ফিরে এলো প্যারিস ফ্যাশন উইক
করোনার কারণে গতবার প্যারিস ফ্যাশন উইক ডিজিটালি হয়েছিল। করোনার প্রকোপ কমতেই তা আবার ফিরে এল স্বমহিমায়।
অসাধারণ প্রেক্ষাপট
আইফেল টাওয়ারের সামনে রেডি টু ওয়্যার ফ্যশন শো। ফ্যারিসের বিখ্যাত ডিজাইনার ইভ সাঁ লোরঁ-র স্কিনটাইট বডিশ্যুট পরে হাঁটছেন মডেলরা।
আফ্রিকার চিরাচরিত পোশাক
প্যারিস ফ্যাশন উইক শুরু হয়েছিল নাইজেরীয়-অস্ট্রিয়ান ডিজাইনার কেনেথ ইজের ডিজাইন করা পোশাক দিয়ে। তবে তিনি চিরাচরিত আফ্রিকান রঙিন পোশাককেই বেছে নিয়েছিলেন।
নানা রংয়ের মেলা
বিখ্যাত ফরাসি ফ্যাশন ডিজাইনার ডিয়-র প্রেজেন্টেশনে ছিল নানা রংয়ের মেলা। তদের পোশাকেও ছিল অভিনবত্ব।
তারকা সমাবেশ
আরেক বিখ্যাত ফরাসি ডিজাইনার বালমাঁ-র শো-তে ছিল তারকা সমাবেশ। নোয়ামি ক্যাম্পবেল, কার্লা ব্রুনি-সারকোজি সহ একাধিক তারকা ছিলেন তাদের শো-তে।
শেষ সময়ের প্রস্তুতি
ফ্যাশন শো-তে শুধু সংস্থার ক্রিয়েটিভ ডিরেক্টররাই ছিলেন না, ছিলেন পোশাক তৈরির দায়িত্বে থাকা প্রচুর কর্মীও। তারা শেষ সময়ে দেখে নিচ্ছেন, সব ঠিক আছে কিনা। দরকার হলে সামান্য পরিবর্তনও করে দিয়েছেন।
সত্যিই সহজে পরা যায়!
ফ্যাশন শোয়ের থিম ছিল রেডি টু ওয়্যার পোশাক। কিন্তু শো-তে যে পোশাক প্রদর্শিত হয়েছে, তা কি সহজেই পরা যায়? যেমন উপরের ছবির পোশাকটি।
গোলাপি পিরামিডের সামনে
ভিক্টোরিয়া ও টোমাসের ফ্যাশন শো হয়েছে একটি গোলাপি পিরামিডের সামনে। এই পেশাদার দম্পতির পোশাক ও প্রেজেন্টেশনে ছিল অভিনবত্ব।
জার্মানির প্রতিনিধি
প্যারিস ফ্যাশন উইকে জার্মানির প্রতিনিধিত্বও ছিল। বার্লিনের অটোলিঙ্গার অংশ নিয়েছিল এই ফ্যাশন শো-তে। তাদের পোশাকেও ছিল অভিনবত্ব।
করোনার জন্য
মাস্ক পরে মেক আপ করা যায় না। তাই মডেলদের মুখে মাস্ক ছিল না। কিন্তু মেক আপ আর্টিস্টরা ছিলেন মাস্ক পরে। করোনাকালের ফ্যাশন উইকে এটুকু সতর্কতা তো নিতেই হবে। আগামী ৫ অক্টোবর পর্যন্ত চলবে এই শো।