1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

নেহাত সন্দেহের বশে গুলি!

২১ জুলাই ২০১০

পাবনায় নিহত হয়েছেন তিন পুলিশসহ চারজন৷ আপাতত যা খবর তাতে চরমপন্থীদের কাজ এটি৷ রয়েছে ঢাকায় পুরোনো গাড়ি উচ্ছেদের কারণে জনভোগান্তির খবর৷ পোশাক শ্রমিকদের কষ্টের কথা৷ আর সন্দেহের বশে ব্যবসায়ীর গুলির বর্ণনা৷

https://p.dw.com/p/OQPu
ইউরোপের বড় বড় দোকানে দেখা যায় ‘মেইড ইন বাংলাদেশ’ লেখা পোশাকছবি: picture-alliance/dpa

পাবনায় পুলিশ হত্যা

‘‘পাবনায় তিন পুলিশসহ চারজনকে হত্যা'' - জানাচ্ছে বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকম, দৈনিক সমকাল, দৈনিক প্রথম আলোসহ কয়েকটি দৈনিক৷ পাবনার বেড়া উপজেলায় গুলি করে তিন পুলিশসহ চারজনকে হত্যা করা হয়েছে৷ ধারণা করা হচ্ছে, এটি চরমপন্থীদের কাজ৷ এই হত্যাকাণ্ডের সময় অবশ্য পুলিশ সদস্যরা সাদা পোশাকে ছিলেন এবং তাদের সঙ্গে কোন অস্ত্র ছিলনা বলে দাবি করেছেন রাজশাহী পুলিশের ডিআইজি৷ কিন্তু ঠিক কিভাবে এদেরকে হত্যা করা হয়েছে তা নিয়ে পত্রিকাগুলোর খবরে ভিন্নতা লক্ষ্য করা যাচ্ছে৷

বাস উচ্ছেদ, ভোগান্তি

দৈনিক প্রথম আলো দিয়েছে এই খবর৷ শিরোনাম, ‘‘নতুন নাগরিক সংকট''৷ পত্রিকাটি, ঢাকায় পুরোনো বাসের বিরুদ্ধে অভিযানকে অপরিকল্পিত আখ্যা দিচ্ছে৷ একইসঙ্গে বিকল্প পরিবহনে নৈরাজ্যের কথাও বলছে প্রথম আলো৷ শুধু তাই নয়, যানবাহনের অভাবে অফিসগামী সাধারণ মানুষ সময়মত গন্তব্যে পৌঁছাতে পারছে না৷ ফলে লোকজনের কাজকর্ম ব্যহত হচ্ছে, ব্যবসা-বাণিজ্য ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে৷

কষ্টে আছেন পোশাক শ্রমিকরা

‘‘ওরা শ্রমিক, কষ্টে কাটে দিন'' - লাল কালিতে দৈনিক ইত্তেফাকের শিরোনাম এটি৷ মূলত পোশাক খাতের কর্মী বা শ্রমিকদের নিয়ে এই প্রতিবেদন৷ ইত্তেফাকের কথায়, যাদের কারণে ‘মেইড ইন বাংলাদেশ ' স্বীকৃতি মিলেছে, তারাই দিন কাটাচ্ছেন আর্থিক টানাপোড়েনের মধ্যে৷ পোশাক শ্রমিকদের বেতন পর্যাপ্ত নয়, আর নতুন যে বেতন কাঠামো আসন্ন তাও খুব একটা বেশি নয় বলে ইত্তেফাকের অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে৷

সন্দেহের বশে গুলি

দৈনিক কালের কণ্ঠের খবর এটি৷ শিরোনাম, ‘‘সন্দেহ ভয়ংকর!'' ঢাকার এলিফ্যান্ট রোডে নেহাত সন্দেহের বশে এক ব্যক্তিকে গুলি করেন ব্যবসায়ী জিল্লুর রহমান৷ এতে অবশ্য তিনি নিজেও আহত হয়েছেন৷ কারণ তাড়াহুড়া করতে গিয়ে প্রথম গুলিটি নিজের পায়েই লেগেছে তার৷ দ্বিতীয়টি অবশ্য কাঙ্খিত ব্যক্তির পায়েই মারেন তিনি৷ জিল্লুর বর্তমানে পুলিশ হেফাজতে রয়েছেন৷

গ্রন্থনা: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: হোসাইন আব্দুল হাই