1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

‘নেট-নিরপেক্ষতা’

কে-আলেক্সান্দার শোলজ/এসিবি২৮ জুন ২০১৩

ইন্টারনেটে নিরপেক্ষতা – শুনেছেন কখনো? জার্মান সংসদ এই বিতর্কে পার করছে অনেক সময়৷ না করে উপায় নেই, ইন্টারনেট ব্যবহারকারী, বিজ্ঞাপনদাতাদের দেয়া টাকার পুরোটাই যাবে ফেসবুক, গুগলের অ্যাকাউন্টে – এ কেমন কথা!

https://p.dw.com/p/18xha
Netzwerkkabel an Notebook anschließen #bn
ছবি: Fotolia/benjaminnolte

সেই সমস্যাটাই হলো ইন্টারনেট বা নেট-নিরপেক্ষতা খর্ব হওয়ার প্রশ্ন৷ মূলত ভিডিও আপলোড করা যায় এমন প্রতিষ্ঠান, যেমন ফেসবুক, গুগল – দীর্ঘ দিন ধরে একটা সুবিধা নিয়ে নিয়ে টাকার পাহাড় গড়েছে৷ ইন্টারনেট সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠান (আইএসপিএস)-এর মাধ্যমে আমার-আপনার মতো কোটি কোটি মানুষ এখন ফেসবুক আর গুগলের মতো প্লাটফর্মে কাজ করে৷ কিন্তু আইএসপিএস বলতে গেলে কোনো টাকাই পায়না৷ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্য হু হু করে বাড়ছে৷ ধারণা করা হচ্ছে ২০১৭ সাল নাগাদ ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর সংখ্যা দ্বিগুন হয়ে যাবে৷ কিন্তু এত সেবা দিয়ে সেই অনুপাতে লাভ কেন পাবে না আইএসপিএস? তাই লাভের আশায় সেবা প্রদানেই আনা হচ্ছে পরিবর্তন৷

Blick in den leeren Plenarsaal des Reichstagsgebäudes in Berlin am 24.10.2005, in dem die Sitzverteilung der einzelnen Franktionen zu erkennen ist. Foto: Steffen Kugler dpa/lbn +++(c) dpa - Report+++
জার্মান সংসদ (ফাইল ফটো)ছবি: picture-alliance/dpa

গত এপ্রিলে জার্মানির সবচেয়ে বড় টেলিযোগাযোগ সংস্থা টেলিকম ইন্টারনেট সেবা নিয়ন্ত্রণের অদ্ভুত এক নিয়ম চালু করার ঘোষণা দিয়েছে৷ নিয়ম অনুযায়ী, সেবাগ্রহণকারীরা একটা পর্যায় পর্যন্ত নির্দিষ্ট পরিমাণ টাকা দিয়ে ইন্টারনেট সেবা নিতে পারবেন৷ তবে ইন্টারনেটের গতি খুব কমিয়ে দেয়া হবে৷ নির্ধারিত পরিমাণের বেশি ব্যবহার করলেই বাড়তি টাকা দিতে হবে তাদের৷ কিন্তু টেলিকমের নিজের সার্ভারের বেলায় এমন নিয়ম নেই৷ ফেসবুক, গুগলের মতো তাদের সার্ভারও যত খুশি ইন্টারনেট ব্যবহার করতে পারে বাড়তি কোনো টাকা না দিয়েই৷ এই দু্ই শ্রেণির ব্যবহারকারীদের মধ্যে সাম্য থাকলে বলা যেত, ‘নেট নিরপেক্ষতা' আছে৷ কিন্তু টেলিকম বাড়তি সুবিধা নেয়ায়, তা আর বলা যাচ্ছে না৷ বরং সমস্যা সমাধানের জন্য বিষয়টি নিয়ে বিতর্ক শুরু করেছেন জার্মান সাংসদরা৷

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য