মনটা খুব বিষণ্ণ হয়ে আছে, মনে হচ্ছে নিজের কোন আপনজনকে যেন হারিয়েছি৷ লিখতে পারছিনা, দু’চোখ ভিজে আসছে৷
মহান আল্লার কাছে দোয়া করি সুচিত্রা মিত্র যেন স্বর্গলাভ করেন৷ আমার ছয় বছর বয়সে বাবা তাঁর ক্যাসেট কিনে দিয়েছিলেন, আজো সেই কন্ঠ ভুলতে পারিনা৷ বারে বারে তাঁর গান শুনি, ব্যস্ত নগরীতে চলার শক্তি খুঁজে পাই৷ তাঁর আত্মার প্রতি গভীর সম্মান জানাচ্ছি আমি বাংলাদেশি মানুষের পক্ষ থেকে৷ মোঃ শাহাদাত হোসেন অনিক৷ shahadathossain2000@gmail.com
সদ্যপ্রয়াত সংগীত শিল্পী সুচিত্রা মিত্রের স্মরণে একটি বিশেষ অনুষ্ঠান ও তাঁর কন্ঠের গান বাজানোর জন্য অনুরোধ করছি৷ প্রিয়নজিৎ কুমার ঘোষাল, বেহালা, কলকাতা, ভারত৷
আমরা সুচিত্রা মিত্রের মৃত্যুতে শোকাহত৷ সংগীত যতদিন থাকবে তিনি ততদিন বেঁচে থাকবেন৷ ‘বাদল মেঘে’ গানটি আমাদের শোনাবেন৷ সুব্রত, রাজশাহী৷
যিনি রবীন্দ্র সংগীতকে পূর্ণতা দিয়েছিলেন সেই শিল্পী সুচিত্রা মিত্র চলে গেলেন৷ ওনার বিদেহী আত্মার চির শান্তি কামনা করি৷ ডাঃ সিদ্ধার্ত ও চৈতালী সরকার, জিয়াগঞ্জ, মুর্শিদাবাদ, ভারত৷
আশা করি ভালো আছেন৷ ডয়চেভেলের দু’বেলার অনুষ্ঠান নিয়মিত শুনছি তবে ইন্টারনেটের মাধ্যমে৷ মিডিয়াম ওয়েভে অনুষ্ঠানের শ্রবণমান মাঝে মাঝে এত খারাপ হচ্ছে যে একেবারেই শুনতে পাচ্ছিনা৷ আবার মাঝে মাঝে খুব ভালো শোনা যাচ্ছে৷ পাশাপাশি ওয়েবসাইট-এর সব কিছু দেখছি৷ আপনাদের ওয়েবসাইট সত্যি বর্তমান সময়ের সাথে দারুণ মানানসই৷ দারুণ আকর্ষণীয় ও উপভোগ্য ডয়চেভেলের সামগ্রিক রেডিও পরিবেশনা ও ওয়েবসাইট৷
খুব ভালো লাগছে বিশ্ব সংবাদসহ পুরো পরিবেশনা৷ বিশ্বসংবাদের পর চলতি ঘটনা প্রসঙ্গে প্রতিবেদন, স্টুডিও আলোচনা, জার্মান পত্র পত্রিকায় দক্ষিণ এশিয়ার খবরাখবর নিয়ে রিপোর্ট, সাক্ষাত্কার শুনে ভীষণ সমৃদ্ধ হচ্ছি৷ গান, খেলার খবর এবং ধাঁধার ঘোষণা নিয়মিত পাচ্ছি যা খুবই আকর্ষণীয়৷ ইনবক্স এর সময় সত্যি খুব কম একটু চেষ্টা করুন সময় বাড়ানোর, সময় বাড়লে দারুণ হবে৷ অন্তত ১০ মিনিট করা উচিত তাতে অনেক বেশি শ্রোতার মতামত স্থান পাবে আর সবার আগ্রহ আরো বাড়বে৷ এই চাহিদা আমার মনে হয় সব শ্রোতার মনের চাহিদা৷ আপনাদের আন্তরিক ধন্যবাদ ও শুভেচ্ছা উপভোগ্য ও আকর্ষণীয় অনুষ্ঠান ও ওয়েবসাইট উপহার দেবার জন্য৷ ভালো থাকবেন এই কামনায় আজকের মত - মহঃ হাফিজুর রহমান ইন্টারন্যাশনাল মিতালি লিসনার্স ক্লাব, চুপী পূর্বস্থলী বর্ধমান, পশ্চিম বঙ্গ , ভারত৷
গতকাল অনেক সময় নিয়ে বাংলা ওয়েবসাইট দেখলাম৷ অবশ্যই একা নয়, সাথে ছিলেন আমার কয়েকজন সহকর্মী যাদের মধ্যে দু’একজন এই প্রথম দেখলেন এই ওয়েবসাইটটি৷ সকলের মুখেই প্রশংসা ছিলো৷ বিধান চন্দ্র টিকাদার, ভয়েস অফ জার্মানি লিসনার্স ক্লাব, জলিরপাড়, গোপালগঞ্জ, বাংলাদেশ৷