1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ক্রিকেট কেলেঙ্কারি: টাকা নেবার স্বীকৃতি, দোষের স্বীকৃতি নয়

৫ সেপ্টেম্বর ২০১০

সালমান বাট, মোহম্মদ আমির এবং মোহম্মদ আসিফ মজহর মজিদের কাছ থেকে টাকা নেওয়ার কথা স্বীকার করেছেন, কিন্তু দোষ করার কথা নয়৷

https://p.dw.com/p/P4Wr
সালমান বাট, পাকিস্তান, ক্রিকেট, কেলেংকারী, টাকা, স্বীকারোক্তি, দুর্নীতি, মোহম্মদ আমির, মোহম্মদ আসিফ মজহর মজিদ, Scotland Yard, Salman Butt, Pakistan, Scamdal, Cricket
সালমান বাটকে ক্রিকেটের এই সাজে আর দেখা যাবে বলে মনে হয় নাছবি: AP

লন্ডনে স্কটল্যান্ড ইয়ার্ড তিন ক্রিকেটারের জেরা চালাচ্ছে৷ জেরাকৃতদের বক্তব্য: তারা একটি স্পনসরশিপের ব্যাপারে মজিদের কাছ থেকে টাকা নিয়েছে৷ বিভিন্ন বাণিজ্যিক সংস্থার সাথে নাকি তাদের স্পনসরশিপ চুক্তি ছিল৷ মজিদ এ'ক্ষেত্রে তাদের এজেন্ট হিসেবে কাজ করছিল৷ মজিদ যে সেই সঙ্গে বুকমেকার হিসেবেও কাজ করে, তা তারা জানতো না৷ বাট এবং তার সাথীরা নাকি পুলিশকে ঐ সব স্পনসরশিপ চুক্তির কপিও দেখান৷

বাটের হোটেল ঘর থেকে ৫০,০০০ পাউন্ড পাওয়া যাওয়ার খবর আগে থেকেই ছড়িয়েছিল৷ এবার পাকিস্তানের আইন উপদেষ্টা তফাজ্জুল রিজভিও স্বীকার করেছেন যে, তদন্তকারী কর্তৃপক্ষ গত সপ্তাহান্তে পাকিস্তান টিমের হোটেলে তল্লাসি চালিয়ে একজন প্লেয়ারের ঘরে কিছু কারেন্সি পান৷ পিসিবি স্বয়ং রিজভিকে লন্ডন পাঠিয়েছে৷ এবং রিজভির যুক্তি হল, প্লেয়ার এবং তাদের এজেন্টদের মধ্যে আর্থিক লেনদেন সবই ঘটেছে স্পনসরশিপ এবং এনডোর্সমেন্টের অঙ্গ হিসেবে৷

শুক্রবার প্লেয়াররা স্বেচ্ছায় কিলবার্ন পুলিশ স্টেশনে গিয়ে তদন্তকারীদের জিজ্ঞাসাবাদের সম্মুখীন হন, বলে রিজভি জানান৷ প্লেয়ার এবং তাদের এজেন্টদের মধ্যে মেসেজের আদানপ্রদানেও তিনি অস্বাভাবিক কিছু দেখেন না৷ প্লেয়ারদের বিরুদ্ধে চার্জ আনা হয়েছে অথবা তাদের পাসপোর্ট আটক করা হয়েছে, এ'খবরও ভুয়ো বলে রিজভি জানান৷

প্রতিবেদন: অরুণ শঙ্কর চৌধুরী

সম্পাদনা: সুপ্রিয় বন্দোপাধ্যায়