1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

কেন পিছিয়ে পড়ছে জার্মানি?

২৭ জুন ২০১৮

‘‘আমি জার্মান নাগরিক হলে জার্মানির পিছিয়ে পড়ার ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তিত হতাম'' – বলেছেন নোবেলজয়ী সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট অ্যাল গোর৷ তিনি মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্বে পিছিয়ে পড়ছে জার্মানি৷

https://p.dw.com/p/30NMZ
Deutschland, Berlin: Al Gore spricht bei der NOAH Conference
ছবি: Getty Images/M. Tantussi

অ্যাল গোর মূলত জলবায়ু পরিবর্তনবিরোধীআন্দোলনকে সফল করার কাজে ভূমিকা রাখায় জার্মানির সাম্প্রতিক যে ব্যর্থতা সেদিকেই দৃষ্টি আকর্ষণ করেছেন৷ আর তাঁর এ বক্তব্য এসেছে ম্যার্কেল সরকারের সাম্প্রতিক এক বক্তব্যে বিষয়টি উঠে আসার পর৷ সম্প্রতি ম্যার্কেলের জোট সরকারও স্বীকার করেছে যে, ২০২০ সালের মধ্যে জার্মানি যে পরিমাণ কার্বন নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা স্থির করেছিল, তা অর্জন করা সম্ভব হবে না৷

অ্যাল গোর মনে করেন, জলবায়ু পরিবর্তনবিরোধী আন্দোলনের নেতৃত্ব ধরে রাখতে হলে জার্মানিকে অবশ্যই ২০৩০ সালের মধ্যে কার্বন নিঃসরণ কমানোর যে লক্ষ্যমাত্রা স্থির করা হয়েছে, তা অর্জন করতে হবে৷ ২০১০ সালে প্রেসিডেন্ট নির্বাচনে হেরে যাওয়া যুক্তরাষ্ট্রের এই সাবেক ভাইস প্রেসিডেন্ট বার্লিনে এসেছেন জলবায়ু বিষয়ক এক সম্মেলনে অংশ নিতে৷ মঙ্গলবার ‘ক্লাইমেট রিয়েলিটি', অর্থাৎ ‘জলবায়ু বাস্তবতা' শীর্ষক এ সম্মেলনের দিনেই টুইটারে তিনি লিখেছেন, ‘‘বৈশ্বিক এবং আঞ্চলিক পর্যায়ে নেতৃত্ব ধরে রাখতে হলে জার্মানিকে অবশ্যই ২০৩০ সালের মধ্যে নিঃসরণ কমানোর লক্ষ্যমাত্রা অর্জন করতে হবে৷ ''

এ বিষয়ে বার্তা সংস্থা রয়টার্সের সঙ্গেও কথা বলেছেন তিনি৷ এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেছেন, ‘‘আমি জার্মান নাগরিক হলে জার্মানির পিছিয়ে পড়ার ব্যাপারটি নিয়ে চিন্তিত হতাম৷''

জার্মানির মোট বিদ্যুতের এক তৃতীয়াংশেরও বেশি আসে কয়লাচালিত বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে৷ গ্রিন পার্টি এবংরা এ ক্ষেত্রে প্রত্যাশিত উন্নতি না হওয়া এবং নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী কার্বন নিঃসরণ না কমার জন্য অংশত সরকারকেই দায়ী করে৷

এসিবি/এসবি (রয়টার্স, এপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য

আরো সংবাদ দেখান