1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ছবি করতে টাকা চাই, মিরাম্যাক্স বেচে দিচ্ছে ডিজনি

১ আগস্ট ২০১০

বিক্রি হয়ে যাচ্ছে মিরাম্যাক্স স্টুডিও৷ ওয়াল্ট ডিজনির হাত থেকে সে এবার চলে যাবে ফিল্মইয়ার্ড নামের এক অর্থলগ্নীকারী সংস্থার হাতে৷ নতুন ছবি তৈরি করতে টাকা চাই ডিজনির৷

https://p.dw.com/p/OZSK
‘ফিল্মইয়ার্ড' রাজি হয়ে গেছে মিরাম্যাক্স কিনতে

মার্কিন ডলারে ৬৬০ মিলিয়ন৷ নামজাদা এবং বিশাল স্টুডিও মিরাম্যাক্স-এর দাম এমনই স্থির করেছিল ওয়াল্ট ডিজনি৷ মিরাম্যাক্সের মত নামজাদা, পেল্লাই আর অত্যাধুনিক স্টুডিওর জন্য এই দামটা ঠিকঠাকই৷ শেষ পর্যন্ত পাওয়া গেছে খদ্দের৷ প্রাইভেট ইক্যুইটি শেয়ার আর বাজারে লগ্নীকারী সংস্থা ‘ফিল্মইয়ার্ড' রাজি হয়ে গেছে মিরাম্যাক্স কিনতে৷ প্রত্যাশিত দাম পেয়ে গিয়ে ডিজনিও খুশি৷

কিন্তু কেন হঠাৎ লাভজনক স্টুডিও মিরাম্যাক্স বেচে দিচ্ছে ডিজনি? ডিজনিকর্তাদের একজন রবার্ট আইগারের জবানি, পারিবারিক ছবি তৈরির ব্যবসায় বেশি জোর দিতে চায় ডিজনি এখন৷ ‘টয় স্টোরির মত ছবি তৈরি করে আর সে ছবির দারুণ ব্যবসা দেখে জিজনিরা এখন বুঝে গেছে, আসল পয়সা এই ছবি প্রযোজনাতেই৷ তাই ওরা এখন এদিকে ঘেঁষছে৷ ঘেঁষবেও৷' বলছেন, মিডিয়া আনালিস্ট টেরেসা বাইজে৷ টেরেসার কথাই ঠিক, বলছেন বিশেষজ্ঞরাও৷

walt disney logo Flash-Galerie
নতুন ছবি তৈরি করতে টাকা চাই ডিজনির

সুতরাং, পাল্প ফিকশন, দ্য কুইন, শেক্সপিয়র ইন লাভ কিংবা নো কাউন্ট্রি ফর ওল্ড মেন-এর মত নামজাদা ছবির আঁতুড়ঘর মিরাম্যাক্সের মালিকানা বদলে যাবে হলিউডে৷ সেই ১৯৯৩ সালে হলিউডের দুই ওয়াইনস্টাইন ভাইদের কাছ থেকে মিরাম্যাক্স কিনে নিয়েছিল ডিজনি পরিবার৷ মিরিয়াম আর ম্যাক্স, নিজেদের মা আর বাবার নামে দুইভাই স্টুডিওর নাম দেন মিরাম্যাক্স৷ সেই মিরাম্যাক্স আবারও ঘর বদলাবে৷

প্রতিবেদন: সুপ্রিয় বন্দ্যোপাধ্যায়

সম্পাদনা: আরাফাতুল ইসলাম