1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

৩২ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশী

২১ জুলাই ২০১৫

ইইউ অঞ্চলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা ৪০ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশীর ‘ভাগ্য' নির্ধারণ করতে বসেন ব্রাসেলসে৷ বৈঠকে ভাগ্যান্বেষণে ইউরোপে আসা ৩২ হাজার মানুষকে স্থান দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ বাকি ৮ হাজারের ভবিষ্যৎ এখনো অনিশ্চিত৷

https://p.dw.com/p/1G1xW
Flüchtlinge Grenzgebiet Türkei Syrien
ছবি: Getty Images/AFP/B. Kilic

সোমবার বেলজিয়ামের রাজধানীতে অনুষ্ঠিত বৈঠকে সবচেয়ে বেশি অভিবাসনপ্রত্যাশী নিতে রাজি হয়েছে জার্মানি৷ ৩২ হাজারের মধ্যে ১০ হাজারই নেবে জার্মানি৷ ২২ হাজার ৫০৪ জনকে ভাগাভাগি করে নেবে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নভুক্ত কয়েকটি দেশ৷ ইইউ বহির্ভূত ইউরোপীয় দুই দেশ সুইজারল্যান্ড এবং নরওয়েও এই প্রক্রিয়ায় অংশ নিচ্ছে৷ নরওয়ে সাড়ে তিন হাজার মানুষের দায়িত্ব নিচ্ছে, সুইজারল্যান্ড নেবে ৫১৯ জনকে৷

আগের মতো গ্রিস এবং ইটালিতে ঢুকে পড়া এই ৪০ হাজার অভিবাসনপ্রত্যাশীর ব্যাপারেও ইউরোপের সব দেশ ভূমিকা রাখতে রাজী নয়৷ হাঙ্গেরি, অস্ট্রিয়া, স্লোভেনিয়া, স্লোভাকিয়া, স্পেন, এস্টোনিয়া, লাটভিয়া এবং লিথুয়ানিয়া আগেই এ দায়িত্ব নিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে৷ এ বছর এর আগেও অভিবাসনপ্রত্যাশীদের ভবিষ্যৎ নির্ধারণের জন্য বৈঠকে বসেছিলেন ইউরোপীয় অঞ্চলের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীরা৷ সেই দফায় মোট ২১ হাজার অভিবাসপ্রত্যাশীর দায়িত্ব নেয়ার অঙ্গিকার করেছিল জার্মানি ও ফ্রান্স৷

সোমবারের বৈঠক শেষে জার্মানির স্বরাষ্ট্র মন্ত্রনালয়ের এক মুখপাত্র জানান, আগামী অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে বাকি অভিবাসনপ্রত্যাশীদের নিয়েও বৈঠক হবে৷ অভিবাসীদের আন্তর্জাতিক সংগঠনের তথ্য অনুযায়ী এ বছর এ পর্যন্ত দেড় লাখেরও বেশি মানুষ পূর্ব আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্য থেকে গ্রিস এবং ইটালিতে প্রবেশ করেছে৷ ভূমধ্যসাগর দিয়ে ইউরোপে আসার পথে ডুবে মারা গেছে অনেক মানুষ৷ গত ৬ মাসে কমপক্ষে ১৯০০ জনের প্রাণ গেছে এভাবে৷

এসিবি/ডিজি (ডিপিএ, রয়টার্স, এপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান