1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

এযাত্রা বেঁচে গেলেন জেমস বন্ড

৩১ অক্টোবর ২০১০

রুপালি পর্দায় ব্রিটিশ গুপ্তচর জেমস বন্ডকে খতম করা অসম্ভব৷ কিন্তু তাঁকে নিয়ে ছবি তৈরি বন্ধ হয়ে গেলে নিশ্চিহ্ন হয়ে যেতে পারতেন৷ প্রায় দেউলিয়া হয়ে যাওয়া এমজিএম স্টুডিও এযাত্রা রক্ষা পাওয়ায় সেই বিপদ আপাতত কেটে গেল৷

https://p.dw.com/p/PurU
JAMES BOND 007, TIMOTHY, DALTON, জেমস বন্ড, টিমোথি, ডাল্টন
জেমস বন্ডের ভূমিকায় টিমোথি ডাল্টন (ফাইল ছবি)ছবি: picture-alliance/dpa

‘‘দ্য নেম ইজ বন্ড, জেমস বন্ড'' – কয়েক দশক ধরে গোটা বিশ্ব এই সংলাপ বার বার শুনেও ক্লান্ত হয় না৷ কখনো সোভিয়েত কমিউনিস্ট জুজুকে কাবু করে, কখনো চরম ক্ষমতালোভী মিডিয়া মোগলের ষড়যন্ত্র বানচাল করে ব্রিটেন তথা গোটা মানব জাতিকে রক্ষা করে এসেছেন কাল্পনিক এই চরিত্র৷ একমাত্র দুর্বলতা লাস্যময়ী নারী৷ তারাও কখনো বন্ডকে প্রশ্রয় দিতে কার্পণ্য করে না৷ অভিনেতা বদলেছে, কিন্তু বদলায় নি চরিত্রের আকর্ষণ৷ এমনই এক জনপ্রিয় চরিত্রের অস্তিত্ব বিপন্ন হতে বসেছিল৷

হলিউডের অনেক ছবির শুরুতেই সিংহের গর্জনের সঙ্গে সঙ্গে পর্দায় ফুটে ওঠে মেট্রো গোল্ডউইন মায়ার বা এমজিএম'এর প্রতীক৷ সেই স্টুডিওরই বন্ড ছবি তৈরির একচেটিয়া অধিকার রয়েছে৷ কিন্তু চরম আর্থিক সংকটে পড়ে দেউলিয়া হতে বসেছিলেন স্টুডিওর মালিকরা৷ ‘স্পাইগ্লাস এন্টারটেনমেন্ট' নামের এক সংস্থার সঙ্গে চুক্তির মাধ্যমে শেষরক্ষা হল৷ এর আগে কোটিপতি কার্ল আইকান ঋণের বোঝা কমানোর পথ প্রশস্ত করতে যে প্রস্তাব রেখেছিলেন, এমজিএম তা নাকচ করে দিয়েছিল৷

এমজিএম'এর আর্থিক সংকটের ফলে এপ্রিল মাসে ২৩তম জেমস বন্ড ছবির শুটিং অনির্দিষ্টকালের জন্য বন্ধ করে দিতে হয়েছিল৷ এবার বন্ড-ভক্তরা স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলতে পারবেন৷ তাদের আশা, শুটিং দ্রুত শেষ করে পর্দায় আবার আবির্ভাব হবে ‘খুন করার লাইসেন্স'প্রাপ্ত গুপ্তচর বন্ড'এর৷

প্রতিবেদন: সঞ্জীব বর্মন

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য