একরামুলকে ‘ইয়াবা গডফাদার' বানানো সম্পর্কে পাঠকদের ভাবনা | পাঠক ভাবনা | DW | 05.06.2018
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

একরামুলকে ‘ইয়াবা গডফাদার' বানানো সম্পর্কে পাঠকদের ভাবনা

একরামুলকে ‘ইয়াবা গডফাদার' বানানো নিয়ে ডয়চে ভেলে থেকে প্রকাশিত প্রতিবেদনটি সম্পর্কে পাঠকদের অনেকে  মন্তব্য করেছেন, পরামর্শ দিয়েছেন আবার কেউ কেউ ধন্যবাদও দিয়েছেন ডয়চে ভেলেকে৷

ডয়চে ভেলের ফেসবুক বন্ধু সামান্তা হান্নান লিখেছেন, ‘‘ ‘ইয়াবা গডফাদার' নিয়ে প্রকৃত সত্যটাকে তুলে ধরার জন্য আপনাদেরকে ধন্যবাদ৷'' এর বাইরে আরো যারা অন্যায়ভাবে ক্রসফায়ারের শিকার হচ্ছেন তাঁদের খবর তুলে ধরার অনুরোধও জানিয়েছেন তিনি৷

পাঠক সাকিব রায়হান লিখেছেন, ‘‘আমি বলছি না, একরাম সাহেব দোষী, আবার এটাও বলছিনা তিনি নির্দোষ৷ শুধু ডয়চে ভেলেকে  একটা প্রশ্ন করবো, কোনো সাধারণ মানুষ নিজের বাবার সাথে কথা বলার সময় ফোন রেকর্ড করে? যেন কী হতে চলেছে তা আগে থেকেই জানা ছিল৷''

নাসির আহমেদ চৌধুরী তার মন্তব্যের মধ্য দিয়ে সাকিব রায়হানের প্রশ্নের উত্তর দিয়েছেন এভাবে, ‘‘আমার দুটো চায়না মোবাইল আছে, সেগুলোতে ফোন কল রেকর্ড সিস্টেম আছে এবং অটোমেটিক রেকর্ড হয়ে যায়৷ সেরকম কোনো ডিভাইস যদি নিহত একরামের স্ত্রী ব্যবহার করে থাকেন, তাহলে সে মূহুর্তে তাঁর স্বামীর খবর নেওয়ার জন্য ফোন দেওয়ার কারণে তা এভাবেই হয়তো অটোমেটিক্যালি রেকর্ড হয়ে গেছে৷''

তবে সজল আহমেদ মনে করেন,  যে দু'টি টিভি চ্যানেল একরামুল হককে

‘ইয়াবা গডফাদার' বানিয়েছে, তাদের বিরুদ্ধে মামলা হওয়া উচিত৷

রাশেদ রাশু লিখেছেন, ‘‘মিথ্যা তথ্য নির্ভর খবর তৈরি এবং তা প্রচারের জন্য নির্ধারিত আইনে বিচার হওয়া উচিত৷ একটা পরিবার নিঃস্ব হয়ে গেল নির্মম ভাবে!''

মমিনুর রহমানও এ ব্যাপারে কতিপয় সাংবাদিককেই দায়ী করছেন৷ তিনি তার মতামত লিখেছেন এভাবে, ‘‘সাংবাদিকরা টাকার লোভে নিরীহ লোককেইয়াবার গডফাদার বানাতে পারেএবং সাংবাদিকরা, আজ ইন্ডিপেনডেন্ট চ্যানেলে, কাল যমুনা টিভিতে, পরশু একুশে টিভিতে যায়, কিন্তু কেনো?? সব প্রশ্নের সোজা উত্তর, সাংবাদিকরা আসলে টাকা লোভী৷''

আর মাহবুবুর রহমান মিলন মনে করেন, মিডিয়ার অপপ্রচার আজ দেশের মানুষের জন্য কাল হয়ে দাঁড়িয়েছে৷

মিরাজ মাহমুদ চৌধুরী মনে করেন, ইন্ডিপেনডেন্ট টেলিভিশনের ‘তালাশ' অনুষ্ঠানের বিরুদ্ধে মামলা করা উচিত৷

তদন্তমূলক প্রতিবেদন প্রকাশ করার জন্য মো.শাহেদুলসহ অনেকেই ডয়চে ভেলেক ধন্যবাদ জানিয়েছেন৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: আশীষ চক্রবর্ত্তী

নির্বাচিত প্রতিবেদন