1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

টেনিস বিরহ শুরু হয়েছে অ্যান্ডি মারের

১৭ জুন ২০১৩

পিঠের ব্যথার জন্য চার সপ্তাহ ম্যাচ খেলতে পারেননি ব্রিটিশ টেনিস তারকা অ্যান্ডি মারে৷ ফ্রেঞ্চ ওপেনও বাদ দিতে হয়েছে৷ ঘরে বসে টেলিভিশনে খেলা দেখতে দেখতে মারে নাকি উপলব্ধি করেছেন, তিনি টেনিসকে ঠিক কতটা ভালোবাসেন৷

https://p.dw.com/p/18qX0
ছবি: Reuters

বিরহ-মিলন ভালোবাসার খেলা বলেই জানা ছিল৷ সেটা যে টেনিসের ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য, তা কে জানতো! আর অ্যান্ডি মারে তো জীবনে টেনিস কম খেলেননি৷ পেশা হিসেবে খেলেছেন৷ উচ্চ পর্যায়ে খেলেছেন৷ গ্র্যান্ড স্ল্যাম – ইউএস ওপেন – জেতা থেকে অলিম্পিক গোল্ড মেডেল পাওয়া, সব কিছুই  হয়ে গিয়েছে তাঁর৷ তাহলে বিরহ আসে কোথা থেকে?

মারে নিজেই বলেছেন: ‘‘কোনো জিনিসকে রোজকার বলে ধরে নেওয়াটা খুবই সহজ৷ গত সাত বছর ধরে আমি প্রায় প্রতিটি গ্র্যান্ড স্ল্যাম টুর্নামেন্টে খেলেছি৷'' কাজেই এবার রোল্যাঁ গারোয় অ্যাকশনে থাকতে না পেরে, টেলিভিশনে খেলা দেখতে হয়েছে বলে মারে সেই গ্র্যান্ড স্ল্যাম খেলার অভিজ্ঞতাটাকে খুবই মিস করেছেন৷ মনে হয়েছে, কবে আবার তিনি কোর্ট ফিরতে পারবেন, প্রতিযোগিতায় নামতে পারবেন৷

তাঁর যে প্রতিযোগিতা ভালো লাগে, টুর্নামেন্টে খেলতে ভালো লাগে, সেটাই নতুন করে উপলব্ধি করেছেন অ্যান্ডি মারে৷ মে মাসে রোম মাস্টার্সে তাঁর পিঠের ইনজুরি ফিরে আসার পর খেলায় বিরতি দিয়েছিলেন৷ গত বুধবার আবার কোর্টে ফেরেন, কুইন্স-এ৷ একদিনের মধ্যে মাত্র তিন ঘণ্টার ব্যবধানে দু'টি ম্যাচ খেলে – এবং জিতে – প্রমাণ করে দেন যে, তাঁর টেনিস খেলার খিদে বা জেতার খিদে কিছুমাত্র কমেনি৷

কুইন্স মানে উইম্বলডনের প্রস্তুতি৷ ওদিকে মারে যে গ্রাস কোর্টে একজন দুর্ধর্ষ প্রতিযোগী, সেটা টেনিস সার্কিটে কাউকে বলে দেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না৷ বিরহজ্বালা থেকে মিলনসুধার স্বাদ পাওয়া এই অ্যান্ডি মারেকে যদি উইম্বলডনে মারকাটারি রোম্যান্টিক রোলে দেখতে পাওয়া যায়, তাহলে আশ্চর্য হওয়ার কিছু থাকবে না৷

ও হ্যাঁ, প্রেমিকার নামটা মনে রাখবেন: টেনিস, লন টেনিস৷ প্যারিস হিল্টন যেমন হোটেল নন, সেরকম আর কি!

এসি/ডিজি (এএফপি)

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য