1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

জার্মান পত্রপত্রিকায় দক্ষিণ এশিয়া

১৩ জুন ২০১০

দক্ষিণ এশিয়ার গুরুত্বপূর্ণ ঘটনাবলির ওপর জার্মানির বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় নানা মন্তব্য, মতামত ও রিপোর্ট প্রকাশিত হয়েছে৷

https://p.dw.com/p/Npak
ছবি: picture-alliance/dpa

পঁচিশ বছরেরও বেশি সময় পরে ভোপালের একটি আদালত ইউনিয়ন কার্বাইডের ভারতীয় সহযোগী প্রতিষ্ঠানের সাতজন সাবেক ম্যানেজারের বিরুদ্ধে রায় দিয়েছে৷ আদালত তাঁদেরকে দুই বছরের কারাদণ্ড দিয়েছে৷ এ প্রসঙ্গে সুইজারল্যান্ড থেকে প্রকাশিত ‘নয়ে স্যুরশার সাইটুং' সংবাদপত্র লিখছে, ‘‘বর্তমানে সত্তর বছরেরও বেশি বয়সি ম্যানেজাররা রায় ঘোষণার পরেই জামিনে মুক্তি লাভ করেছেন৷ আশা করা হচ্ছে, তাঁরা আপিল করবেন এবং আরও অনেক দিন মামলা চালিয়ে যাবেন৷ নিহত বিভিন্ন পরিবারের স্বার্থ দেখাশোনাকারী একটি সংগঠন এই রায়ে লঘু শাস্তি দেয়ায় হতাশা প্রকাশ করেছে৷ সংগঠনটি দাবি করেছিল ঐ ম্যানেজারদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এমনকি মৃত্যুদণ্ড৷ ভোপালে হাজার হাজার মানুষ রায়টির বিরুদ্ধে বিক্ষোভ দেখায়৷''

বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতা শুরুর আগে তাঁর সর্বশেষ সফরে গত সপ্তাহে ভারতে যান দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট জ্যাকব জুমা৷ এ সম্পর্কে মতামত প্রকাশ করতে গিয়ে ‘নয়েস ডয়েচল্যান্ড' পত্রিকা লিখেছে এই কথাগুলো, ‘‘এই সফরকে অভিহিত করা হয়েছে কিছুটা ফুটবল কূটনীতি হিসেবে৷ ভারতের প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিং জুমাকে স্বাগত জানিয়ে বলেন, তিনি আশা করছেন দক্ষিণ আফ্রিকায় ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসর বিশ্বকাপ প্রতিযোগিতাটি সফল হবে৷ দক্ষিণ আফ্রিকার প্রেসিডেন্ট কমনওয়েলথ গেমস আয়োজন করার জন্য ভারতকে অভিনন্দন জানান এবং তিনি সোনিয়া গান্ধীকে আমন্ত্রণ জানান বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতাটি দেখার জন্য দক্ষিণ আফ্রিকা সফরে যাওয়ার৷ ভারতের লক্ষ লক্ষ ফুটবলপ্রেমী নতুনদিল্লিতে ফুটবল কূটনীতির ওপর দৃষ্টি রাখেন-যদিও ভারতের জাতীয় ফুটবল দল এখনো অনেক দূরে কোন বিশ্বকাপে অংশ গ্রহণের যোগ্যতা অর্জন থেকে৷''

পাকিস্তানে ইসলামি উগ্রপন্থীরা রাজধানী থেকে মাত্র অল্প কয়েক মিটার দূরে একটি ট্রাকের ওপর আক্রমণ চালায়-যেটি আফগানিস্তানে ন্যাটো সৈন্যদের জন্য রসদ বহন করছিল৷ ‘নয়ে স্যুরসার সাইটুং' পত্রিকার এর ওপর মন্তব্য-রাজধানীর এত কাছে এর আগে আর কখনও এ ধরনের আক্রমণ হয় নি৷

ফুটবলের সবচেয়ে বড় আসরের আগে চলতি বছর চার কোটি ফুটবল তৈরি হয়েছে৷ এর দশ শতাংশেরও বেশি তৈরি হয়েছে ভারতীয় উপমহাদেশে বিশেষ করে পাকিস্তান ও ভারতে৷ এই খবরটি প্রকাশিত হয়েছে অস্ট্রিয়ার একটি পত্রিকা ‘ডি প্রেসে'তে৷

প্রতিবেদন: আবদুস সাত্তার

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন