‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভেস্টারভেলের বক্তব্য’ | পাঠক ভাবনা | DW | 19.06.2013
  1. Inhalt
  2. Navigation
  3. Weitere Inhalte
  4. Metanavigation
  5. Suche
  6. Choose from 30 Languages

পাঠক ভাবনা

‘পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভেস্টারভেলের বক্তব্য’

গ্লোবাল মিডিয়া ফোরামের কর্মসূচিতে জার্মান পররাষ্ট্রমন্ত্রী ভেস্টারভেলের ‘কি-নোট’ ভাষণে গত ৬০ বছরে ডয়চে ভেলের গুরুত্বপূর্ণ অবদানের স্বীকৃতি, বিশ্বের গতিপ্রকৃতি ও নতুন প্রজন্মের বিশেষ ভূমিকা নিয়ে বক্তব্য রেখেছেন৷

‘বদলে যাচ্ছে বিশ্ব, বাড়ছে তরুণদের স্বপ্ন' শীর্ষক প্রতিবেদনে তাঁর বক্তব্য বেশ সুন্দর ও সাবলীলভাবে পাঠকদের সামনে তুলে ধরার আন্তরিক প্রয়াস প্রশংসনীয়৷ এভাবেই লিখেছেন সুভাষ চক্রবর্তী, নতুন দিল্লি থেকে ইমেলে৷

‘জনসংখ্যায় ভারত ছাড়িয়ে যাবে চীনকে' – এই প্রতিবেদনটি দেখে আমি আপনাদের কাছে একটি প্রশ্ন রাখতে চাই৷ আপনারা ভারতে কয়েক বছরের মধ্যে জনসংখ্যা চীনকে টপকে যাবে বলে উল্লেখ করলেন৷ একবার চিন্তা করে দেখুন কয়েক বছরের মধ্যে ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান ও মিয়ানমারে ধর্মযুদ্ধে কত মানুষ বলি হবেন?

‘হিন্দু মরে ভয়ে, মুসলমান মরে প্রাণভয়ে' – এই নিভীর্ক সংবাদটি প্রকাশনার মধ্য দিয়ে প্রকৃত তথ্য উন্মোচনে আপনাদের আগ্রহ দেখে আমি অবাক হলাম৷ কারণ আজ পর্য্যন্ত কোনো সংবাদমাধ্যম এই রকম সংবাদ এড়িয়ে গেছেন৷ এই পরিপেক্ষিতে আমি একটি প্রশ্ন রাখছি যদিও জানি, হয়ত আপনারা এটা প্রচারের আওতায় আনবেন না৷

অমিয় দাশের কাহিনি শুনে মনে হলো, বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হয়ে জন্মানো অপরাধ৷ অর্থাৎ, আমাদের জন্মান্তরের কথা যদি ধরা হয়, তবে পূর্ব জন্মের পাপের ফল থাকলেই একমাত্র বাংলাদেশে সংখ্যালঘু হয়ে জন্ম হয়৷ সংখ্যাগুরু যারা তারা চিন্তা করেন না যে, এই অবাঞ্চিত সংখ্যালঘুরা একদিন কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সংখ্যাগুরুদের পাশে থেকে বাংলাদেশের স্বাধীনতা এনেছেন৷ তাদের জনগণের দ্বারা হেনস্থা হতে হলে বাংলাদেশে কি মঙ্গল হবে? তারপর সংখ্যালঘুরা মালাউন শব্দকে গা সওয়া করে নিয়েছে৷ কিন্তু এপারের সংখ্যালঘু বাঙালির দ্বারা সংখ্যাগুরুর এক কলেজ ছাত্রী ধর্ষিতা হয়ে মৃত্যুবরণ করেছে৷ তবু এপারের বাঙালিরা নীরবে সব কিছু সহ্য করে মেনে নিয়েছে৷

তাই আমার প্রশ্ন, আমরা প্রথমে বাঙালি, পরে যে যার ধর্ম পালন করবো৷ সেটা কি বাংলাদেশে সংখ্যাগুরুরা মেনে নিতে পারে না? সুহৃত বন্দ্যোপাধ্যায়, বর্ধমান থেকে তাঁর বিস্তারিত মতামত জানিয়েছেন৷

গ্রামীণ ব্যাংক মানুষকে বিপদে ফেলে৷ গ্রামীণ ব্যাংক নিয়ে প্রতিবেদনটি পড়লাম৷ গ্রামীণ ব্যাংক সুখ-দুঃখের ব্যাংক৷ সুতরাং গ্রামীণ ব্যাংক সরকারি নিয়ন্ত্রণে থাকা উচিত৷ ডা: অসিত কুমার দাশ মিন্টু, চট্টগ্রাম৷

- মতামতের জন্য ধন্যবাদ সবাইকে৷

সংকলন: নুরুননাহার সাত্তার

সম্পাদনা: দেবারতি গুহ

নির্বাচিত প্রতিবেদন