1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পাকিস্তানের ক্যাচ মিস আর পিটারসনের দাপট

৭ মে ২০১০

এক ম্যাচও না জিতে সুপার এইটে উঠেছিল ইংল্যান্ড৷ এবারের টোয়েন্টি টোয়িন্টি বিশ্বকাপে বৃষ্টি আর ডার্ক-ওয়ার্থ লুইস পদ্ধতির কল্যানে সম্ভব হয়েছিল তা৷ কিন্তু দ্বিতীয় ধাপে খেলা দেখাতে শুরু করেছে ইংল্যান্ড৷

https://p.dw.com/p/NGg6
শহীদ আফ্রিদির সংগ্রহ শূন্য (ফাইল ফটো)ছবি: AP

সুপার এইটের প্রথম আসরেই ইংল্যান্ড কুপোকাত করেছে শক্তিশালী পাকিস্তানকে৷ জয়ের নায়ক, কেভিন পিটারসন৷ সাবেক এই টেস্ট অধিনায়কের সংগ্রহ অপরাজিত ৭৩ রান৷ আর এই রানের সুবাদে পাকিস্তানের করা ১৪৭ রান টপকে যেতে তেমন একটা বেগ পেতে হয়নি ইংল্যান্ডকে৷

অবশ্য খেলার শুরুতে নিজ পায়ে নিজের ব্যাটের আঘাতে আহত হন পিটারসন৷ এজন্য কিছুক্ষণ খেলা বন্ধ রেখে চিকিৎসাও করতে হয় তাঁর৷ সে যাই হোক, বর্তমানে নিজেকে ফিট হিসেবেই দাবি করছেন পিটারসন৷

তবে, পাকিস্তানের পরাজয়ের পেছনে বড় কারণ কিন্তু অন্য৷ পাঁচ পাঁচটি ক্যাচ মিস করেছে দলটি৷ প্রথম ওভারেই ক্রেইগ কিসওয়েটারের তুলে দেয়া সহজ ক্যাচ হাত ফঁসকে মিস করেন সাইদ আজমল৷ এরপর সেই ক্রেইগ করেন ২৫ রান৷ তবে শুধু ক্রেইগ নয়, লাম্ব এবং পিটারসনকেও একবার করে জীবন দিয়েছেন আজমল৷ এরপরও কি জয়ের আশা করতে পারে পাকিস্তান?

ওয়েস্ট ইন্ডিজে ক্রিকেটের ছোট বিশ্বকাপের অপর ম্যাচে নিউজিল্যান্ডকে হারিয়েছে দক্ষিণ আফ্রিকা৷ শুরুতে ব্যাট করতে নেমে দক্ষিণ আফ্রিকার সংগ্রহ ১৭০ রান৷ উদ্বোধনী জুটিতে জ্যাক ক্যালিস ৩১ ও হার্শেল গিবস ১৪ রান করেন৷ তবে শেষ পাঁচ ওভারে কিউই বোলারদের তুলোধুনো করেন অ্যালবি মর্কেল ও এবি ডি ভিলিয়ার্স৷ ১৮ বল খেলে মর্কেলের সংগ্রহ ৪০, যার মধ্যে পাঁচটিই ছয়৷

জবাবে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই হোঁচট খায় নিউজিল্যান্ড৷ মাত্র ছয় রান করে আউট হন উদ্বোধনী ব্যাটসম্যান ব্রেন্ডন ম্যাককুলাম৷ এরপর বাকি ব্যাটসম্যানরা ভালো খেললেও জয়ের লক্ষ্য পূরণে ব্যর্থ হন৷ তাই ২০ ওভার শেষে ৭ উইকেটে নিউজিল্যান্ডের সংগ্রহ ১৫৭৷ ইস্! আরেকটু চেষ্টা করলে জয়টা কি অসাধ্য ছিল দলটির জন্য?

প্রতিবেদক: আরাফাতুল ইসলাম

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম