1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

ঢাকায় যেকোন সময় বড় ভূমিকম্পের আশঙ্কা

১৪ সেপ্টেম্বর ২০১০

মাত্র দু’দিনে তিন ভূমিকম্পের পর ঢাকায় বড় ধরণের ভূমিকম্পের আশঙ্কা করছেন বিশেষজ্ঞরা৷ রয়েছে ঢাকায় ছেলের হাতে বাবা খুনের কথা৷ এদিকে, কথাশিল্পী হুমায়ূন আহমেদ নাকি মামলা করবেন দেশ টিভির বিরুদ্ধে৷

https://p.dw.com/p/PBMh
ঢাকায় ভবনধসের খবর শোনা যায় মাঝে মাঝে (ফাইল ফটো)ছবি: picture-alliance/dpa

আলোচনায় ভূমিকম্প

মূল নজর ভূমিকম্পের দিকে৷ রাজধানী ঢাকাসহ বিভিন্ন জায়গায় শুক্রবার রাতে দু'বার এবং শনিবার দুপুরে মাঝারি আকারের ভূ-কম্পন অনুভূত হয়েছে৷ অধিকাংশ দৈনিক আজকে এই বিষয়টিকেই মূল শিরোনামে জায়গা দিয়েছে৷ দৈনিক প্রথম আলো লিখেছে, ‘রাজধানীর জন্য সতর্কসংকেত'৷ তিনটি ভূমিকম্পের মধ্যে দু'টির উৎপত্তিস্থল ছিল ঢাকার খুব কাছে, চাঁদপুরে৷ ফলে ঢাকায় খাল-বিল, জলাশয় ভরাট করে তৈরি ভবনগুলো বিপজ্জনক অবস্থায় আছে বলে দাবি করেছে প্রথম আলো৷ একই বিষয়ে দৈনিক ইত্তেফাকের শিরোনাম, ‘ঈদের আগের রাতে ভূমিকম্প'৷ ড. জামিলুর রেজা চৌধুরীর বরাত দিয়ে ইত্তেফাক জানাচ্ছে, ছোট ছোট ভূমিকম্পকে বড় ভূমিকম্পের আলামত হিসেবে দেখার কোন বৈজ্ঞানিক ভিত্তি নেই৷ অবশ্য দৈনিক সমকালের দাবি ভিন্ন৷ শিরোনাম, ‘সুনামিরও আশঙ্কা করছেন ভূতত্ত্ববিদ হুমায়ুন আখতার'৷

বাড়ছে বন্যা

বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম শিরোনাম করেছে, ‘নয় জেলায় বন্যা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা'৷ প্রবল বর্ষণ ও উজান থেকে নামা পাহাড়ি ঢলে বন্যা কবলিত নয় জেলার পরিস্থিতি আরো খারাপ হতে পারে৷ এদিকে, বাগেরহাটে ভৈরব নদী সংলগ্ন বেড়িবাঁধ ভেঙ্গে দুই শতাধিক চিংড়ি ও অন্যান্য মাছের ঘের ভেসে গেছে৷

ছেলের হাতে বাবা খুন

ঈদের পরের দিনের ঘটনা এটি৷ দৈনিক সমকাল জানাচ্ছে, রবিবার সকালে আসাদুল করিম রিপন তার বাবার গলায় কাঁচি ঢুকিয়ে দেয়৷ রিপন মানসিকভাবে কিছুটা অসুস্থ বলে দাবি তার পরিবারের৷ সম্প্রতি সে মধ্যপ্রাচ্য যাবার জন্য বাবার কাছে টাকা চায়৷ কিন্তু টাকা দিতে দেরি হওয়ায় এই হত্যাকাণ্ড৷

মামলা করবেন হুমায়ূন আহমেদ

‘দেশ টিভির বিরুদ্ধে কোটি টাকার মামলা করছেন হুমায়ূন আহমেদ' – দৈনিক কালের কণ্ঠের শিরোনাম এটি৷ একটি ধারাবাহিক নাটক নিয়ে বিপত্তির সুত্রপাত৷ হুমায়ূন আহমেদের দাবি, নাটকে তাঁর সৃষ্টিকর্মের প্রতি অবজ্ঞা করা হয়েছে৷ দেশ টিভি অবশ্য এই মামলা সম্পর্কে কিছু জানে না বলে জানিয়েছে কালের কণ্ঠকে৷

গ্রন্থনা: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন