1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ডয়চে ভেলে’র বাক স্বাধীনতা পুরস্কার বিজয়ী

৩ মে ২০১৭

হোয়াইট হাউজ করেসপনডেন্টস’ অ্যাসোসিয়েশনের সাংবাদিকরা এ বছর ডয়চে ভেলের ‘ফ্রিডম অফ স্পিচ অ্যাওয়ার্ড’ জিতেছেন৷ ডয়চে ভেলে মনে করে, ডাব্লিউএইচসিএ মার্কিন নেতৃত্বকে জবাবদিহিতার আওতায় নিয়ে নতুন মাইল ফলক রচনা করেছে৷

https://p.dw.com/p/2cHLQ
Jeff Mason
ডাব্লিউএইচসিএ’র প্রেসিডেন্ট জেফ ম্যাসনছবি: picture-alliance/AP Photo/C. Owen

বুধবার এই পুরস্কার ঘোষণা করে ডয়চে ভেলে বলেছে, মার্কিন প্রেসিডেন্ট তাদের বিরুদ্ধে ভুয়া খবর প্রচারের অভিযোগ আনা সত্ত্বেও ‘হোয়াইট হাউজ করেসপনডেন্টস’ অ্যাসোসিয়েশন’ (ডাব্লিউএইচসিএ) তাদের প্রতিবেদন তৈরির ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ মানদণ্ড রক্ষা করেছে৷ ডয়চে ভেলে মহাপরিচালক পেটার লিমব্যুর্গ বলেছেন, ‘‘ডাব্লিউএইচসিএ-র ক্ষমতাবানদের লাগাম টেনে ধরার ক্ষমতা আছে৷ যুক্তরাষ্ট্রের গণতন্ত্রের উপর আমাদের পূর্ণ আস্থা রয়েছে৷ আর এ কারণেই আমরা শক্তিশালী গণমাধ্যমের উপর আস্থা রাখতে পারি৷’’ তিনি আরও বলেন, ‘‘প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প সাংবাদিকদের যোগ্যতা নিয়ে যে প্রশ্ন তুলেছেন, তা দেশের গণমাধ্যমের জন্য নতুন চ্যালেঞ্জ সৃষ্টি করেছে৷’’

ডাব্লিউএইচসিএ’র প্রেসিডেন্ট জেফ ম্যাসন বলেছেন, এই পুরস্কার পেয়ে তিনি আপ্লুত এবং সম্মানিত বোধ করছেন৷ তিনি বলেছেন, ‘‘এ সংস্থা প্রতিদিন সাংবাদিকদের অধিকার রক্ষায় লড়াই করে যাচ্ছে৷’’ তিনি বলেন, ‘‘যুক্তরাষ্ট্রের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা কোনো ব্যক্তির দেয়ার দায়িত্ব নয়, রাষ্ট্রের সংবিধান সে অধিকার দিয়ে রেখেছে৷’’

GMF 2015 Closing ceremony
ডয়চে ভেলের মহাপরিচালক পেটার লিমব্যুর্গছবি: DW/M. Müller

দুই বছর আগে ডয়চে ভেলে এই পুরস্কারের প্রচলন করে৷ মত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং মানবাধিকার রক্ষার ক্ষেত্রে বিশেষ অবদানের স্বীকৃতি হিসেবে এ পুরস্কার দেয়া হয়৷ চলতি বছরের ১৯ জুন ডয়চে ভেলে আয়োজিত গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামে বিশেষ অনুষ্ঠানের মাধ্যমে এই পুরস্কার বিজয়ীদের হাতে তুলে দেয়া হবে৷

এপিবি/এসিবি