1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ড: ইউনূসের বিরুদ্ধে আবারও অভিযোগ

২৮ ডিসেম্বর ২০১০

আসন্ন পৌরসভা নির্বাচন, বিনামূল্যের পাঠ্যবই লোপাট, ড: ইউনূসের বিরুদ্ধে আবারও অভিযোগ এসবই আজকের ঢাকার পত্রপত্রিকার প্রধান খবর৷

https://p.dw.com/p/zqXG
ড: ইউনূস

পৌরসভা নির্বাচন

আসন্ন পৌর নির্বাচন নিয়ে এখন প্রতিদিনই সংবাদপত্রে লেখালেখি হচ্ছে৷ কোন্ পৌরসভায় কোন প্রার্থীর কী অবস্থা, জনগণ কী চাচ্ছে, নির্বাচনী উত্তাপ এসব নিয়ে লেখা হচ্ছে বিস্তর৷ তবে এসবের বাইরে আজ যে খবরটি কোনো কোনো সংবাদপত্রে প্রধান শিরোনাম হয়েছে সেটা হলো আওয়ামী লীগ ও জাতীয় পার্টির মধ্যে প্রার্থী বন্টন নিয়ে সমঝোতা৷ কালের কন্ঠ এই খবরটিকে আজকে তাদের প্রধান শিরোনাম করেছে৷ পত্রিকাটি বলছে যে, ১৯টি পৌরসভায় জাতীয় পার্টির প্রার্থীদের আওয়ামী লীগ সমর্থন দেবে বলে দাবি করছে জাপা৷ কিন্তু আওয়ামী লীগ বলছে ১৯টি নয়, বরং জাপার ১৭টি আর জাসদের ২ জন প্রার্থীকে সমর্থন দেয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত হয়েছে৷ এদিকে আওয়ামী লীগের সঙ্গে এ ব্যাপারে আলোচনা এখনো শেষ হয়নি বলে জানিয়েছেন জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু৷ প্রথম আলোর প্রতিবেদনের বক্তব্যও অনেকটা এমনই৷ তবে তাদের আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, বিভিন্ন পৌরসভায় সরকার দলীয় প্রার্থীদের নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছেন অন্যান্য প্রার্থীরা৷ তাদের দাবি সরকার দলীয় প্রার্থীদের সমর্থকরা ভোটারদের ভয় দেখাচ্ছে৷ এছাড়া তারা প্রশাসনকে নিজেদের কাজে লাগাচ্ছে বলেও অভিযোগ রয়েছে৷

পাঠ্যবই লোপাট

যুগান্তর, সমকাল আর বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমে এ বিষয়টি প্রধান শিরোনাম করা হয়েছে৷ কালের কন্ঠেও বেশ গুরুত্ব দিয়ে ছাপা হয়েছে খবরটি৷ ঘটনাটা হলো, সারা দেশের প্রায় ২০০টি স্কুলের প্রধান শিক্ষকরা চাহিদার বেশি বইয়ের অর্ডার দিয়েছেন৷ এদের মধ্যে কেউ কেউ আবার সেই অতিরিক্ত বই বিক্রিও করে দিয়েছেন৷ যুগান্তর বলছে, এভাবে প্রায় পাঁচ লাখ বই লোপাট হয়েছে৷ তবে অন্যান্য পত্রিকা এই সংখ্যা চার লাখ বলে জানিয়েছে৷ প্রায় একমাস আগে সরকারের কাছে এধরণের অভিযোগ আসে৷ এরপর থেকে অভিযুক্ত স্কুলগুলোতে অভিযান চালানো হয়েছে বলে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে জানিয়েছেন জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা৷ ঐ কর্মকর্তা বলেন ইতিমধ্যে ৪১টি প্রতিষ্ঠানে অভিযান চালানো হয়েছে৷ সমকালের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ২০০টির মধ্যে ১৪৩টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান রাজধানী ঢাকার৷ সরকার এসব প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে কঠোর অবস্থান নিয়েছে বলে জানিয়েছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম৷

ড: ইউনূসের বিরুদ্ধে অভিযোগ

একমাত্র কালের কন্ঠে প্রকাশিত হয়েছে খবরটি৷ অভিযোগটি আগের মতই৷ এক প্রতিষ্ঠানের টাকা অন্য প্রতিষ্ঠানে সরানো৷ আর টাকার পরিমাণ ৬০০ কোটি৷ অর্থনৈতিক সম্পর্ক বিভাগের সূত্র উল্লেখ করে খবরটি ছেপেছে কালের কন্ঠ৷

প্রতিবেদন: জাহিদুল হক

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম