1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

দারিদ্র্য বিমোচনে এক মঞ্চে সরকার ও বিরোধী দল

১৮ সেপ্টেম্বর ২০১০

সারাদেশের বন্যা পরিস্থিতি, বন্যার্তদের দুর্ভোগ, অ্যানথ্রাক্স আতঙ্ক, সংসদ অধিবেশনে ফেরা নিয়ে বিরোধী দলের শর্ত, যৌথ সামরিক অনুশীলন, সৌদি আরবে শ্রমিক রপ্তানি সংক্রান্ত খবরগুলো বিশেষভাবে গুরুত্ব পেয়েছে আজকের পত্র-পত্রিকায়৷

https://p.dw.com/p/PFKW
Bangladesh, slums, Dhaka, দারিদ্র্য, সরকার, বিরোধী দল, ঢাকা, বাংলাদেশ
ফাইল ছবিছবি: Sophie Tarr

দারিদ্র্য বিমোচনে এক মঞ্চে দাঁড়িয়েছিলেন সরকার ও বিরোধী দলের নেতারা৷ শুক্রবার বিকেলে জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় দারিদ্র্য বিরোধী জনসমাবেশে নেতারা দেশ থেকে দারিদ্র্য দূরীকরণে একমত হন৷ দৈনিক ইত্তেফাক, প্রথম আলো, কালেরকণ্ঠ, জনকণ্ঠ, নিউএইজসহ প্রায় সব পত্রিকায় শিরোনাম হয়েছে দুই দলের এক মঞ্চে আসার খবরটি৷ এতে বলা হয়েছে, জাতীয় সংসদের সর্বদলীয় সংসদীয় গ্রুপ এবং দারিদ্র্য বিরোধী ক্যাম্পেইন সহস্রাব্দের উন্নয়ন লক্ষ্যগুলো অর্জনে এ সমাবেশের আয়োজন করে৷ সমাবেশে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বক্তব্য পাঠ করেন এলজিআরডি প্রতিমন্ত্রী জাহাঙ্গীর কবির নানক এবং বিরোধী দলীয় নেত্রী খালেদা জিয়ার শুভেচ্ছা বক্তব্য পাঠ করেন জয়নুল আবদিন ফারুক৷

পুলিশের বিরুদ্ধেও চাঁদা আদায়ের অভিযোগ

আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সমন্বিত প্রয়াস জরুরি, বললেন পুলিশের মহাপরিদর্শক হাসান মাহমুদ খন্দকার৷ তিনি বলেন, পুলিশ বাহিনীর কাছে জনগণের প্রত্যাশা অনেক৷ জনগণের এ প্রত্যাশা ও প্রাপ্তির মধ্যে যখন অমিল দেখা দেয় তখন দুইপক্ষের মধ্যে দূরত্ব সৃষ্টি হয়৷ তাই পুলিশ ও জনগণের মধ্যে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক স্থাপন করতে হবে৷ শুক্রবার ব্যবসায়ীদের শীর্ষ সংগঠন এফবিসিসিআইয়ের সদস্যদের সাথে মতবিনিময় অনুষ্ঠানে তিনি একথা বলেন৷ দৈনিক জনকণ্ঠ, সমকাল, ইত্তেফাক, যুগান্তর, ডেইলি স্টারসহ প্রায় সব পত্রিকার প্রথম পাতায় স্থান পেয়েছে খবরটি৷ এতে আরো বলা হয়েছে, সভায় ব্যবসায়ীরা চাঁদাবাজি, ছিনতাই নিয়ে তাঁদের ক্ষোভ প্রকাশ করেন৷ এমনকি পুলিশও তাঁদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করে বলে তাঁরা অভিযোগ করেন৷ ব্যবসায়ীরা চাঁদা আদায় প্রতিরোধে বিশেষ সেল গঠনের পরামর্শ দেন৷

পাবনা জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের নিয়োগ পরীক্ষা স্থগিত

পাবনায় ছাত্রলীগ ও যুবলীগ কর্মীদের হামলায় জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অফিস সহকারী পদে নিয়োগ পরীক্ষা ভণ্ডুল হয়ে গেছে৷ শুক্রবার পরীক্ষা চলার সময় হামলায় অতিরিক্ত জেলা প্রশাসকসহ ১৫ জন আহত হন৷ এ সময় চারটি গাড়ি এবং পাবনা জিলা স্কুল ও সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ের দরজা-জানালা ভাঙচুর করা হয়৷ দৈনিক যায়যায়দিন, ইত্তেফাক, কালের কণ্ঠ, সমকালসহ সব পত্রিকাতেই অন্যতম শীর্ষ খবর হয়েছে এটি৷ এতে বলা হয়েছে, এ ঘটনায় ৩২ জনের বিরুদ্ধে দ্রুত বিচার আইনে পৃথক দুটি মামলা হয়েছে৷ তবে যুবলীগ ও ছাত্রলীগ হামলার ঘটনায় নিজেদের সম্পৃক্ততা অস্বীকার করেছে৷

গ্রন্থনা: হোসাইন আব্দুল হাই

সম্পাদনা: সঞ্জীব বর্মন

স্কিপ নেক্সট সেকশন এই বিষয়ে আরো তথ্য

এই বিষয়ে আরো তথ্য