1. কন্টেন্টে যান
  2. মূল মেন্যুতে যান
  3. আরো ডয়চে ভেলে সাইটে যান

পোশাক শিল্পে অস্থিরতায় তৃতীয় পক্ষ জড়িত - শেখ হাসিনা

২ মে ২০১০

বিশ্বের অন্যান্য স্থানের মতো বাংলাদেশেও পালিত হলো মহান মে দিবস৷ মে দিবসের আলোচনায় শিল্পে শান্তি ও কর্মের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মালিক-শ্রমিক সুসম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করলেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা৷

https://p.dw.com/p/NCO0
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা (ফাইল ছবি)ছবি: Mustafiz Mamun

বার্তা সংস্থা বিডিনিউজ টোয়েন্টি ফোর ডট কম, বাংলাদেশ সংবাদ সংস্থা এবং ডেইলি স্টার প্রত্যেকেই মে দিবস পালনের খবর প্রকাশ করেছে গুরুত্বের সাথে৷ মে দিবস উপলক্ষে বিভিন্ন শ্রমিক, রাজনৈতিক ও সামাজিক-সাংস্কৃতিক দল এবং সংগঠন বিস্তারিত কর্মসূচি পালন করেছে৷ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা শনিবার ঢাকার ওসমানি মিলনায়তনে মহান মে দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন৷ তিনি তাঁর বক্তৃতায় শিল্পে শান্তি ও কর্মের পরিবেশ সৃষ্টির জন্য মালিক-শ্রমিক সুসম্পর্কের ওপর গুরুত্বারোপ করে বলেছেন, মালিকদের যেমন শ্রমিকদের প্রতি সহানুভূতিশীল হতে হবে তেমনি শিল্প রক্ষায় শ্রমিকদেরও দায়িত্ববান হতে হবে৷ এছাড়া তিনি পোশাক শিল্পে অস্থিরতায় তৃতীয় পক্ষের জড়িত থাকার তথ্য প্রমাণ রয়েছে বলেও উল্লেখ করেন৷ বর্তমান সরকারকে শ্রমবান্ধব হিসেবে উল্লেখ করে তিনি বলেন, তাঁর সরকার শ্রমিকদের কল্যাণে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে৷

রাংগামাটিতে বিডিআর বিদ্রোহের মামলার রায় আজ

আজ রবিবার রাংগামাটি জেলার লংগদু রাজনগর ১২ রাইফেল ব্যাটালিয়নের বিডিআর বিদ্রোহের বিচারের প্রথম মামলার রায় ঘোষণা করা হবে৷ বাংলাদেশের জাতীয় সংবাদ সংস্থা বাসস তাদের ওয়েবসাইটে এই তথ্য প্রকাশ করেছে৷ এতে বলা হচ্ছে, বিডিআর বিদ্রোহের ঘটনায় গঠিত বিশেষ আদালত ৪-এ এটিই হবে প্রথম মামলার রায়৷ দুপুর ২ টায় রাঙ্গামাটি বিডিআর সেক্টর সদর দপ্তরে মেকানিকেল ট্রান্সপোর্ট ভবনে স্থাপিত বিশেষ আদালতে রায় ঘোষণা করা হবে৷ বিশেষ আদালত ৪-এর বিচারক প্যানেলের প্রধান বিডিআরের বিদায়ী মহা-পরিচালক মেজর জেনারেল মইনুল ইসলাম এই রায় ঘোষণা করবেন৷ মামলায় অভিযুক্ত ৯ জনের বিচারের রায় ঘোষণা করা হবে৷ ১২ রাইফেল ব্যাটালিয়নের অভিযুক্ত ৯ বিডিআর জোয়ান বর্তমানে রাঙ্গামাটি জেলা কারাগারে আটক রয়েছেন৷ রায় ঘোষণার কারণে বিডিআর বিশেষ আদালত এলাকায় সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থা জোরদার করা হয়েছে৷

পরিধি বাড়ছে জিএমজি'র

বার্তা সংস্থা বিডিনিউজ এবং আরটিএনএন বেশ গুরুত্বের সাথেই প্রকাশ করেছে আশাব্যঞ্জক খবরটি৷ তা হলো, বহরে যুক্ত হয়েছে নতুন উড়োজাহাজ, লোগোতেও এসেছে পরিবর্তন- এর মধ্য দিয়ে প্রতিষ্ঠানের কাজের ক্ষেত্রে নতুন দিগন্তের সূচনা হয়েছে বলে মনে করছে বেসরকারি বিমান পরিচালনা প্রতিষ্ঠান জিএমজি এয়ারলাইন্স৷ শনিবার বোয়িং ৭৬৭-৩০০ ইআর মডেলের একটি উড়োজাহাজ জিএমজির বহরে যোগ হয়৷ একইদিন আনুষ্ঠানিকভাবে বিমান সংস্থাটির নতুন লোগো উন্মোচন করা হয়৷ জিএমজির নতুন লোগো উন্মোচন করেন বাণিজ্যমন্ত্রী ফারুক খান৷ জিএমজির ব্যবস্থাপনা পরিচালক শাহাব সাত্তার জানান, ১৯৯৮ সালে ফ্লাইট পরিচালনা শুরুর পর শনিবার নতুন একটি যুক্ত হওয়ায় জিএমজির বহরে উড়োজাহাজের সংখ্যা এখন সাতটি৷

গ্রন্থনা: হোসাইন আব্দুল হাই

সম্পাদনা: রিয়াজুল ইসলাম