজন পড়বে' শিরোনামের প্রতিবেদনটি পড়ে পাঠকরা নানা ধরনের মন্তব্য করেছেন৷ কেউ কেউ জার্মানিতে আসার আগ্রহও প্রকাশ করেছেন ফেসবুকে৷
ডয়চে ভেলের পাঠক মো. নাহিদ হাসান কিন্তু খবরটি বিশ্বাসই করছেন না৷ তিনি লিখেছেন, ‘‘মানুষকে স্বপ্ন ‘না' দেখিয়ে বাস্তবে যা হচ্ছে, সেই খবরটা দিন৷'' তিনি শুনেছেন এর আগে বাড়িতে পুলিশ ঢুকে অভিবাসীদের ধরে দেশে পাঠিয়ে দিয়েছে৷ তাঁর অভিযোগ, সেই খবর ডয়চে ভেলে প্রকাশ করেনি৷ জাহিদ হাসান শিশির আর মতিউর রহমান মুন্নাও ডয়চে ভেলে থেকে প্রকাশিত খবরটি বিশ্বাস করতে পারেননি৷ তাঁরা মনে করেন, ‘‘জার্মানি লোভ দেখাচ্ছে৷''
তবে পাঠক নাহিদ হাসানের এই বক্তব্যের প্রতিবাদ করে মো. আলী আকবর জুয়েল লিখেছেন, ‘‘ভুল বললেন নাহিদ৷ ওরা অনেক ভালো৷ আমি ফ্রান্সে আছি৷ তাঁরা বাইরের দেশের মানুষকে ভালোবাসে৷ আমাদেরও তাঁদের সংস্কৃতিকে সম্মান দিতে হবে৷ তাছাড়া থাকবেন তাদের দেশে আর তাদের সাংস্কৃতিকে অসম্মান করবেন, তা ঠিক না৷''
পাঠক মাহমুদুল হাসানের কাছে ‘জার্মানিতে প্রতিবছর গড়ে কমপক্ষে ২৬০,০০০ জন অভিবাসীর প্রয়োজন পড়বে' শিরোনামের খবরটি খুব ভালো লেগেছে৷ তাই তাঁর মন্তব্য, ‘‘গরীব দেশ থেকে মানুষ নিয়ে তাদের একটু বাঁচার সুযোগ করে দিক জার্মানি৷'' ২৬০,০০০ জনের মধ্যে ইউরোপের বাইরে থেকে আনতে হবে অন্তত ১৪৬,০০০ জন৷ তাই রোজী খান বাংলাদেশিদের জার্মানি নেওয়ার সুপারিশ করার জন্য ডয়চে ভেলেকে অনুরোধ জানিয়েছেন৷
সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার
সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী